Answered Oct 21, 2019
বিলম্ব মকুফের দরখাস্ত তামাদি আইনের ৫ ধারা মতে করতে হয় ।
সাক্ষ্য আইনের ২৭ ধারায় অনুসারে পুলিশের নিকট জবানবন্দী গ্রহণযোগ্য।
তামাদির বিরুদ্ধে প্রতারনার অজুহাত উত্থাপন করা যায় তামাদি আইনের ১৮ ধারা মতে ।
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারা অনুযায়ী প্রতিকার পেতে হলে খাস দখলের মামলা করতেহবে ।
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭১ ধারা মতে অবাধ্য ফরিয়াদী বা সাক্ষীকে আটক করে কোর্টেচালান দেয়া যায় ।
তামাদি অজুহাত বাদীর বিরুদ্ধে তামাদি উত্থাপন করা হয় ।
১৫৪ ধারা মতে আদালত বৈরী সাক্ষী ঘোষণার অধিকারী।
অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার দরখাস্ত না মঞ্জুর হলে মিস আপীল করতে হবে ১০৪ ধারা মতে ।
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩ নিয়ম ৪ মতে ধারা মতে উকিল নিয়োগ করা হয় ।
স্থাবর স্পত্তির দখল পূরুদ্ধারের মোকদ্দমা করা হয় সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারা মতে।
স্থাবর স্পত্তির মালিক কর্তৃক স্বত্ত্ব ও দখল উদ্ধারের মোকদ্দমা করা হয় সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ও ৪২ ধারা মতে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন