এটা কবে থেকে হচ্ছে তা তো বললেন না! যদি জন্ম থেকেই এরকম সমস্যা অনুভব করেন তাহলে এটা আপনার বংশগত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। আর যদি হঠাত করেই সমস্যাটি হয়, তাহলে বলতে হবে মানসিক রোগ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এইটা নিজের সৃষ্ট সমস্যা→ যারা সবসময় কোনোনা কোনো কল্পনা অথবা চিন্তায় মগ্ন থাকেন তাদের এ সমস্যা হতে পারে। কল্পনায় প্রবণতা থাকলে মস্তিষ্ক অতিমাত্রায় ব্যস্ত থাকে। বেশিরভাগ সময়ে চিন্তায় নিজেকে উদাসীন রাখলে, কল্পনার জগতে মন আকৃষ্ট হয়ে গেলে, তাছাড়া রাত জাগলেও এ সমস্যা হয়। কারণ বেশি চিন্তা বা কল্পনা করলে ব্রেইনকে অনেক বেশি কাজ করতে হয়, রাত জাগলেও ব্রেইন রেস্ট পাইনা।এতে ব্রেইনের কাজের গতি স্লোও হয়ে যায়,স্মৃতি শক্তি কমতে শুরু করে। তাই কেউ যখন অনেক্ষণ ধরে কোনো বিষয়ে মনোনিবেশ করেন তখন ঐ গতি হারানো ব্রেইন মনোযোগ ধরে রাখতে বার ফিল্টারিং প্রক্রিয়া চালাতে থাকে,অর্থাৎ ব্রেইন নিজেকে কাজের উপযোগী করতে চেষ্টা করে। আর এই ফিল্টারিং প্রক্রিয়া ব্রেইনকে আগের কথাগুলো ভুলিয়ে দিয়ে নতুন কথা শুনতে।সংকেত পাঠায়।ফলে মনোযোগ হারিয়ে যায়,আবার ফিরে আসলে আগের কথাগুলো ব্রেইন ভুলে যায়।তাছাড়া সবসময় চিন্তা বা কল্পনা করলে মস্তিষ্ক এই কাজে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে।বেশিক্ষণ একই কাজে মনোনিবেশ করলে মনকে বার বার চিন্তা বা কল্পনা জগতে ফিরাতে সংকেত সৃষ্টি করে, আর তাই মনোযোগ হারিয়ে যায়। →→ চিন্তা আর কল্পনা জগত থেকে ফিরে আসতে লোকজনের মধ্যে থাকুন,গল্প গুজব করুন,হাসিখুশি থাকুন। চোখে যাতে আলোর চাপ কম পড়ে খেয়াল রাখুন,কারণ আলো চোখ দিয়ে ব্রেইন টাচ করে,মোবাইল্রে স্ক্রীনে ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখুন। ঘুম যান পর্যাপ্ত পরিমাণে, অল্প দিনেই মনোযোগ স্থায়ী হয়ে যাবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

এটা আসলে কোন মানসিক রোগ না।বিষয়টি সর্ম্পকে আপনার আগ্রহ না থাকলে কিংবা ওই মুহূর্তে অন্য কোন বিষয় নিয়ে চিন্তা ভাবনা করলে এমন পরিস্থিতি হতে পারে।বিষয়টা খুব স্বাভাবিক।তবে প্রত্যেক ক্ষেত্রেই যদি এমনটা হয়ে থাকে তাহলে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নিতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ