সে এক মর্মান্তিক কাহিনী। ছোটবেলায় দাদার মুখে শুনেছি, তার বাবার ছিলো বিশাল সম্পত্তি।  ঘোড়াশালে ঘোড়া, ইয়া বড় বড় মহিষের পাল, গরু ছাগলের খামার কত কিই না ছিলো তার আধিপত্য।  ভিটাবাড়ির আশে পাশে দুচোখে যতদূরই দেখা যেত সবই ছিলো আমার দাদার বাবার মালিকানায়। লোকমুখেও শোনা যায়, তার ধানের গোলায় নাকি বাঘ বাসা বেধেছিল। কিন্তু কপালে তার এ সুখ সয় নি। আমার দাদা যখন ছয় বছর বয়সী তখন তার বাবা মারা যান।  দাদারা ছিলেন তিন ভাই এক বোন এবং তিনজনই ছিলেন সৎভাই। তিনজন আলাদা মায়ের। বড়ভাই ছিলেন বয়সে যুবক এবং শিক্ষিত। তিনি নানান ছলে কৌশলে আমার দাদাসহ তার অপর সৎভাইকে বাড়ি থেকে বের করে দেন। এবং সমস্ত সম্পত্তি নিজ হস্তগত করেন এবং তাদের ভাগের জামিজমা স্থানীয় লোকের কাছে বেচে দেন।
এদিকে আমার দাদা তখন ভিটেহারা হয়ে তার নানাবাড়িতে দুঃখে কষ্টে বড় হন এবং সেখানেই তার বিয়েশাদি জীবনযাপন শেষ করেন।
আমার দাদা শেষমেশ কিছু করতে না পেরে তার এই দুর্দশার কথা আমার আমাদের জানিয়ে পরকালে পাড়ি জমান।
অনুগ্রহ করে বলবেন কি কিভাবে আমি আমার দাদার হারানো জমিজমা খুজে দখল নিতে পারি?


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

জমি রেজিসট্রি অফিস আপনার দাদার নামের সব সম্পক্তির জমির পর্চা তুলুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ