ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য আপনার মাথার ত্বক চুলকায় কিনা, চুলে খুসকি আছে কিনা ,চুল কেমন পরে কম না বেশি, অর্থাৎ মাথায় চিরুনি দিতে চুল উঠে আসে কিনা, এসব বিস্তারিত বললে ভালো হতো।
যাইহোক মাথার চুল উঠার বেশ কিছু কারন থাকে যা হলো মুলত
মাথার চুল পড়ার কয়েকটি ধরণ আছে।
যেমনঃ
১) সমস্ত মাথার থেকে সমান ভাবে চুল কমে যাওয়া বা পড়ে যাওয়া। এরুপ চুল ওঠার পেছনে সিফিলিটিক কারণ দায়ী থাকে।
২) মাথার বিভিন্ন স্থানে গোল গোল চাকা চাকা আকারের যে চুল ওঠে এটিকে মেডিকেলের ভাষায় বলা হয় Alopecia Areata.এই প্রকার চুল ওঠার পেছনে সাইকোটিক দোষের ভূমিকা থাকে।
৩) আরেক প্রকার চুল উঠা দেখা যায় সেটি বংশগত। সাধারণত বংশে পূর্বপুরুষদের এরকম চুল পড়ার প্রবণতা থাকে। এন্টি মায়াজমেটিক চিকিৎসার দ্বারা হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে চুল ওঠার আরোগ্যকর চিকিৎসা সম্ভব। এর সঙ্গে সঙ্গে চুলের গোড়ার follicle ও hair shaft ঠিকমতো পুষ্টি উপাদান পাচ্ছে কিনা খেয়াল রাখতে হবে। মাথার চুলের ত্বক সর্বদা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে যেন খুশকি না জমে। চুলের ত্বক ঠিকমতো যত্ন করতে হবে।
কেশুতি পাতা রস করে তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথায় মাখা যেতে পারে। এটি চুলের গোড়ায় সিন্থেটিক ভিটামিন হিসেবে কাজ করে।
আপনি একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের সঙ্গে কনসাল্ট করুন।