জীবসত্তা যখন জড়জাগতিক ভাবনায় আবিষ্ট হয়, তখন তার সেই জড়চেতনার প্রভাবে তার নানাবিধ জড়দেহ সৃষ্টি হতে থাকে। এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় কর্ম, যা 'সেবা'-র বিপরীত। “সেবা অপ্রাকৃত, কর্ম জড় অস্তিত্বকে দীর্ঘায়িত করে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
শ্রীকৃষ্ণের জন্ম-কর্ম দিব্য, শ্রীকৃষ্ণ ত্রিগুণাতীত তাঁকে কর্মফল ভোগ করতে হয় না। শ্রীকৃষ্ণ স্ব-ইচ্ছায় জীব উদ্ধারের জন্য এই জগতে আবির্ভূত হন। কিন্তু জীবের জন্য তার অজ্ঞানতাবশতঃ হয়ে থাকে, সে তার...
যদি কর্তব্যকর্ম ভগবানের সন্তুষ্টির জন্য করা হয়, তাহলে সেই কর্ম দ্বারা জীব জড়বন্ধন থেকে মুক্ত হয়। অন্যথায় কর্ম জীবকে জড়লগতের বন্ধনে। আবদ্ধ করে অর্থাৎ শাস্ত্র নিয়মকে অবমাননা করে যে...
ভগবান কর্ম না করলে তার অনুবর্তী হয়ে সমস্ত মানুষ কর্ম ত্যাগ করবে – এইভাবে তারা উচ্ছন্নে যাবে। সেজন্য তাদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য ভগবান স্বয়ং কর্ম করে থাকেন।
ভগবান সমস্ত জীবকে সমান দৃষ্টিতে দেখেন। তার অর্থ হচ্ছে প্রত্যেকটি জীবের কর্ম অনুসারে যথাযােগ্য ফল তিনি তাকে প্রদান করে থাকেন। ভগবানের কেউ প্রিয় নয় বা অপ্রিয় নয়। কিন্তু যারা ভক্তি...
উঃ ওয়ান যে অন্যানের দ্বারা সকল প্রাণীতে এক অবিভক্ত ও চিন্ময় ভাব দর্শন হয়, অনেক জীব পরস্পর ভিন্ন হলেও চিন্তায় সন্ত্রায় তারা এক-এই জ্ঞানকে সাত্ত্বিক জ্ঞান বলা হয়। যে...
2 Answers
1954 views
Close ×
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ