Answered Oct 19, 2019
প্যারেনকাইমা টিস্যুর কোষগুলো জীবিত, সমব্যাসীয়, পাতলা প্রাচীরযুক্ত এবং প্রোটোপ্লাজম দিয়ে পূর্ণ। এ টিস্যুতে আন্তঃকোষীয় ফাঁক দেখা যায়।
সেলুলোজ নির্মিত ও সমপুরুত্বের পাতলা কোষপ্রাচীর বিশিষ্ট সজীব কোষ নিয়ে গঠিত টিস্যুকে প্যারেনকাইমা টিস্যু বলে।
প্যারেনকাইমা টিস্যুর বৈশিষ্ট্য হলো-১. প্যারেনকাইমা টিস্যুর কোষগুলো গোলাকার।২. কোষগুলো জীবিত।৩. কোষপ্রাচীর পাতলা ও সমান পুরু।৪. কোষপ্রাচীর নমনীয়, কোষপ্রাচীরে সেলুলোজ নির্মিত।৫. ক্লোরোপ্লাস্ট থাকতে পারে।৬. কোষপ্রাচীর পাতলা হওয়ায় অবস্থানকারী অঙ্গকে কোন দৃঢ়তা...
প্যারেনকাইমা টিস্যুর কোষে যখন ক্লোরোপ্লাস্ট থাকে তখন তাকে ক্লোরেনকাইমা বলে।
প্যারেনকাইমা টিস্যুর প্রধান কাজ দেহ গঠন করা, খাদ্য প্রস্তুত করা, খাদ্য সঞ্চয় করা এবং খাদ্যদ্রব্য পরিবহন করা।
ক্লোরোপ্লাস্ট যুক্ত প্যারেনকাইমা কে ক্লোরেনকাইমা বলে
পরিবহন কলাগুচ্ছ দ্বারা পরিবেষ্টিত মূল কান্ডের কেন্দ্রস্থলে কোন প্যারেনকাইমা টিস্যু থাকে তার নাম মজ্জা
পিথের কোষগুলো বিনষ্টের কারণে পিথ ফাঁপা হয় কুমড়োর কান্ড দ্বারা
হাইডাথোড এর প্যারেনকাইমা টিস্যু এপিথেম নামে পরিচিত
যে টিস্যুর কোষ গুলো বিভাজনে অক্ষম তাদের বলে স্থায়ী টিস্যু
শীর্ষস্হ ভাজক টিস্যুর লম্বা ও সূচালো কোষগুলো একত্রিত হয়ে প্রোক্যাম্বিয়াম গঠন করে
ভিডিও কলে পরামর্শ নিতে প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
প্রশ্ন, উত্তর, কমেন্ট অথবা ভোট দিতে লগইন করুন