প্রথম দিকে আমার ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হত। এখন নতুন আরেকটি রোগের সৃষ্টি হয়েছে। তা হল প্রস্রাবের সাথে সব সময় ধাতু যায়। অনেক কবিরাজি ও হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খেয়েছি কিন্তু পুরোপুরি রোগ সারেনি।প্রথম কয়েক দিন কমে তার পর আবার পুর্বের অবস্থায় ধাতু যায়। এবং স্বপ্নদোষও হয়। যার ফলে আমার শরীর দিন দিন শুকিয়ে যাচ্চে। আর আমার মাথায় শুধু কু-চিন্তা আসে। কিছুতেই এই বাজে চিন্তাগুলু সরাতে পারছিনা। প্লিয কেউ আমাকে সাহায্য করুন
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ঘন ঘন সপ্নদোষ থেকে বাচার জন্য যা করবেনঃ ১.পর্ন মুভি দেখার অভ্যাস থাকলে পরিত্যাগ করবেন। ২.মাথায় বাজে চিন্তা বাদ দিয়ে দিবেন। ৩.ভাজা পোড়া জিনিস খাবেন না। ৪.চিৎ হয়ে ঘুমাবেন না। ৫.রাতের বেলায় অতিরিক্ত ক্যালরী যুক্ত খাবার খাবেন না। ৬.ধর্মীয় নীতি মেনে চলবেন। ৭.এর পাশাপাশি ট্যাবলেট "স্পারমোজিন " খেতে পারেন খুব উপকার পাবেন, নেপচুন কোম্পানি। ৮.বেশি সমস্যা হলে ডাক্টারের পরামর্শ নিন। আপনার মূত্রনালী পথে রস নিঃসরণ হয়, তাহলে সম্ভবত আপনার যৌনবাহিত সংক্রমণ রয়েছে যা আপনি অন্যের মধ্যে ছড়াতে পারেন। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনি ডাক্তার দেখাবেন, এমনকি আপনার উপসর্গ চলে গেলেও। মূত্রনালীর প্রদাহ কী এবং এর কারণ কী? মূত্রনালীর প্রদাহকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলে ইউরেথ্রাইটিস। মূত্রনালী হচ্ছে একটি নল যা মূত্রথলি থেকে লিঙ্গের মাথা পর্যন্ত বিস্তৃত। মূত্রনালীর প্রদাহ সাধারণত যৌনবাহিত সংক্রমণ দ্বারা ঘটে। তবে সব সময় নয়। এটা সীমাবদ্ধ যৌন সম্পর্কের মধ্যেও ঘটতে পারে। গনোরিয়া এটা এক ধরনের যৌনবাহিত সংক্রমণ যা মূত্রনালীর প্রদাহ ঘটাতে পারে। নন-গনোকক্কাল ইউরেথ্রাইটিস গনোরিয়া ছাড়া অন্য যেকোনো কারণে মূত্রনালীর প্রদাহ হলে তাকে নন-গনোকক্কাল ইউরেথ্রাইটিস বলে। এটার সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো ক্লামাইডিয়া নামক ব্যাকটেরিয়া। এটা এক ধরনের যৌনবাহিত সংক্রমণ। এ ধরনের মূত্রনালীর প্রদাহ অন্য ধরনের ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাস দ্বারাও ঘটতে পারে। কখনো কখনো কোনো সংক্রমণ ছাড়াও ঘটতে পারে। উদাহরণস্বরূপ মূত্রনালীতে আঘাত পেলে বা কোনো অপারেশন হলে প্রদাহ হতে পারে। কোনো কোনো পুরুষের একই সময়ে গনোরিয়ার জীবাণু এবং অন্য জীবাণু দ্বারা মূত্রনালীর প্রদাহ হতে পারে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call

অনেকে স্বপ্নদোষ মারাত্মক

রোগ বলে মনে করেন,আসলে এটা ঠিক নয়

আমাদের টেস্টিকলে বীর্য প্রতিনিয়ত উৎপন্ন হচ্ছে।

যার কারণে  বীর্য থলি পরিপূর্ণ হয়ে যায়।

আর সেগুলো কমানোর করার দরকার পড়ে।

তাই শরীর নিজে নিজেই এগুলোকে শরির

বের করে দেয়। সেটি স্বপ্নদোষের মাধ্যমে,

পায়খানা, অথবা প্রসাবের সাথেও শরির সেই

বাড়তি বীর্য বের করে দেয়।

সপ্তাহে দুইবার সপ্নদোষ হওয়া সাভাবিক।

যা শরিরের জন্য উপকারী।

তবে বেশি মাত্রা বা সপ্তাহে দু বারের বেশি

সপ্নদোষ হলে সমস্যা বলে বিবেচিত হবে।

√√স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তি পেতে

*মুক্তির পথ ও পদ্ধতির মধ্যে প্রথমটি হল

নিজের খেয়াল ও ধ্যান ধারণাকে সব সময়

পাক সাফ রাখবেন। নিজের মনকে নিজের

আয়ত্বে রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করবেন ।

*শেষ রাতে প্রসাবের বেগ হলেই উঠে প্রসাব

করে 

নিবেন স্বপ্নদোষ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা

কোন প্রকার খারাপ চিন্তা মনে আনবেন না।

*প্রতিদিন সামান্য করে হলেও পুদিনা পাতা

খাওয়ার অভ্যাস করুন।

*আয়াতুল কুরসি পড়ে ঘুমান।

√সমাধান না হলে হামদর্দের জারনাইড

সিরাপ খেতে পারেন।

বিয়ের সামর্থ থাকলে সেরে নিতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ