কফি এমন একটি পানীয় যা বর্তমানে ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। খুব কম লোকই আছে যারা কফি পছন্দ করেন না।কফি এমন একটি পানীয় যা হতে পারে শরীরের জন্য খুবই উপকারী অথবা শরীরের জন্য খুবই মারাত্মক। তাই শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে কফি পান করা উচিত।


 কফির উপকারিতা : 

১.কফিতে রয়েছে ক্যাফিন যা আমাদের মানসিক চাপ কমাতে অনেক সাহায্য করে। ২.কফি পান করলে টাইপ 

২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা ২৫% কমে যায়।(ব্লাক কফি) 

৩.কফি পান করলে লিভার ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

 ৪.শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। (ব্লাক কফি) ৫.কফি তে থাকা আন্টি অক্সিডেন্ট, ত্বককে কে ফ্রি রেডিকেল থেকে রক্ষা করে এবং ত্বককে কে প্রটেক্ট করে । ৬.কফি তে থাকা ভিটামিন , পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আমাদের শরীরকে এক্টিব রাখতে সাহায্য করে। 

৭.ডেইলি চিনি ছাড়া ব্ল্যাক কফি সেবন করলে হার্ট আ্যটাক হওয়ার ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়।এছাড়া ও হার্টের রোগ হওয়ার সম্ভবনা কমে যায়। 


কফির অপকারিতা : 

১/ ৪ কাপ এর বেশি কফি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ২/ বেশি মাত্রায় কফি পান করলে অনিদ্রা বা Insomnia, অস্থিরতা বা restlessness এর মত সমস্যা দেখা যায়। 

৩/ যাদের Blood Pressure রয়েছে তাদের জন্য coffee মারাত্মক ক্ষতিকর। কারণ এর মধ্যে থাকা caffeine blood circulation বাড়িয়ে দেয়। 

৪/ ️কফি গ্রহণ এর ফলে Acidity ও হতে পারে।

 ৫/ ️আপনার যদি উচ্চ কোলেস্টেরল থাকে বা আপনি যদি caffeine সংবেদনশীল, গর্ভবতী বা শিশু হন তবে আপনার কফি পান করার প্রতি সচেতন হওয়া উচিত।

 ৬/ গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে কফির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় কারণ আগেই বলেছি কফি Blood Circulation বাড়ায় দেয়। ফলে hypertension দেখা দিতে পারে আর এটা pregnancy তে অনেক risky হয়ে যায়। তাই গর্ভাবস্থায় কফি avoid করা উচিত। ️এছাড়া ও প্রতিদিন ৪/৫ কাপ এর বেশি কফি পান করলে মেয়েদের গর্ভধারণের ক্ষমতা কমে যেতে পারে। তাই মেয়েদের অবশ্যই কফি খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে। আর গর্ভধারণের পর কফি বাদ দিন । কারণ দৈনিক ২০০ মি.গ্রাম ক্যাফেইন শরীরে গেলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি জন্মক্রটি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

আরো জানুন >>


শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে