Jamiar

Call

ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য আপনার মাথার ত্বক চুলকায় কিনা, চুলে খুসকি আছে কিনা ,চুল কেমন পরে কম না বেশি, অর্থাৎ মাথায় চিরুনি দিতে চুল উঠে আসে কিনা, এসব বিস্তারিত বললে ভালো হতো।

যাইহোক মাথার চুল উঠার বেশ কিছু কারন থাকে যা হলো মুলত

  • ঘন ঘন মানসিক চাপের পরিস্থিতি এবং শরীরের নার্ভাস ক্লান্তি।
  • মাথার ত্বকের ছত্রাকজনিত রোগ।
  • থাইরয়েড গ্রন্থির কোনও ত্রুটিজনিত কারণে হরমোন ভারসাম্যহীনতা।
  • রেডিয়েশন থেরাপি কেমোথেরাপি।
  • ভিটামিনের ঘাটতি।
সুতারাং আপনার ঠিক কোণ কারনে চুল পড়তেছে তা জেনে নেওয়া অত্যান্ত জরুরী।আর এ জন্য আপনি  একজন   ট্রাইকোলজিস্টের ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া। ট্রাইকোলজিস্ট এই ক্ষেত্রে একটি অত্যন্ত দক্ষ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার । এই ট্রাইকোলজিস্টের চিকিৎসক একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ হয়ে থাকেন। সুতারাং অবহেলা না করে ডাক্তার দেখান। আসা করি বুঝতে পারছেন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মাথার চুল পড়ার কয়েকটি ধরণ আছে। 

যেমনঃ 

১) সমস্ত মাথার থেকে সমান ভাবে চুল কমে যাওয়া বা পড়ে যাওয়া। এরুপ চুল ওঠার পেছনে সিফিলিটিক কারণ দায়ী থাকে। 

২) মাথার বিভিন্ন স্থানে গোল গোল চাকা চাকা আকারের যে চুল ওঠে এটিকে মেডিকেলের ভাষায় বলা হয় Alopecia Areata.এই প্রকার চুল ওঠার পেছনে সাইকোটিক দোষের ভূমিকা থাকে। 


৩) আরেক প্রকার চুল উঠা দেখা যায় সেটি বংশগত। সাধারণত বংশে পূর্বপুরুষদের এরকম চুল পড়ার প্রবণতা থাকে। এন্টি মায়াজমেটিক চিকিৎসার দ্বারা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে চুল ওঠার আরোগ্যকর চিকিৎসা সম্ভব। এর সঙ্গে সঙ্গে চুলের গোড়ার follicle ও hair shaft ঠিকমতো পুষ্টি উপাদান পাচ্ছে কিনা খেয়াল রাখতে হবে। মাথার চুলের ত্বক সর্বদা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে যেন খুশকি না জমে। চুলের ত্বক ঠিকমতো যত্ন করতে হবে। 


কেশুতি পাতা রস করে তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় মাখা যেতে পারে। এটি চুলের গোড়ায় সিন্থেটিক ভিটামিন হিসেবে কাজ করে।

 আপনি একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সঙ্গে কনসাল্ট করুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ