আমার সপ্নদোষ আছে আমি জানি 7 দিনে 1 ও 2 বার হওয়া ভালো তবুও এটা যেন মাসে 1 ও 2 বার হয় । best power ঔষধ ও সেবনবিধি বলুন?

গর্ভধারণ হলে জরায়ুর মুখ বন্ধ হয়ে যায়। তখন আর মাসিক হয় না। আপনার যেহেতু শারীরিক সম্পর্ক করার দশ দিন পর মাসিক হয়েছে, তাই আর গর্ভধারণের সম্ভাবনা নেই। মাঝেমধ্যে বিভিন্ন কারণে...

ইমারজেন্সি পিল খেলে মাসিকের  তারিখ এক সপ্তাহ, দশ দিনের তারতম্য হতে পারে, কারন ওই পিলের প্রভাবে দেহে হরমোনের আধিক্য ঘটে ফলে মাসিক পেছাতে পারে বা কারো আগেও হয়ে যেতে পারে। তাই টেনশন করার কিছু নাই, যে কোন অবস্থায় মাসিক হয়ে গেলে প্রেগনেন্ট হওয়ার কোন সম্ভবনা নাই।

স্বপ্ন দোষ না হওয়াটা কোন সমস্যা বা রোগ নয়। কিন্তু হস্তমৈথুন করা স্বাস্থের জন্য অনেক ক্ষতি। আপনার ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ না হওয়াই স্বাভাবিক কারন আপনি হস্তমৈথুন করেন। আর হস্তমৈথুন করেই যদি বীর্যপাত হয়ে যাই তাহলে স্বপ্ন দোষ হয় না।  আপনি হস্তমৈথুন ত্যাগ করুন, কোনো সমস্যা হবে না যৌন জীবনে।  অতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে শক্তি হ্রাস সহ নানাবিদ শারীরিক সমস্যায় ভোগেন। তার মধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলোঃ ১. শারীরিক ব্যথা এবং মাথা ঘোরা। ২. যৌন ক্রিয়ার সাথে জড়িত স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হওয়া অথবা ঠিক মত...

গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা নেই। ১০০% নিশ্চিত থাকুন।  আপনার দেওয়া শারিরীক অস্বাভাবিক বিবরণ অন্য কোন সমস্যার জন্য, কি সমস্যা এবং প্রতিকারের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

১২ তম দিনে মেয়েটার কাম রস আসলেই প্রেগন্যান্ট হবার সম্ভাবনা নেই। কারন সেখানে শুক্রাণু নেই। এখন ১২ তম দিনে যদি শারীরিক মিলন হয় এবং শুক্রাণু ভিতরে যায় তাহলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার...

আসলে আপনারা যে সময় মিলন করেছেন সেটা হিট পিরিয়ড নয়। এসময়টা নিরাপদ সময় হিসেবে ধরা হয়। এসময় শারীরিক মিলন করলে বাচ্চা আসার সম্ভাবনা থাকে না। কিন্তু আপনার স্ত্রীর মাসিক হচ্ছে...

**সহজ করে বললে প্রতি মাসে সাবালেগ মেয়েদের যৌনি পথ দিয়ে স্বাভাবিকভাবে যে রক্ত যায় তাকে মাসিক বা ঋতুস্রাব বলে। *প্রতিমাসে মেয়েদের জরায়ু যে পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায় এবং প্রতিমাসে হরমোনের প্রভাবে...

যেহেতু মাসিক হয়েছে তাই আপাতত মা হওয়ার সম্ভাবনা নাই। পরের মাসে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে। এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু পরের মাসে মিলন না করলে মা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।

স্বপ্নদোষ অনেক কারনে বেশি হতে পারে, শুয়ার আগে বেশি পানি পান করা, প্রসাবের চাপ রেখে ঘুমে যাওয়া,ঘুমানোর পূর্বে খারাপ চিন্তাবাবনা করা, মোবাইলে খারাপ ভিডিও দেখা,ঘুমানোর আগে ঘুুমের দোয়া ও আমল না করা,এই কিছু নিয়ম মেনে চললে স্বপ্নদোষ কিছুটা কম হবে মাসে একবার কি দুইবার, অতিরিক্ত মাএায় হলে ডাক্তারের সরনাপন্ন হওয়া জরুরী। সাস্থের জন্য সিরাপ সিনকারা খান ৬ চা চামচ করে দিনে 2 বার খাবার পর।

ধন্যবাদ প্রশ্ন করার জন্য। হ্যা ইহা স্বাভাবিক এ নিয়ে কোন চিন্তা করবেন না। তাছাড়া মনে রাখবেন পুরুষদের প্রতি মাসেই স্বপ্নদোষ হতেই হবে তা কিন্তু না। স্বপ্নদোষ হলে হবে না হলে...