খাদ্য আমাদের জন্য একটি নিয়ামত যা দিয়ে প্রায় সব রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা যায়, প্রায় সকল সমস্যার সমাধান করা যায়, কিছু রোগের অবস্থার অবনতি রোধ করা যায়। তেমনি এমন কিছু খাবার রয়েছে যা নিয়মিত খেলে আমাদের যৌন চাহিদা ও ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
১/ তরমুজ: শুধু মাত্র শরীরে পানির চাহিদা মেটায় না এই ফল পাশাপাশি কাজ করে ভায়াগ্রার সমান, এর সিট্রোলিন অ্যামিনো অ্যাসিড লিবিডোর মাত্রা বাড়ায়। ফলে যৌন ইচ্ছা ও ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তরমুজ ছাড়াও কাঠাল, বাদাম, ডার্ক চকোলেটও ভায়াগ্রার মতো কাজ করে।
২/ বাদাম: কাঠবাদামে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন ই। ইস্ট্রোজেন ও টেস্টোস্টেরন হরমোন ক্ষরনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এই হরমোন গুলো যৌন ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষভাবে সহায়ক। আবার যৌনচাহিদা বৃদ্ধিতে খেতে পারেন পেস্তা। এটি তামা, জিঙ্ক ও ম্যাঙ্গানিজ একটি বিশাল প্রাকৃতিক উৎস। শুক্রাণুর ঘনত্ব বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে পেস্তাবাদাম।
৩/ জিংসেনঃ জিংসেন-বিশেষ করে রেড জিংসেন যৌন চাহিদা ও ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে বিশেষভাবে সহায়ক। রেড জিংসেনে থাকা নাইট্রিক অক্সাইড রক্ত সঞ্চালনা বাড়ায় ফলে ম্যাসল রিলাক্স হয় ও লিবিডো বৃদ্ধি পায়।
৪/ মেথিঃ মেথি ইস্ট্রোজেন ও টেস্টোস্টেরন হরমোন ক্ষরনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। এই হরমোন গুলো যৌন ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষভাবে সহায়ক। তবে আপনি উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মেডিসিন গ্রহন করলে পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিয়ে মেথি গ্রহন করুন।
৫/ ডার্ক চকোলেট: খাদ্যতালিকায় প্রতিদিন দুই টুকরা করে ডার্ক চকোলেট রাখুন । লিবিডো বৃদ্ধি করার পাশাপাশি অনিয়মিত যৌন জীবনকেও নিয়মিত করতে সাহায্য করবে ডার্ক চকোলেট। এতে থাকা এল-আর্জিনিন অ্যামিনো অ্যাসিড শরীরের নানা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক মাত্রায় রাখতে বিশেষভাবে কার্যকরী।
৬/ পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার: শরীরে পটাশিয়াম লেভেল ঠিক থাকলে রক্ত সঞ্চালন ও ম্যাসল রিলাক্স থাকে এবং পটাসিয়াম কমে গেলে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা যায়। পটাশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাদ্যতালিকায় রাখলে তা লিবিডো বৃদ্ধি করতেও বিশেষ কার্যকর ভূমিকা পালন করে। প্রতিদিন একটি কলা ও এক গ্লাস ডাবের পানি এক্ষেত্রে পটাসিয়ামের যোগান দিবে।
রসুন, খেজুর, মধু, ডিম
0 likes | 1761 viewsভরপেট খাওয়ার পরে আলস্য এসে ভর করে। আর খাওয়ার পরেই যাঁরা ভাতঘুমে যান, তাঁদের পেটে চর্বি জমার প্রবণতা থাকে সব থেকে বেশি।দীর্ঘক্ষণ বসে যারা কাজ করেন, তাঁদের পেটেও আস্তেধীরে চর্বি জমে যায়।
বাড়তি চর্বি শুধু সৌন্দর্যকেই ম্লান করে দেয় না; রোগও ডেকে আনে। বারডেম জেনারেল হাসপাতালের জ্যেষ্ঠ পুষ্টিবিদ শামছুন্নাহার নাহিদ বলেন, ‘পেটে বাড়তি চর্বি জমে যাওয়ার আগেই সেটিকে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। আর চর্বি যদি জমেই যায়, নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস আর ব্যায়ামে সেটিকে অবশ্যই কমিয়ে আনতে হবে। কোন কারণে চর্বি জমছে, এই কারণটিকে চিহ্নিত করে খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনতে হবে।’
#পেটে চর্বি জমার কারণঃ
* যারা শর্করাসমৃদ্ধ খাবার বেশি খান, তাঁদের পেটে দ্রুত চর্বি জমে। ভাত, পোলাও, বিরিয়ানি, পরোটা, লুচি, মিষ্টি, কোমল পানীয় খাওয়ায় বিধিনিষেধ মানতে হবে।
* যারা খাওয়ার পরে দ্রুতই ঘুমিয়ে যান, তাঁদের খাবার পরিপাক হয় না ঠিকমতো। সঞ্চিত শক্তি খরচও হয় না। চর্বি জমার এটাও খুব গুরুত্বপূর্ণ কারণ।
* যাদের সারা দিনের কাজ চেয়ার-টেবিলেই এবং শারীরিক পরিশ্রম করতে হয় না, তাঁদের পেটেও দ্রুত চর্বি জমে।
* মাখন, পনির, ঘিয়ের মতো চর্বিযুক্ত খাবারে যারা অভ্যস্ত এবং যারা ফাস্টফুডের ভক্ত, তাঁদের পেটেও চর্বি জমে সহজেই।
#পেটে চর্বির জন্য রোগঃ
* পেটে বাড়তি চর্বি জমলে কখনো রোগব্যাধিরও কারণ হয়ে দাঁড়ায়। বাড়তি চর্বির ফলে পরিশ্রমে অনাগ্রহ জন্মে। ফলে চর্বি জমার হারটাও বাড়ে।
* স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক আ ফ ম হেলাল উদ্দীন বলেন, ‘পেটে অতিরিক্ত চর্বি জমলে লিভারের বিভিন্ন রোগসহ ফ্যাটি লিভারের শঙ্কা বাড়ে, অর্থাৎ লিভারের চারদিকে চর্বি জমে যায়, ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকিতে থাকেন রোগী, হতে পারে হার্নিয়া। এ ছাড়া নারীর হরমোনজনিত জটিলতাসহ নানা ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে।’
#চর্বি কমাতে করণীয়ঃ
* একবারে বেশি না খেয়ে বেশিবার অল্প অল্প করে খান। প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর অল্প কিছু হলেও মুখে দিন।
* শর্করাজাতীয় খাবারে যদি পেট না ভরে, শাকসবজিতে ভরান। সঙ্গে খেতে পারেন যেকোনো টক ফল।
* খোসাসহ ফল বেশি করে খান। পেয়ার, বরই, আমড়া, শসা—এসবে তৃষ্ণা মেটাতে পারেন।
* একান্তই মাংস খেতে চাইলে চর্বির অংশ বাদ দিয়ে খেতে হবে। ঝোল কিংবা আলু একদমই বাদ থাকুক।
* যেকোনো ধরনের তেলে ভাজা, ফাস্টফুডজাতীয় খাবার একদমই বর্জন করতে হবে।
* পানি খেতে হবে প্রচুর পরিমাণে। পানি শরীরের মেটাবলিজমক্ষমতা বাড়িয়ে দিয়ে চর্বি জমতে বাধা দেবে। * পেটের চর্বি কমাতে খাবার নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি করতে হবে ব্যায়ামও।
* ফার্মগেটের ম্যাক্সিমাম ফিটনেস জিমের প্রশিক্ষক মাহাবুবুর রহমান বললেন, ‘নিয়মিত জিমে এলে এবং প্রয়োজনীয় ব্যায়াম করলে ফলাফলটা খুব তাড়াতাড়ি পাওয়া যায়। আর জিমে যাওয়া সম্ভব না হলে সাঁতার, সাইকেল চালানো, জোরে হাঁটা, দড়িলাফ—এগুলো পেটের চর্বি ঝরানোর জন্য খুব ভালো ব্যায়াম হতে পারে। এ ছাড়া লিফট ব্যবহার না করে হেঁটে ওঠা, কিংবা ফ্লাইওভারের নিচ থেকে জোরে হেঁটে ওপরের দিকে ওঠার অভ্যাস গড়লেও চর্বি ঝরবে দ্রুত।
★★ প্যারাসিটামল (Paracetamol) জ্বরের জন্য প্রথমে একটি প্যারাসিটামল খেতে পারেন। জ্বর বাড়লে (<১০৩F) বা ৩ দিনের বেশি জ্বর থাকলে ডাক্তার দেখান। তবে পেটে ব্যাথা, চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া বা জন্ডিসের অন্য কোন উপসর্গ দেখলে প্যারাসিটামল খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
★★ ট্রামাডল (Tramadol) কোন প্রকার ঝুঁকি ছাড়াই ট্রামাডল পেইনকিলার হিসেবে নেয়া যায়; এমনকি অ্যাসমা রোগীরাও এটি নিতে পারবেন।
★★ টাইমোনিয়াম সালফেট (Tiemonium sulphate) যেকোন প্রকার পেটে ব্যাথার ক্ষেত্রে বিশেষ করে পিরিয়ডের প্রথম কয়েক দিনের ব্যাথার জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর একটি ওষুধ।
★★ এসোমিপ্রাযল/ওমিপ্রাযল (Esomeprazole/Omeprazole) অধিকাংশ মানুষই কোন না কোন সময় বুক জ্বলা বা গ্যাসের সমস্যায় ভুগতে হয়; বিশেষ করে ভরপেট খাওয়ার পর। এসোমিপ্রাযল/ ওমিপ্রাযল পাকস্থলীতে অ্যাসিড গঠন কমিয়ে বুক জ্বলা কমাতে সাহায্য করে। অনেক সময় গ্যাসের জন্য অনেকটা হার্ট অ্যাটাকের মত বুকে ব্যাথা হয়, এজন্য ৩০ মিনিটের মধ্যে অবস্থার উন্নতি না হলে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে যোগাযোগ করুন। (আরও জানতে দেখুন হৃদরোগের লক্ষণ এবং বুকে ব্যথা)
★★ অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড সাস্পেনশন (Aluminum hydroxide suspension) বুক জ্বলা এবং গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য ২ চামচ করে অ্যালুমিনিয়াম হাইড্রক্সাইড সাস্পেনশন খেতে পারেন। সাস্পেনশন্টি ফ্রিজে রাখতে পারবেন এবং ঠাণ্ডা খেলেই বেশি আরাম পাবেন। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে কয়েকবার পাতলা পায়খানা হতে পারে, এতে চিন্তার কিছু নেই।
★★ ওরস্যালাইন(Oral Rehydration Saline) ডায়রিয়ার সময় খুব সহজেই শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায়। প্রত্যেকবার পাতলা পায়খানা হওয়ার পর স্যালাইন খাওয়া উচিত। শরীরে পানিশূন্যতা হলে নানারকম জটিলতা দেখা দিতে পারে। অনতিবিলম্বে ডাক্তার দেখান যদি। আপনার ডায়রিয়ার সাথে জ্বরও হয়।২ দিনের বেশি সময় ডায়রিয়া থাকে মুখ শুকিয়ে গিয়ে পিপাসা লাগে খুব কম অথবা একেবারেই পেশাব না হলে প্রচণ্ড পেটে ব্যাথা হলে পায়খানার সাথে রক্ত গেলে আপনার উচ্চ রক্তচাপ (hypertension) থাকলে ওরস্যালাইন খাওয়ার আগে রক্তচাপ মেপে নেয়া ভাল।
★★ফেক্সোফেনাডিন/রুপাটিডিন (Fexofenadine/Rupatadine) এই অ্যান্টিহিস্টামিনগুলো তুলনামুলকভাবে কম ঝুঁকিপূর্ণ। যাদের অ্যালারজিক রাইনিটিস (ধুলা, পরাগ, তেলাপোকা ইত্যাদির সংস্পর্শে আসলে হাঁচি হওয়া) আছে তারা রাতে একবার ফেক্সোফেনাডিন বা রুপাটিডিন নিলে হাঁচি ও নাক থেকে পানি পড়ার উপশম হবে।
★★ সিল্ভার সালফাডিয়াযিন (Silver sulfadiazine) হালকা পুড়ে গেলে প্রথমে পোড়া জায়গাটি কলের পানির নিচে ধরুন। পানি শুকিয়ে গেলে যত্ন সহকারে পোড়া জায়গায় সিলভার সালফাডিয়াযিন অয়ন্টমেন্ট দিন। ফোসকা পড়লে সেটা উঠানোর চেষ্টা করবেন না। তবে বেশি পুড়ে গেলে অবশ্যই ডাক্তার এর সাথে যোগাযোগ করুন।
★★পভিডন-আয়োডিন মলম (Povidone-iodine ointment) হালকা রক্তপাত সহ ছোটখাটো কাটা-ছেড়ার ক্ষেত্রে ক্ষতটি শুকনা পরিষ্কার কাপড় দিয়ে চেপে ধরে রাখুন। রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে গেলে কাটা জায়গায় পভিডন-আয়োডিন অয়ন্টমেন্ট দিন। এসবক্ষেত্রে স্যাভলন দিয়ে পরিষ্কার না করাই ভাল। আপনি যদি কোন প্রকার ব্লাড থিনার (যেসব ওষুধের কারণে রক্ত জমাট বাধার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্থ হয়) নিয়ে থাকেন অথবা অনেক বেশি কেটে গেলে বা প্রচুর রক্তপাত হলে আপনার ডাক্তারের সাহায্য লাগতে পারে।
★★ অ্যাসপিরিন(Aspirin) আকস্মিক বুকে ব্যথা এবং পরবর্তীতে বাম হাত, চোয়াল বা গলার বাম দিকে ব্যথা হওয়া হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। হার্ট অ্যাটাকের যেকোন লক্ষণ দেখা দিলে সাথে সাথে ২/৩ টি বেবি অ্যাসপিরিন খেয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে যাওয়ার চেষ্টা করুন। উল্লিখিত কোন ওষুধে আপনার অ্যালারজি থাকলে সেটি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় এবং গর্ভাবস্থার সময় অনেক ওষুধই খাওয়া যায় না, এ বিষয়ে আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
কফি এমন একটি পানীয় যা বর্তমানে ট্রেন্ড হয়ে দাঁড়িয়েছে। খুব কম লোকই আছে যারা কফি পছন্দ করেন না।কফি এমন একটি পানীয় যা হতে পারে শরীরের জন্য খুবই উপকারী অথবা শরীরের জন্য খুবই মারাত্মক। তাই শারীরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে কফি পান করা উচিত।
কফির উপকারিতা :
১.কফিতে রয়েছে ক্যাফিন যা আমাদের মানসিক চাপ কমাতে অনেক সাহায্য করে। ২.কফি পান করলে টাইপ
২ ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা ২৫% কমে যায়।(ব্লাক কফি)
৩.কফি পান করলে লিভার ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
৪.শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। (ব্লাক কফি) ৫.কফি তে থাকা আন্টি অক্সিডেন্ট, ত্বককে কে ফ্রি রেডিকেল থেকে রক্ষা করে এবং ত্বককে কে প্রটেক্ট করে । ৬.কফি তে থাকা ভিটামিন , পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম আমাদের শরীরকে এক্টিব রাখতে সাহায্য করে।
৭.ডেইলি চিনি ছাড়া ব্ল্যাক কফি সেবন করলে হার্ট আ্যটাক হওয়ার ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়।এছাড়া ও হার্টের রোগ হওয়ার সম্ভবনা কমে যায়।
কফির অপকারিতা :
১/ ৪ কাপ এর বেশি কফি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ২/ বেশি মাত্রায় কফি পান করলে অনিদ্রা বা Insomnia, অস্থিরতা বা restlessness এর মত সমস্যা দেখা যায়।
৩/ যাদের Blood Pressure রয়েছে তাদের জন্য coffee মারাত্মক ক্ষতিকর। কারণ এর মধ্যে থাকা caffeine blood circulation বাড়িয়ে দেয়।
৪/ ️কফি গ্রহণ এর ফলে Acidity ও হতে পারে।
৫/ ️আপনার যদি উচ্চ কোলেস্টেরল থাকে বা আপনি যদি caffeine সংবেদনশীল, গর্ভবতী বা শিশু হন তবে আপনার কফি পান করার প্রতি সচেতন হওয়া উচিত।
৬/ গর্ভবতী মায়ের ক্ষেত্রে কফির উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয় কারণ আগেই বলেছি কফি Blood Circulation বাড়ায় দেয়। ফলে hypertension দেখা দিতে পারে আর এটা pregnancy তে অনেক risky হয়ে যায়। তাই গর্ভাবস্থায় কফি avoid করা উচিত। ️এছাড়া ও প্রতিদিন ৪/৫ কাপ এর বেশি কফি পান করলে মেয়েদের গর্ভধারণের ক্ষমতা কমে যেতে পারে। তাই মেয়েদের অবশ্যই কফি খাওয়ার পরিমাণ কমাতে হবে। আর গর্ভধারণের পর কফি বাদ দিন । কারণ দৈনিক ২০০ মি.গ্রাম ক্যাফেইন শরীরে গেলে গর্ভের শিশুর ক্ষতি হওয়ার পাশাপাশি জন্মক্রটি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
0 likes | 1637 views
১/ বালিশ ছাড়া ঘুমানোর অভ্যাস আপনার ঘাড় ও গলার ব্যথা থেকে মুক্তি দিতে পারে। এবং এর পাশাপাশি মেরুদণ্ড সুস্থ রাখে। -
২/ একজন মানুষের উচ্চতা নির্ধারিত হয় তার বাবা ও তার ওজন নির্ধারিত হয় মায়ের মাধ্যমে। -
৩/মানুষের মস্তিষ্ক ৩ টি জিনিসের দিক থেকে নজর ফেরাতে পারে না তা চোখের নজর হোক বা মনের নজর হোক। আর সে ৩ টি জিনিস হচ্ছে খাবার, আকর্ষণীয় মানুষ ও বিপদ। -
৪/ ডানহাতি মানুষেরা খাবার চিবোনোর সময় ডান চোয়াল ব্যবহার করেন। -
৫/ অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের মতে, ‘যদি পৃথিবীতে মৌমাছি না থাকে তাহলে পৃথিবীর সব মানুষ ৪ বছরের মধ্যে মারা যাবে’। -
৬/ পৃথিবীতে এতো বেশি প্রজাতির আপেল রয়েছে যে, আপনি যদি প্রতিদিন ভিন্ন প্রজাতির ১ টি করে আপেল খান তারপরও সবপ্রজাতির আপেল খেতে আপনার ২০ বছর সময় লাগবে। -
৭/ আপনি খাবার ছাড়া প্রায় ৪ সপ্তাহ অর্থাৎ ২৮ দিন বেঁচে থাকতে পারলেও ১১ দিন না ঘুমালে আপনার মৃত্যু অনিবার্য। -
৮/ যারা অনেক বেশি হাসেন তারা অন্যান্য মানুষের তুলনায় অনেক বেশি সুস্থ এবং ভালো স্বাস্থ্যের অধিকারী। বলা হয় হাসি বিষণ্ণতা রোগের সবচাইতে বড় ঔষধ। -
৯/ ধূমপানের কারণে যতো মানুষ মারা যায় ঠিক ততো মানুষই অলসতা এবং পরিশ্রমবিহীন জীবনের জন্যও মারা যান। -
১০/মানুষের মস্তিষ্ক উইকিপিডিয়াতে যতো তথ্য রয়েছে তার ৫ গুণ তথ্য ধারণ ধারণ ক্ষমতা রাখে। -
১১/ আমাদের দেহ ৩০ মিনিটে যতোটা তাপমাত্রা নির্গত করে তা দিয়ে দেড় লিটার পানি ফুটানো সম্ভব। -
১২/ আমাদের পাকস্থলীতে যে অ্যাসিড রয়েছে তা রেজার, ব্লেড গলিয়ে ফেলতে সক্ষম। -
১৩/ মানুষ আনমনে আপনার জুতোর দিকে নজর দেবেন এটি মানুষের প্রাকৃতিক একটি ব্যাপার। তাই সুন্দর জুতো পড়ুন। কারণ মানুষ অনেক সময় জুতো দেখেই ব্যক্তিত্ব নির্ধারণ করে ফেলেন।