শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

মানুষ তখনই পাগল হয় যখন তার মস্তিষ্কের স্নায়ু এর স্বাভাবিক কর্ম ব্যাহত হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

পাগল হওয়ার অনেক কারন রয়েছে, যেমন টাকা, প্রেমে ছেকা, আপনজন হারানো ইত্যাদি। একটা উদাহরন দিয়ে বলি মনে করেন একটা মানুষ অনেক টাকা আয় করতেছে, ব্যবসা করতেছে কিন্তু হঠাৎ একদিন তাকে ধরে সব সম্পতির সই করে নিল কোনো একজন, তখন তার মস্তিষ্ক হৃদস্পন্দন কি কাজ করবে? কখনও না । তখন সে আত্মহত্যা করবে নয়তো পাগল হবে। সর্বোপরি বলতে পারি মানুষের যখন মস্তিস্ক ঠিকমত কাজ করেনা, মানষিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে তখন সে পাগল হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Yakub Ali

Call
মানুষ তখনি পাগল  হয়, যখন পারিপার্শ্বিক যে কোন বিষয়ে, যখন তার মস্তিষ্কের স্নায়ু এর স্বাভাবিক কর্ম ব্যাহত হয় তখনি পাগল হয়।
তবে আসল বিষয় টা কিন্তু পাগল নয়।

পাগলরা পাগল নয়! তারাও আমাদের মতো মানুষ। তারা পাগল নয় বরং তারা অসুস্থ। (মানসিক ভাবে অসুস্থ) আসলে আমরা যে মানসিক রোগীকে পাগল বলি এই পাগল শব্দটা নির্ভর করে আমাদের ভাবনার উপর। 


রাস্তার পাশের যে উস্কো খুশকো ভারসাম্যহীন মানুষটিকে দেখে আমরা নাক ছিঁটকাই আমরা মনে করি তিনি পাগল, তাই আমরা তাকে পাগল ভাবী।


কিন্তু আমাদের বিশ্বাস বা ধারণাটা যদি একটু পজিটিভলি নিই তাহলে সেও কিন্তু একজন মানুষ, হয়তোবা অপূর্ণাঙ্গ মানুষ, কিন্তু মানুষ তো!


আমাদের সমাজে অনেক মানসিক রোগীকে আমরা পাগল বলে থাকি। চিকিত্সা বিজ্ঞানে/মনোবিজ্ঞানীদের মতে কাউকে পাগল বলা অপরাধ! আর প্রতিটি অপরাধ শাস্তিযোগ্য!


অর্থাৎ একজন মানসিক রোগী পাগল নন, তিনি অসুস্থ

(মানসিক ভাবে অসুস্থ)
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

মানুষ দুই কারনে পাগল হয়ে যায়। ১ মানুষের ব্রেন কোষ যখন কোন কারনে অস্বাভাবিক হয়ে যায়। ২ কোন মানুষের উপর যখন জিন আছর করে বা প্রভাব ফেলে। 

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
antodas

Call

মানুষের ব্রেন দুই বলয়ের সমষ্টি যা ডান বলয় বা বলয় নামে অভিহিত করা হয়। কিন্তু এই দুটির আড়াআড়ি সংযুক্তি (Cross-wired) থাকায় ডান বলয় নিয়ন্ত্রণ করে শরীরের বাম অংশকে আর বাম বলয় নিয়ন্ত্রণ করে শরীরের ডান অংশকে। বাম বলয় নিয়ন্ত্রণ করে কথা ,শ্রুতি ,অংক, যুক্তি, ভাষা,ক্ষুধা ,হজম ও বৈষয়িক ভাবনা।  আর ডান বলয় নিয়ন্ত্রণ করে কল্পনা ,আবেগ ,বিশ্বাস ,ঘুম,স্বপ্ন,সংগীত ,সৃজনশীলতা ,অতিচেতনা প্রভৃতি। সাধারণত এই দুই বলয় সংযুক্ত থাকে কর্পাস কলোসাম নাম স্নায়ুতন্তুর গোছা দ্বারা। কিন্তু কোনো কারণে যদি এই  সংযোগ ছিন্ন হয় তাহলে দুই বলয় স্বাধীনভাবে কাজ করে অর্থাৎ মানুষ তখন কখনো হাঁসে কখনো আবার কাঁদে ,কখনো দৌড়ায় এক কথায় ব্রেনের দুই অংশ নিজেদের মতো করে কাজ করে যা আমরা দেখি পাগলদের মধ্যে।   

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
HasnatUddin

Call
যখন পারিপার্শ্বিক যে কোন বিষয়ে, যখন তার মস্তিষ্কের স্নায়ু এর স্বাভাবিক কর্ম ব্যাহত হয় তখনি মানুষ পাগল হয়।
তবে আসল বিষয় টা কিন্তু পাগল নয়

পাগলরা পাগল নয়! তারাও আমাদের মতো মানুষ। আসলে আমরা যে মানসিক রোগীকে পাগল বলি এই পাগল শব্দটা নির্ভর করে আমাদের ভাবনার উপর। 
রাস্তার পাশের যে উস্কো খুশকো ভারসাম্যহীন মানুষটিকে দেখে আমরা নাক ছিঁটকাই আমরা মনে করি তিনি পাগল, তাই আমরা তাকে পাগল ভাবী।

চিকিত্সা বিজ্ঞানে/মনোবিজ্ঞানীদের মতে কাউকে পাগল বলা অপরাধ! আর প্রতিটি অপরাধ শাস্তিযোগ্য!

অর্থাৎ একজন মানসিক রোগী পাগল নন, তিনি মানসিক ভাবে অসুস্থ


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ