Call

উচ্চরক্তচাপের কারনেও মাথা ঘুরতে পারে। মাথা ঘুরানোর চিকিৎসা নির্ভর করে, এর কারনের উপর। জটিল কারন থেকে থাকলে, চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া ভালো। যদি এর কোনও সুনির্দিষ্ট কারন না পাওয়া যায়, তবে সাধারন কিছু নিয়ম মেনে চললে, ভালো থাকা সম্ভব। * কাজের মাঝে হঠাৎ করে মাথা ঘোরানো শুরু করলে, কাজ করা থেকে তখনই বিরত থেকে, চোখ বন্ধ করতে হবে। আর সম্ভব হলে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। * দুশ্চিন্তা মানুষের জীবনের একটা সাধারন বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু এই সাধারন বিষয়টিকে মনের মধ্যে চেপে না রেখে, শরীরকে সুস্থ রাখতে দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকতে হবে। * কান সবসময় পরিষ্কার রাখতে হবে। কানের ভিতর খৈল জমা হয়ে এবং শ্রবণনালী বন্ধ হয়েও মাথা ঘোরা হতে পারে। * কখনও সীমা অতিক্রম করে অতিরিক্ত পরিশ্রম করা উচিত না। পরিকল্পনা করে কাজ করলে, কাজের চাপ কমার সাথে সাথে মাথা ঘোরা থেকেও বিরত থাকা যায়। * কাজ করার সময় সর্বদা ঘাড় সোজা রাখা উচিত। ঘাড় বাঁকা করে কাজ করলে, ঘাড়ে স্পনডাইলোসিসের পরিবর্তন হয়ে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহকারী ধমনীগুলোর ওপর চাপ পড়তে পারে। যা মাথা ঘুরানোর একটি উল্লেখযোগ্য কারন। * পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে। শরীরে পানির পরিমাণ কমে গেলে মাথা ঘোরা সমস্যা দেখা দেয়। তাই শরীর যাতে পানিশূন্য না হয়ে পড়ে সে ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে। * চিনিতে প্রচুর পরিমান গ্লুকোজ থাকে। তাই চিনি খাওয়ার পরিমাণ কখনও কমানো উচিত না। রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমে গেলে, মাথা ঘোরাতে পারে। * ওষুধ সেবনের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। কোনও ওষুধ সেবনে মাথা ঘোরালে, তাকে স্বাভাবিক লক্ষন বলে মেনে না নিয়ে, অতিসত্বর ওষুধ পরিবর্তন করতে হবে। উপরের সতর্কতা গুলো মেনে চললে, মাথা ঘুরানো নির্মূল করা সম্ভব।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ