ভগবান কেন জড় জগৎ সৃষ্টি করেছেন?

জড় জগৎটি ভগবানের বহিরঙ্গা ত্রিগুণাত্মিকা মায়া শক্তির প্রকাশ।

ভূমি, জল, বায়ু, অগ্নি, আকাশ, মন, বুদ্ধি এবং অহংকার - এই আটটি উপাদান দিয়ে এই জড়-জগৎ তৈরী হয়েছে।

ভগবান এই জড় জগতে অবতীর্ণ হন সাধুদেরকে পরিত্রাণ করবার জন্য, | দুষদের বিনাশ করবার এবং ধর্ম স্থাপন করবার জন্য। বিশেষ করে ভগবান এই জগতে অবতীর্ণ হয়ে ঐার দিব লীলাবিলাস...

ভগবান এই জড় জগতে অবতীর্ণ হন সাধুদেরকে পরিত্রাণ করবার জন্য, | দুষদের বিনাশ করবার এবং ধর্ম স্থাপন করবার জন্য। বিশেষ করে ভগবান এই জগতে অবতীর্ণ হয়ে ঐার দিব লীলাবিলাস...

ভগবান কর্ম না করলে তার অনুবর্তী হয়ে সমস্ত মানুষ কর্ম ত্যাগ করবে – এইভাবে তারা উচ্ছন্নে যাবে। সেজন্য তাদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য ভগবান স্বয়ং কর্ম করে থাকেন।

সাধুদের পরিত্রাণ করবার জন্য, দুকৃতদের বিনাশ করবার জন্য এবং ধর্ম সংস্থাপন করবার জন্য ভগবান যুগে যুগে এই ধরাধামে অবতীর্ণ হন

ভগবান গুণ ও কর্ম অনুসারে মানব সমাজে চারটি বর্ণ বিভাগ সৃষ্টি করেছেন। যারা সত্ত্ব গুণে প্রভাবিত তারা ব্রাহ্মণ, যারা রজোগুণে প্রভাবিত তারা ক্ষত্রিয়, যারা রজো এবং তমোগুণের দ্বারা প্রভাবিত তারা...

মৃত্যুর সময় ভগবানকে স্মরণ করে শরীর ত্যাগ করলে অবশ্যই ভগবানকে প্রাপ্ত হওয়া যাবে। কেননা মৃত্যুর সময় যে যেভাবে স্মরণ করে তার দেহত্যাগ করে সে সেইভাবে ভাবিত তত্ত্বকে লাভ...

যেহেতু ভগবান এইসমস্ত মহর্ষি এবং দেবতাদের আবির্ভাবের আগে থেকেই আছেন এবং তিনি সবাইয়ের সৃষ্টির আদিকারণ তাই দেবতারা এবং মহর্ষিরা ভগবানের উৎপত্তি সম্বন্ধে অবগত হতে পারেন না। জাগ্রত চেতনা

উঃ- ভগবান শ্রীকৃষ্ণঃ দুই প্রকারের জীব- মরুর এর অক্ষর - এই দুই পুরুষের এ থেকে ভিন্ন। তিনি ক্ষরে অতীত এবং অমরের থেকেও উত্তম তাই তাকে বেদে পুরুষোত্তম' নামে আখ্যাত...