★★হাফসা আমি তোমাকে ভালবেসে হয়ে গেছি যে খুবেই দিওয়ানা, দোহাই তোমার কাছে তুমি কোনোদিন আমাকে একা ফেলে চলে যেওনা!! হাফসা তোমাকে যতবার ভাবছি কত মিষ্টি তুমি, নিজ হাতে বিধাতার যেন অপরূপ সৃষ্টি তুমি!! ★★তোমার চোখের সামনে দাড়িঁয়েছি আজ, মনের কথাগুলো বলে দিবো ভূলে ভয় লাজ। এক প্রান তুমি আমি দেহ হলেও দুইটি, মন খুলে বলি তোমায় আমি ভিশন ভালবাসি ★♥♥......
এক সকাল বেলার মিষ্টি আলোতে
তুমি আসবে হাফসা
পরনে থাকবে
নীল শাড়ী,
সূ`যের রত্তিম আভা
তোমার মুখ চেয়ে যাবে ।
আর আমি দু'চোখ ভরে
দেখব তোমায় ।
এই শুধু কাঁথা মুড়ি দেয়া
এক স্বপ্ন,
যা কখনো সত্যি হওয়ার নয় ।
তুমিই তো হাফসা,
তুমি ছায়াময়ী মানবী,
ছায়ার মতোই স্লানিমার
ঐশ্ব`যে মহীয়সী ।
যা ধরা ছোয়ার অতীত
শব্দহীন,অনুভূতিহী,নি`বিকার ।
হাফসা করুণা করে হলেও চিঠি দিও, খামে ভরে তুলে দিও আঙ্গুলের মিহিন সেলাই ভুল বানানেও লিখো প্রিয়, বেশি হলে কেটে ফেলো তাও, এটুকু সামান্য দাবি, চিঠি দিও, তোমার শাড়ির মতো অক্ষরের পাড়-বোনা একখানি চিঠি। চুলের মতন কোনো চিহ্ন দিও বিস্ময় বোঝাতে যদি চাও … বর্ণণা আলস্য লাগে তোমার চোখের মতো চিহ্ন কিছু দিও! আজো তো অমল আমি চিঠি চাই, পথ চেয়ে আছি, আসবেন অচেনা রাজার লোক তার হাতে চিঠি দিও, বাড়ি পৌঁছে দেবে …. এমন ব্যস্ততা যদি শুদ্ধ করে একটি শব্দই শুধু লিখো, তোমার কুশল! … করুণা করে হলেও চিঠি দিও, ভুলে গিয়ে ভুল করে একখানি চিঠি দিও খামে কিছুই লেখার নেই তবু লিখো একটি পাখির শিস একটি ফুলের ছোট নাম,
হাফসা তুমি আমার বুকের আজানার হাতছানি মাঝরাতে বৃষ্টির শব্দ, প্রিয় চাহনি! তুমি শিশির ভেজা ফুলের একরাশ, তুষার তনু মনে, তুমি উষ্ণ পরশ! তুমি প্লাবিত জল, কুয়াশাঢাকা শীতের চাদর ভালবাসার আহবানে সিক্ত হেয়ালী অধর! তুমি শ্রাবণ সন্ধ্যা, প্রিয় উপন্যাস, ভাললাগার ক্ষণ, কষ্টের চাপা দীর্ঘশাস! তুমি অস্তমিত সূর্য্য, স্রোতসিনী ঝরণা, না পাওয়ার বুকে তুমি, শুকিয়ে যাওয়া কান্না! তুমি আমার বুকের গহিনে বয়ে যাওয়া নদী, স্বচ্ছতার আলাপন, তুমি আমার মন আমার অচেনা পৃথীবিতে একান্ত চেনা আপন জন!