Answered Oct 21, 2019
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭১ ধারা মতে অবাধ্য ফরিয়াদী বা সাক্ষীকে আটক করে কোর্টেচালান দেয়া যায় ।
দেওয়ানী কার্যবিধির ২০ ধারা অনুসারে যেখানে কজ অব একশন সেখানকার আদালতে মামলা দায়ের করা যায় ।
নালিশী মামলায় ফরিয়াদী আদালতে অনুপস্থিত থাকলে আদালত মামলা খারিজ করবেন ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪৭ ধারা মোতাবেক।
তামাদির বিরুদ্ধে প্রতারনার অজুহাত উত্থাপন করা যায় তামাদি আইনের ১৮ ধারা মতে ।
ফৌজদারি কার্যবিধিতে ৫৫৬টি ধারা আছে ।
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৩ ধারার অধীনে পুলিশ চার্জশীট দাখিল করে।
ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭৩ধারার অধীনে পুলিশ ফাইনাল রিপোর্ট দাখিল করে ।
অপরাধীর সহযোগীকে ক্ষমা প্রদর্শনের বিধান ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৩৭ ধারায়আলোকপাত আছে ।
সরকারী ফৌজদারি মামলার স্থানান্তর করতে হয় ৫২৮ ধারা অনুযায়ী ।
দেওয়ানী কার্যবিধির আদেশ ৩ নিয়ম ৪ মতে ধারা মতে উকিল নিয়োগ করা হয় ।
ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলার বিচার প্রসঙ্গে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৭অধ্যায় আলোচনা করা হয়েছে।
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন