ইসলাম ধর্ম অনুযায়ী মাসিক শুরু হওয়ার পর নূন্যতম কতদিন সহবাস থেকে বিরত থাকা উচিত ৩-৪ দিন পর এমনিতেইতো কমে যায় এসময় কি সহবাস করা জায়েয হবে?

আবশ্যই সমস্যা। সাধারনত মাসিক সর্বনিন্ম 3 দিন হয়, এক দিনে মাসিক হওয়া কে পুরো মাসিক বলা হয়না।

প্রেগন্যান্ট হবে না এটা আপনি 100% নিশ্চিত থাকুন

মাসিক শুরুর দশ দিন আগে মিলন করেছেন, নারিদের অনিয়মিত মাসিক হয় বিধায়, মাসিকের দশ দিন আগে মিলন নিরাপদ বলা যায় না। আরেকটি বিষয় হলো ফেমিকন এভাবে খেলে কাজ হয়না। মাসিক শুরুর দ্বিতীয় দিন থেকে একটানা যতদিন বাচ্চা নিতে না চান, ততদিন চালিয়ে যেতে হয়। অপেক্ষা করুন দেখুন মাসিক হয় কিনা। পিল পুরো পাতা খাওয়ার পর মাসিক হতে পারে। তারপর ও মাসিক না হলে গাইনি ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

না এতে গর্ভবতী হওয়ার সম্ভবনা নাই। তবে মাসিক চলাকালীন যৌন মিলন ইসলামে হারাম, চিকিত্সা বিজ্ঞানের মতে মারাত্মক রোগ হতে পারে। এগুলো পরিহার করা বাঞ্ছনীয়।

hmm হওয়ার সম্ভবনা আছে। আরেকটা bad news হল যদি সন্তান হয় তাহলে তা হিজড়া হবে। কারন মাসিকের সময় সহবাস করার সময় শয়তান সামনে উপস্থিত থাকে এবং স্ত্রীর যৌনিতে থুথু মারে যার ফলে সন্তান হিজড়া হবে। 

আল্লাহ আপনার গোনাহ গুলো মাফ করুন। এবং বেশি বেশি আল্লাহর কাছে তাওবা করুন, তাওবা করার নিয়ম হলো ভোর রাতে ফজরের ১ ঘন্টা আগে উঠে দুই রাকাত বা চার রাকাত নামায...

ইমারজেন্সি পিল খেলে মাসিকের  তারিখ এক সপ্তাহ, দশ দিনের তারতম্য হতে পারে, কারন ওই পিলের প্রভাবে দেহে হরমোনের আধিক্য ঘটে ফলে মাসিক পেছাতে পারে বা কারো আগেও হয়ে যেতে পারে। তাই টেনশন করার কিছু নাই, যে কোন অবস্থায় মাসিক হয়ে গেলে প্রেগনেন্ট হওয়ার কোন সম্ভবনা নাই।

মাসিক বিভিন্ন কারনে সাময়িক ভাবে বন্ধ হতে পারে,  শুধু গর্ভবতী হলেই মাসিক বন্ধ হয় তা নয়। মাসিক এর সময় মিলনের জন্য গর্ভবতী হয় না অর্থ্যাৎ আপনার বর্ণনার ভিত্তিতে বাচ্চা হবে না। তবে উপদেশ স্বরূপ বলছি... মাসিকের সময় মিলিত হবেন না।  মাসিক চলাকালীন সময়ে মিলন করলে বিভিন্ন ধরনের শারিরীক সমস্যা হতে পারে। ইসলাম ধর্মে পুরোপুরিভাবে হারাম/নিষিদ্ধ 

না, এটা প্রেগন্যান্ট এর লক্ষণ নয়। প্রেগন্যান্ট হলে মাসিক পুরাপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। পাতলা স্রাব হবে না। এটা মাসিকের গোলমাল কিংবা শেদপ্রদর হতে পারে। আপনি গাইনি ডাঃ এর সাথে পরামর্শ...

মাসিক হলে প্রেগন্যান্ট হওয়ার সম্ভাবনা নেই ।