ভদ্র-আশ্বিন এই দুই মাসের প্রকৃতি নিয়ে একটা কবিতা চাই
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

বন্ধু একটু দাড়া এলোমেলো বাতাসের পাবি সাড়া প্রেমিক হবে স্বচ্ছ আকাশ প্রেমিক কৃষ্ণচূড়া। বন্ধু একটু দাড়া! হঠাৎ ঝুম বৃষ্টি এসে তোকেই শুধু ভালোবেসে ভেজাবে তোর পাড়া! বন্ধু একটু দাড়া! এই শহরে বুনে দে আজ সবুজ গাছের চাড়া। ফুলে ফুলে ভরিয়ে দিতে ভালোবাসার শপথ নিতে সম্মুখে হাত বাড়া! বাতাসটা খুব মিষ্টি হবে সকাল বিকাল বৃষ্টি হবে প্রেমিক হবে পাখির কুজন প্রেমিক সন্ধ্যা তাঁরা। বন্ধু একটু দাড়া! এই শহরে বুনে দে আজ সবুজ গাছের চাড়া।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

শান্ত, ধীর, অলস গতিতে বয়ে যাওয়া,
মৃদুমন্দ, শীতল সমীরণের সখ্যতায় মগ্ন
ভরা পূর্ণিমার আলোয় উদ্ভাসিত জয়ন্তী।
দু-পাশে সাক্ষী থাকা বন্ধুসম ভিন্ন দেশ
সীমারেখা টেনে দিয়ে আগলে রাখে যথাস্থানে
স্মরণ করিয়ে দেয় অঙ্গীকৃত প্রতিশ্রুতিকে।

এপারের কচিকাঁচার দল ব্যস্ত পাথর ছোঁড়ায়
ওপারে দাঁড়িয়ে থাকা বৃক্ষরাশি কান পেতে রয়,
হালকা চালে বয়ে যাওয়া রাতের অভিসারী
গহন বনের সাথীদের যেন ঘুম পাড়িয়ে দেয়।

আমরা গুটিকয়েক প্রাণী সবুজের মায়াজালে,
ঢেকে রাখা নিজেদের উন্মুক্ত করার ব্যর্থ প্রয়াসে
পাহাড গুনতে থাকি নীল নীলিমার পারে।
রাতের পাহাড়ে আছড়ে পড়ে রবি’র কিরণ
পূর্ণিমার চাঁদের আলোয় বিচ্ছুরিত গগন মাঝারে।

ঘড়ির কাঁটা বয়ে চলে ধীর লয়ে, আপনমনে
রাত গভীর হয় একাল সেকাল বেয়ে,
অভিসারীর দল দলবেঁধে চলে পদচারণায়।
ভয়ডরহীন গুটিকয়েক তরতাজা প্রাণ মত্ত প্রকৃতিপ্রেমে
যেন শুষে নিতে চায় তার শ্বাস এক লহমায়।

রাতের ধীর শান্ত নদী বয়ে যায় মৃদুলয়ে,
পাড়ের তরুর দল ব্যস্ত তাদের শ্বাস-প্রশ্বাসে,
গহন বনের আবাসিকের দল দিনের শেষে জাবর কাটে,
চন্দ্রিমা-রাতে রবি’র কিরণ উঁকি মারতে চায়।
আমরা ক-জন নিশুতি রাতের অপটু শিকারী
ব্যস্ত পাহাড়,নদী, জঙ্গল, আকাশ শিকারে,
পূর্ণিমার ভরা চাঁদের জয়ন্তীকে সাক্ষী রেখে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ