শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

রক্তগোলাপের ময়নাতদন্ত সেদিন তুমি একটি গোলাপ চেয়েছিলে, তোমাকে একটি রক্তলাল গোলাপ দিয়ে বলেছিলাম, “ভালবাসি”। তুমি আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলে, “গোলাপ এত লাল হয়”? আমি বলেছিলাম, “এটি গোলাপ নয়, ব্লটিং পেপারে শুষে রক্ত এনেছি আমি”। তুমি রেগে গিয়েছিলে, বলেছিলে, “আমি তো গোলাপ চেয়েছি, রক্ত চাইনি”, আমি হেসেছিলাম, হেসে বলেছিলাম, “আমিও গোলাপ চেয়েছিলাম”, আমি বলেছিলাম, “আমার কাছে ব্লটিং পেপার আছে, আমার গোলাপ বাগান আছে, বাগানে ফুল নেই, জেগে আছে কেবল শুধু সুতীক্ষ্ণ কাঁটা আর বাগানে ছড়িয়ে আছে লাল রক্ত, আমি সেই রক্ত ব্লটিং পেপারে শুষে তোমাকে রক্তগোলাপ বানিয়ে দিয়েছি”, দিয়ে বলেছিলাম, “ভালবাসি”, তুমি খুশি হয়েছিলে? আমি জানি তুমি খুশি হওনি, রেগে উঠেছিলে, চিৎকার করে বলেছিলে, তুমি বলেছিলে, “আমি তো গোলাপ চেয়েছি, রক্ত চাইনি”, আমি হেসেছিলাম, অট্টহাসি হেসে বলেছিলাম, “আমিও গোলাপ চেয়েছিলাম, আমরাও গোলাপ চেয়েছিলাম, জান, এমন কি তাও চাইনি, ওরা আমাদের তবু দিয়েছিল রক্তের নদী, রক্তাক্ত গোলাপ বাগান, আমি সেইসব রক্ত শুষে বানিয়েছি একেকটি গোলাপ, বানিয়েছি রক্তজবা”। তুমি আরও শুনতে চেয়েছিলে, তুমি জানতে চেয়েছিলে রক্তগোলাপ, রক্তজবার কথা, তুমি জানতে চেয়েছিলে ব্লটিং পেপারের কথা, আমার কথা, আমি তোমাকে গোলাপের নিচে নিহত এক কিশোর কবির কথা বলেছিলাম, আমি তখন ,মুক্তিযুদ্ধের কথা বলেছিলাম, আমি একাত্তরের কথা বলেছিলাম, তোমার হাতে একটি রক্তলাল গোলাপ তুলে দিয়ে, বলেছিলাম, “ভালবেসো”। সঙ্গম গর্জন প্রকৃতি আমাকে টানে না, টানেনি কোন গাছ পাখি, টানেনি আকাশ, টানেনা জোছনা, ডাকেনি বাতাস, প্রকৃতির মাঝে আমি কেবল সে নদীকেই চিনি, সাগর সেজেই লোনা জ্বল নিয়ে শুধু দিন গুনি। ভুলভাল ভেবে তোমাকে কি ভাবি নদীর মতন? কোন দূর থেকে কেন ছুটে এসে মেশ মোহনায়? মিলবেই যদি মোহনায় এসে কেন লোনা নও? মিলতে পার না লোনা জলে তুমি তাই গর্জাও? নাকি সেই গর্জন তোমার আমার সঙ্গম ধ্বনি? কে বলেছে কবে সঙ্গমে সব এক হতে হয়? আমরা নাহয় মানুষের মত বিষমকামীই, মেলেনা বলেই মিলনে কি এত সংগ্রাম নয়? বিবর্তন বিব্রত বহুদিন আগেও একটি কাক নিশ্চয় উড়ে এসে বসেছিল একটি ডালে, কথা বলেছিল তার প্রেমিকার সাথে, অথবা বলেনি, বা প্রয়োজন পড়েনি, হয়ত কাকেরা চোখের ভাষায় বলে, কিছু হয়ত বলেছিল ঠিকই চোখে, অথবা নিয়েছিল বুঝে, শরীর বা চোখের ভাষায়, বুঝেছিল চোখ দেখে। বহুদিন আগে কোন প্রেমিক বসেছিল নিশ্চয়ই, অথবা দাঁড়িয়েই হবে, নিশ্চয়ই সে বলেছিল কথা, অথবা বলেনি, হয়ত তারা জানত না কথা, হয়ত তখনও চোখের ভাষায়ই বলা, তখনও মানুষ কাকের মতই ডাকে, হয়ত প্রেমিকা বুঝে নিত চোখ বা শরীরের ভাষা, হয়ত বুঝেছিল দেখে। অথচ আজ ভোরেও একটি কাক ঠিক উড়ে এসে বসেছিল কোন ডালে, কথা বলেছিল তার প্রেমিকার সাথে, অথবা বলেনি, বা প্রয়োজন পড়েনি, কাকেরা এখনও চোখের ভাষায় বলে, কিছু হয়ত বলেছিল ঠিকই চোখে, অথবা বুঝে নিয়েছিল, শরীর বা চোখের ভাষা, সব বুঝেছিল দেখে। অথচ আজকে আমাদের কত কথা, তবু কি বোঝো? যা বলতে চাই বা বলি? কত ভাষা, কত ছন্দে, কত ঢঙে, চোখের ভাষাও কত শত ভাবে বলি, তবুও একটি কাকের মত সহজ চোখের ভাষায়, শরীরের ভাষা দিয়ে, তোমায় যদি পারতাম বলে দিতে, ভালবেসেছি যে সব মন প্রাণ দিয়ে। সভ্যতা আজ বদলে দিয়েছে সব, বদলে দিয়েছে শরীর, চোখের ভাষা, বিবর্তনের কোন বিব্রত মোড়ে, প্রেম বলে দিল কঠিন শব্দমালা? চোখের ভাষার ব্যর্থতা লেখা হল, কোন সভ্যতা সেই ভাষা কেড়ে নিল? মানুষ যেদিন মানুষের মত হল, কাক বুঝল কি মানবপ্রেমের জ্বালা?তথ্যসূএঃ www​.sachalayatan.com

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

কবিতাগুলো আমার পছন্দ হয়েছে তাই আপনাকে কপি করে দিলাম দীপালির জন্য ভালবাসা ভালবেসে জেনো ওরাও দিয়েছে লাল, ওরা দিয়েছিল আমাদের ভালবেসে, গোলাপের চেয়েও অনেক তীব্র লাল, ওরা দিয়েছিল বুলেটের মুখে হেসে। গোলাপের রঙ কতটা রক্তে রাঙা? কতটা জবায় অতটা রক্ত থাকে? প্রেমিকার চোখে কত ভালবাসা জমা? কত ভালবাসা ওরা জমা করে রাখে? আজকেই নাকি চোদ্দ ফেব্রুয়ারী! চারিদিকে শুধু ভালবাসা নিয়ে খেলা, স্মৃতিরা আমায় বিব্রত করে রাখে, স্মৃতির রক্ত জমা পড়ে আছে মেলা। আজকে তোমরা গোলাপের রঙে খেল, ওরা খেলেছিল রক্তকে নিয়ে হোলি, বুকের রক্ত দীপালি যে দিয়ে গেল, তোমার আমার জন্যই হল বলি। দীপালিকে কেউ ভালবেসেছিল নাকি? কোন ফুলেই কি সেজেছিল তার খোঁপা? সবাইকে ওঁরা ভালবেসে মরে গেল, ওঁদের জন্য কোথায় রক্তজবা? [ প্রায় সারাদিনব্যাপী এই অসম সংঘর্ষে জাফর, জয়নাল, দীপালী সাহা, আইয়ুব, ফারুক, কাঞ্চন প্রমুখ নিহত হন। দশ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়, কিন্তু সরকারি প্রেসনোটে দাবী করা হয় ১ জনের মৃত্যুর কথা। আর আহতের সংখ্যা অগুনতি। গ্রেফতারের সংখ্যাও অগুনতি।] রক্তগোলাপের ময়নাতদন্ত সেদিন তুমি একটি গোলাপ চেয়েছিলে, তোমাকে একটি রক্তলাল গোলাপ দিয়ে বলেছিলাম, “ভালবাসি”। তুমি আমাকে জিজ্ঞেস করেছিলে, “গোলাপ এত লাল হয়”? আমি বলেছিলাম, “এটি গোলাপ নয়, ব্লটিং পেপারে শুষে রক্ত এনেছি আমি”। তুমি রেগে গিয়েছিলে, বলেছিলে, “আমি তো গোলাপ চেয়েছি, রক্ত চাইনি”, আমি হেসেছিলাম, হেসে বলেছিলাম, “আমিও গোলাপ চেয়েছিলাম”, আমি বলেছিলাম, “আমার কাছে ব্লটিং পেপার আছে, আমার গোলাপ বাগান আছে, বাগানে ফুল নেই, জেগে আছে কেবল শুধু সুতীক্ষ্ণ কাঁটা আর বাগানে ছড়িয়ে আছে লাল রক্ত, আমি সেই রক্ত ব্লটিং পেপারে শুষে তোমাকে রক্তগোলাপ বানিয়ে দিয়েছি”, দিয়ে বলেছিলাম, “ভালবাসি”, তুমি খুশি হয়েছিলে? আমি জানি তুমি খুশি হওনি, রেগে উঠেছিলে, চিৎকার করে বলেছিলে, তুমি বলেছিলে, “আমি তো গোলাপ চেয়েছি, রক্ত চাইনি”, আমি হেসেছিলাম, অট্টহাসি হেসে বলেছিলাম, “আমিও গোলাপ চেয়েছিলাম, আমরাও গোলাপ চেয়েছিলাম, জান, এমন কি তাও চাইনি, ওরা আমাদের তবু দিয়েছিল রক্তের নদী, রক্তাক্ত গোলাপ বাগান, আমি সেইসব রক্ত শুষে বানিয়েছি একেকটি গোলাপ, বানিয়েছি রক্তজবা”। তুমি আরও শুনতে চেয়েছিলে, তুমি জানতে চেয়েছিলে রক্তগোলাপ, রক্তজবার কথা, তুমি জানতে চেয়েছিলে ব্লটিং পেপারের কথা, আমার কথা, আমি তোমাকে গোলাপের নিচে নিহত এক কিশোর কবির কথা বলেছিলাম, আমি তখন ,মুক্তিযুদ্ধের কথা বলেছিলাম, আমি একাত্তরের কথা বলেছিলাম, তোমার হাতে একটি রক্তলাল গোলাপ তুলে দিয়ে, বলেছিলাম, “ভালবেসো”। সঙ্গম গর্জন প্রকৃতি আমাকে টানে না, টানেনি কোন গাছ পাখি, টানেনি আকাশ, টানেনা জোছনা, ডাকেনি বাতাস, প্রকৃতির মাঝে আমি কেবল সে নদীকেই চিনি, সাগর সেজেই লোনা জ্বল নিয়ে শুধু দিন গুনি। ভুলভাল ভেবে তোমাকে কি ভাবি নদীর মতন? কোন দূর থেকে কেন ছুটে এসে মেশ মোহনায়? মিলবেই যদি মোহনায় এসে কেন লোনা নও? মিলতে পার না লোনা জলে তুমি তাই গর্জাও? নাকি সেই গর্জন তোমার আমার সঙ্গম ধ্বনি? কে বলেছে কবে সঙ্গমে সব এক হতে হয়? আমরা নাহয় মানুষের মত বিষমকামীই, মেলেনা বলেই মিলনে কি এত সংগ্রাম নয়? বিবর্তন বিব্রত বহুদিন আগেও একটি কাক নিশ্চয় উড়ে এসে বসেছিল একটি ডালে, কথা বলেছিল তার প্রেমিকার সাথে, অথবা বলেনি, বা প্রয়োজন পড়েনি, হয়ত কাকেরা চোখের ভাষায় বলে, কিছু হয়ত বলেছিল ঠিকই চোখে, অথবা নিয়েছিল বুঝে, শরীর বা চোখের ভাষায়, বুঝেছিল চোখ দেখে। বহুদিন আগে কোন প্রেমিক বসেছিল নিশ্চয়ই, অথবা দাঁড়িয়েই হবে, নিশ্চয়ই সে বলেছিল কথা, অথবা বলেনি, হয়ত তারা জানত না কথা, হয়ত তখনও চোখের ভাষায়ই বলা, তখনও মানুষ কাকের মতই ডাকে, হয়ত প্রেমিকা বুঝে নিত চোখ বা শরীরের ভাষা, হয়ত বুঝেছিল দেখে। অথচ আজ ভোরেও একটি কাক ঠিক উড়ে এসে বসেছিল কোন ডালে, কথা বলেছিল তার প্রেমিকার সাথে, অথবা বলেনি, বা প্রয়োজন পড়েনি, কাকেরা এখনও চোখের ভাষায় বলে, কিছু হয়ত বলেছিল ঠিকই চোখে, অথবা বুঝে নিয়েছিল, শরীর বা চোখের ভাষা, সব বুঝেছিল দেখে। অথচ আজকে আমাদের কত কথা, তবু কি বোঝো? যা বলতে চাই বা বলি? কত ভাষা, কত ছন্দে, কত ঢঙে, চোখের ভাষাও কত শত ভাবে বলি, তবুও একটি কাকের মত সহজ চোখের ভাষায়, শরীরের ভাষা দিয়ে, তোমায় যদি পারতাম বলে দিতে, ভালবেসেছি যে সব মন প্রাণ দিয়ে। সভ্যতা আজ বদলে দিয়েছে সব, বদলে দিয়েছে শরীর, চোখের ভাষা, বিবর্তনের কোন বিব্রত মোড়ে, প্রেম বলে দিল কঠিন শব্দমালা? চোখের ভাষার ব্যর্থতা লেখা হল, কোন সভ্যতা সেই ভাষা কেড়ে নিল? মানুষ যেদিন মানুষের মত হল, কাক বুঝল কি মানবপ্রেমের জ্বালা? [এই কবিতাটা প্রিয় বিজ্ঞানী ডারউইনের জন্য] ত্রিমাত্রিক কবি এর ব্লগ নীড়পাতা » ব্লগ » ত্রিমাত্রিক কবি এর ব্লগ ভালোবাসা দিবসের কবিতা মন্তব্য ১ | লিখেছেন আনু-আল হক [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১২:৩২পূর্বাহ্ন) দীপালির জন্য ভালোবাসা, আর রক্তগোলাপের ময়নাতদন্ত দূর্দান্ত! বকি দুটো আমার জন্য কঠিন ছিলো। সঙ্গম গর্জন কবিতায় ২য় স্তবকের প্রথম বাক্যে “ভাবি” হবে না? যাইহোক, দারুণ! ---------------------------- নয় মাসে হলো তিরিশ লক্ষ খুন এরপরও তুমি বোঝাও কি ধুন-ফুন জবাব ২ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১২:৫৩পূর্বাহ্ন) আপনার প্রসংশা তো শিরোধার্য। আপনার জন্য কঠিন, এইটা বললেই কি হইল? তারমানে কবিতা ঠিকঠাক হয় নাই। লাস্টের টা একটু উত্তরাধুনিক কন্সেপ্ট হয়ে গেল নাকি? বিবর্তনের কন্সেপ্ট নিয়ে আরও কবিতা লেখব ভাবতেছি, ডারুইন লোকটা শুধু ঝগড়া ঝাটির পাল্লায় পড়ে বেরসিক হয়ে যাচ্ছে। উত্তরাধুনিক কবিতার পাল্লায় পড়ে একটু লাইনে আসে কিনা দেখি। আর লাস্টের আগেরটা কিছুমিছু হইল? কে জানে! ভাবি ই হবে। ঠিক করে দেই। _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ৩ | লিখেছেন মেঘলা মানুষ (যাচাই করা হয়নি) (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ৩:১৯পূর্বাহ্ন) বিশ্বাস করুন বা নাই করুন! বসে বসে 'রক্তগোলাপের ময়নাতদন্ত' সশব্দে আবৃত্তি করলাম! বছর দশেক আগে একটু কবিতা পড়ার আর আবৃত্তি করার ঘোড়ারোগ মতো হয়েছিল। কালে কালে সেই প্রতিভা(!) চাপা পড়ে গিয়েছে; তবুও আশে পাশে কেউ না থাকলে, আর মনে ধরার মত কবিতা দেখলে গলা ছেড়ে বাঁজখাই আওয়াজ দেই। কবিতাটা সাউন্ডক্লাউডে তুলে লিংক দিয়ে যাবো শুভেচ্ছা জবাব ৪ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১০:৫০পূর্বাহ্ন) আপনার বাঁজখাই গলার আবৃত্তির জন্য অপেক্ষা করে আছি। এখানেই লিঙ্ক পোস্ট করে দিতে পারেন সাউন্ডক্লাউডের। আগাম শুভেচ্ছা। _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ৫ | লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১১:২০পূর্বাহ্ন) জলদি, জলদি, সাউন্ডক্লাউড-এর লিঙ্ক সাপ্টান। -------------------------------------------------------- এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন। এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।। এক লহমার... টুকিটাকি জবাব ৬ | লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ৮:৪০পূর্বাহ্ন) 'দীপালির জন্য ভালোবাসা' আর 'রক্তগোলাপের ময়নাতদন্ত' খুব মর্মস্পর্শী লেগেছে। 'বিবর্তন বিব্রত' কবিতা হিসেবে সবচেয়ে বেশী পছন্দ হয়েছে। বানান নিয়ে একটি কথা। 'রক্তগোলাপের ময়নাতদন্ত' কবিতায় শুঁষে শব্দটির চন্দ্রবিন্দু সরিয়ে ফেলে বানানটি ঠিক করে দেওয়া যায়? আর, ঐ 'রক্তগোলাপের ময়নাতদন্ত' কবিতাতেই দশম পংক্তিটির বাক্য গঠন ঠিক আছে? এইমাত্র আপনার দেওয়া লিংক ধরে নজরুল ভাইয়ের অসাধারণ লেখা পড়ে এলাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। -------------------------------------------------------- এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন। এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।। এক লহমার... টুকিটাকি জবাব ৭ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১০:৫৫পূর্বাহ্ন) অনেক ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। 'বিবর্তন বিব্রত' কবিতাটা একটা এক্সপেরিমেন্টাল চেষ্টা কতটুকু ভাল হল সেটা আপনারাই বলবেন। 'শুষে' বানানটা নিয়ে সন্দেহ ছিল, হাতের কাছে ডিকশনারী না থাকায় আন্দাজের ওপর বসিয়ে দিলাম, এখন ঠিক করে দিচ্ছি। আর বাক্য গঠনে ভুল আছে, ঠিক ধরেছেন, অন্য একটা বাক্য ছিল, সেটা কাটশাট করতে গিয়েই এই অবস্থা। সেটাও ঠিক করছি। ভাল থাকবেন। _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ৮ | লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ১১:২০পূর্বাহ্ন) -------------------------------------------------------- এক লহমা / আস্ত জীবন, / এক আঁচলে / ঢাকল ভুবন। এক ফোঁটা জল / উথাল-পাতাল, / একটি চুমায় / অনন্ত কাল।। এক লহমার... টুকিটাকি জবাব ৯ | লিখেছেন অমি_বন্যা (যাচাই করা হয়নি) (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ৮:২৮পূর্বাহ্ন) সবগুলোই অসাধারণ। তবে রক্তগোলাপের ময়না তদন্ত অসাধারণ। জবাব ১০ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ৪:৫২অপরাহ্ন) অনেক ধন্যবাদ ভাই বন্যা। ভাল থাকবেন। _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ১১ | লিখেছেন সাফিনাজ আরজু [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ৩:৩০অপরাহ্ন) শান্ত ভাই, দীপালির জন্য ভালবাসা - আমার অসম্ভব মর্মস্পর্শী লেগেছে। তার জন্য পাঁচ তারা দাগালাম। রক্তগোলাপের ময়না তদন্ত- বিবর্তন বিব্রত- সঙ্গম গর্জন- একটু কঠিন। __________________________________ ----আমার মুক্তি আলোয় আলোয় এই আকাশে--- জবাব ১২ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ১৫/০২/২০১৪ - ৯:৪৬অপরাহ্ন) আপনার মন্তব্যের জন্যে অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন। _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ১৩ | লিখেছেন দীনহিন [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১৬/০২/২০১৪ - ১২:২২পূর্বাহ্ন) 'বিবর্তন বিব্রত'-এর লাইনগুলি এত দীর্ঘ! অনেকটা বিবর্তনের ইতিহাসের মতই! তুলনায় 'সঙ্গম গর্জন'-এ ভাব রয়েছে, আর 'দীপালির জন্য ভালবাসা'য় আবেগ! ............................. তুমি কষে ধর হাল আমি তুলে বাঁধি পাল জবাব ১৪ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: রবি, ১৬/০২/২০১৪ - ৩:৪২অপরাহ্ন) অনেক ধন্যবাদ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ১৫ | লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: রবি, ১৬/০২/২০১৪ - ১২:৫৪পূর্বাহ্ন) ভুলি নাই, ভুলব না facebook জবাব ১৬ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: রবি, ১৬/০২/২০১৪ - ৩:৪১অপরাহ্ন) ভুলব না _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ১৭ | লিখেছেন [email protected] (যাচাই করা হয়নি) (তারিখ: রবি, ১৬/০২/২০১৪ - ৯:০৫পূর্বাহ্ন) ভাল লিখেছেন । জবাব ১৮ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বুধ, ১৯/০২/২০১৪ - ১২:০৫পূর্বাহ্ন) _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ১৯ | লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৬/০২/২০১৪ - ২:০৯অপরাহ্ন) ১। দীপালির জন্যে ভালোবাসা কবিতার আবেগ আর নিবেদন অসাধারন হয়েছে। প্রথম লাইনের দ্বিতীয় শব্দকে যদি প্রথমে নিয়ে আসা হয় তাহলে কেমন দাঁড়াবে, ”জানো ভালবেসে ওরাও দিয়েছে লাল?” আমি এমন করে পড়েছি, তাই ভালোলাগাটা একটু বেশি লেগেছে। ২।”রক্তগোলাপের ময়নাতদন্ত” রুপক কবিতার অসাধারণ নিদর্শন হয়েছে, রুপক অর্থে এর সাথে কিছুটা মিল পেলাম আমি আজ কারো রক্ত চাইতে আসিনি – নির্মলেন্দু গুণের কবিতার। ৩।”সঙ্গম গর্জন” । শেষ কবে এমন অসাধারন একটি কবিতা পড়েছি মনে নেই। ৪।”বিবর্তন বিব্রত” মাসুদ সজীব জবাব ২০ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: বুধ, ১৯/০২/২০১৪ - ১২:০৬পূর্বাহ্ন) অনেক অনেক ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যের জন্য, সজীব ভাই। _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ২১ | লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৫/২০১৪ - ১০:০১অপরাহ্ন) প্রতিটি কবিতাই অনন্য ও অসাধারণ। খুবই হৃদয় নিংড়ানো ভাষা সেই সাথে চমৎকার কাব্য। জবাব ২২ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ০২/০৮/২০১৪ - ১১:০১অপরাহ্ন) _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব ২৩ | লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৫/২০১৪ - ১০:০৩অপরাহ্ন) প্রতিটি কবিতাই অনন্য ও অসাধারণ। খুবই হৃদয় নিংড়ানো ভাষা সেই সাথে চমৎকার কাব্য। জবাব ২৪ | লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: শনি, ০২/০৮/২০১৪ - ১১:০২অপরাহ্ন) রিপিট _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ _ একজীবনের অপূর্ণ সাধ মেটাতে চাই আরেক জীবন, চতুর্দিকের সর্বব্যাপী জীবন্ত সুখ সবকিছুতে আমার একটা হিস্যা তো চাই জবাব নতুন মন্তব্য করুন গল্প ভ্রমণ রাজনীতি প্রযুক্তি মুক্তিযুদ্ধ খেলাধুলা অনুবাদ বিজ্ঞান কবিতা শিক্ষা রম্যরচনা

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
tjjabed

Call

ভালোবাসা দিবস মানে কী? আপনি কি মুসলিম নাকী ইহুদি খ্রিষ্টান আপনি কেন মুসল মান হয়ে অমুসলিম দের দিবস পালন করবেন? আপনার কি আখেরাতের দিবসের প্রতি বিশ্বাস নাই? আপনার কি আল কুরআন আল হাদিস এর প্রতি বিশ্বাস নাই? যদি থাকে তাহলে এই দিবস পালন করা থেকে বিরত থাকুন কেননা এগুলো ইসলামে বাহিরের কাজ কেননা বিয়ে করা বউ ছাড়া আর কারো সাথে প্রেম বা ভালোবাসা দিবস পালন করা হারাম। রাসুল (সা.) বিদায় হজ্জের ভাষণে বলেছেন প্রতিটা কাজের জন্য আল্লাহর নিকট কবাব দিহি করতে হবে। তাই আজে বাজে কাজ থেকে বিরত থাকুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ