প্যারেনকাইমা টিস্যুর কোষে যখন ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে তখন তাকে কী বলে?

আগ্নেয় ভস্ম যখন আগ্নেয়গিরির চারপাশে সিমেন্টের মতো জমাট বাধে তখন তাকে বলে আগ্নেয় তুফ।

প্যারেনকাইমা টিস্যুর বৈশিষ্ট্য হলো-১. প্যারেনকাইমা টিস্যুর কোষগুলো গোলাকার।২. কোষগুলো জীবিত।৩. কোষপ্রাচীর পাতলা ও সমান পুরু।৪. কোষপ্রাচীর নমনীয়, কোষপ্রাচীরে সেলুলোজ নির্মিত।৫. ক্লোরোপ্লাস্ট থাকতে পারে।৬. কোষপ্রাচীর পাতলা হওয়ায় অবস্থানকারী অঙ্গকে কোন দৃঢ়তা...

প্যারেনকাইমা টিস্যুর কোষগুলো জীবিত, সমব্যাসীয়, পাতলা প্রাচীরযুক্ত এবং প্রোটোপ্লাজম দিয়ে পূর্ণ। এ টিস্যুতে আন্তঃকোষীয় ফাঁক দেখা যায়।

প্যারেনকাইমা টিস্যুর প্রধান কাজ দেহ গঠন করা, খাদ্য প্রস্তুত করা, খাদ্য সঞ্চয় করা এবং খাদ্যদ্রব্য পরিবহন করা।

উচ্চ শ্রেণীর উদ্ভিদ কোষে ক্লোরোপ্লাস্ট এর আকৃতি সাধারণত লেন্সের মতো হয়ে থাকে

যখন ছোট বা খুব ছোট ছোট জলপ্রপাতের অজস্র ধারা সিড়ির মতো ঢাল বেয়ে একাধিক ধাপে ধাপে নীচের দিকে নামে তখন তাকে কাসকেড বলে।

ক্লোরোপ্লাস্ট যুক্ত প্যারেনকাইমা কে ক্লোরেনকাইমা বলে

ডিম্বক মূল ডিম্বক বৃন্ত ও ডিম্বক রন্ধ্র যখন একই সরলরেখায় অবস্থান করে তখন তাকে ঊর্ধ্বমুখী ডিম্বক বলে

হিমবাহের দুপাশে যখন পাহাড় , নুড়ি ইত্যাদি সঞ্চিত হয় তখন তাকে বলে পার্শ্ব গাবরেখা ।

ভাজক টিস্যুর কোষে কোষগহ্বর অনুপস্থিত