বিষণ্ণতা মানুষের দেহ মন দুটোকেই বিষিয়ে তুলতে পারে।এই বিষণ্ণতা, আত্নহত্যার চেষ্টা, কথা বলতে গেলে কান্না আসা এসব ই মেজর ডিপ্রেসিভ ডিজওর্ডারের মধ্যেই পড়ে।যা একটি মনোরোগ। এটা ব্রেনের বিভিন্ন নিউরোট্রান্সমিটার ও উদ্দিপক এর ভারসাম্যহীনতাার জন্য হয়ে থাকে।সাধারনত ডোপামিন বা সেরোটোনিন এর ঘাটতি হলে এরকটা হয়ে থাকে। আপনার শারীরিক অন্য কোন অসুখও থাকতে পারে সাাথে মানসিক অসুখও আপনাকে পেয়ে বসেছে। আমরা দৈহিক অসুস্থতার জন্য যত যা করি তার সামান্য টুকুও মানসিক রোগের জন্য করি না, যার কারনে সেটা নিরবে নিভিৃতে অনেক বড় আকার ধারন করে।এক সময় আত্নহত্যার চেষ্টা এবং কোন একদিন হয়েও যায় হয়ত। তাই সবার কথায় কান না দিয়ে যত দ্রুত সম্ভব একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হলেঃ
ক্লান্তি ও দুর্বলতা, মনোযোগের অসুবিধা সবসময় উদ্বিগ্ন বোধ করা, অন্যকে এড়িয়ে চলা মাঝেমধ্যে
নিজের নিকটস্থবন্ধুও, আশাহীনতা ও অসহায়ত্ব বোধ করা ঘুমের সমস্যা, অপরাধবোধ, নিজেকে
অযোগ্য মনে করা, বিরক্তি বোধ, যেকোন কাজ কঠিন মনে করা, আত্মহত্যা ও মৃত্যু নিয়ে চিন্তা করা, নিজের, ক্ষতি করার চেষ্টা করা, শারীরিক যন্ত্রণা ও ব্যথা বোধ করা, যৌন সমস্যা, ক্ষুধামন্দা মাথাব্যথা, হজমের সমস্যা হয়ে থাকে।
বিষন্নতায় আক্রান্তরা নিজের হারিয়ে ফেলে
এই অবস্থায় কাউন্সিলিং আর সাইকোলোজি
বিশেষজ্ঞ পরামর্শে দীর্ঘমেয়াদী ঔষধ খেতে
হয়। তাই আপনার নিকটস্থ হাসপাতালের
সাইকোলোজিকেল বিশেষজ্ঞের শরণাপন্ন
হোন।