শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ইবনে আব্বাস রা: থেকে বর্ণিত: 

হিজড়ারা জ্বীনের সন্তান।

 প্রশ্ন করা হলো তা কিভাবে? 

স্ত্রীর হায়েযের সময় যে সকল

 স্বামীরা সহবাস করে তখন জ্বীনও

 তাদের সাথে শরীক হয়। আর জ্বীনের

 সহবাসের ফলে হিজড়া সন্তান জন্ম নেয়। 

তাই হায়েয নেফাস চলাকালীন স্ত্রী সহবাস 

থেকে বিরত থাকা উচিত। 

তাই এ থেকে বুঝা যায়- 

হিজড়া সন্তান জন্ম নেওয়ার জন্য পিতা মাতাই দায়ী।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ঁহ্যা , হিজড়া সন্তান জন্ম নেয় বাবা মার ভুলের কারনে। হায়েস অবস্থায় স্বামী স্ত্রী মিলন ঘটালে ঐ সময় জীন মিলিত হয় যার কারনে হিজড়া সন্তান জন্ম নেয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
SunMoon

Call

হিজড়াদের মধ্যে পুরুষের এবং মেয়েদের পূর্ণ বৈশিষ্ট্য দেখা যায়, না । এ মিশ্র বৈশিষ্ট্যের কারণে সমাজে তারা স্বাভাবিক জীবন-যাপনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়। যদিও হিজড়া সম্প্রদায় বাংলাদেশে এখন তৃতীয় লিঙ্গ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে, তবুও তাদের অসহায়ত্বের শেষ নেই। বঞ্চিত নানা নাগরিক সুযোগ-সুবিধা থেকে।সমাজে স্বাভাবিক জীবন যাপনের সুযোগ নাপেয়ে এসব হিজড়ারা একসময় জড়িয়ে পড়ে ছিনতাই, চাঁদাবাজি ও দেহব্যবসার মতো পেশায়। কিন্তু কেন হয় হিজড়া সন্তানের জন্মহিজড়া সন্তান জন্ম হওয়ার কারনঃহযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেছেনঃ হিজড়ারা জীনদের সন্তান। কোন এক বাক্তি আব্বাস (রাঃ) কে প্রশ্ন করেছিলেন এটা কেমন করে হতে পারে। জবাবে তিনি বলেছিলেন “আল্লাহ্ ও রাসুল(সাঃ) নিষেধ করেছেন যে মানুষ যেন তার স্ত্রীর মাসিক স্রাব চলাকালে যৌন সংগমনা করে”, সুতরাং কোন মহিলার সঙ্গে তার ঋতুস্রাব হলে শয়তান তার আগে থাকে এবং সেই শয়তান দারা ঐ মহিলা গর্ববতী হয় ওহিজড়া সন্তান প্রসব করে। (মানুষ ও জীন এর যৌথ মিলনজাত সন্তানকে ইসলাম এ বলা হয় “খুন্নাস”)।প্রমানসুত্রঃ সূরা বানী ইস্রাইল- আর রাহমান -৫৪, ইবনে আবি হাতিম, হাকিম তিরমিজি।ভ্রুনের পূর্ণতার স্তর গুলোতে ক্রোমোজোম প্যাটার্নের প্রভাবে ছেলে শিশুর মধ্যে অন্ডকোষ আর কন্যা শিশুর মধ্য ডিম্ব কোষ জন্ম নেয়। অন্ডকোষ থেকে নিসৃত হয় পুরুষ হরমোন এন্ড্রোজেন এবং ডিম্ব কোষ থেকে নিসৃত হয় এস্ট্রোজেন। ভ্রুনের বিকাশকালে নিষিক্তকরন ও বিভাজনের ফলে বেশকিছু অস্বাভাবিক প্যাটার্নের সৃষ্টি হয় যেমন XXY অথবা XYY। এর ফলে বিভিন্ন গঠনের হিজড়া শিশুর জন্ম হয়।একটা ব্যাপার হল, একটি হিজড়া শিশুকে যদি পরিনত বয়সে যাওয়ার আগে যথযথ মেডিকেল ট্রিটমেন্ট করা হয় তাহলে বেশীভাগ ক্ষেত্রেই তাকে সুস্থ করা সম্ভব। কিন্তু যখন আসলে বোঝা যায় সে সাধারন আর দশজনের থেকে।চিকিৎসা বিজ্ঞানের ভাষায় ক্রোমোজোমের ত্রুটির কারণে জন্মগত যৌন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, যাদের জন্মপরবর্তী লিঙ্গ নির্ধারণে জটিলতা দেখা দেয়, মূলত তারাই হিজড়া। হিজড়া শব্দের অপর অর্থ হচ্ছে ‘ট্রান্সজেন্ডার’, ট্রান্সজেন্ডার বলতে এমন এক লৈঙ্গিক অবস্থাকে বুঝায় যা দৈহিক বা জেনিটিক কারণে মেয়ে বা ছেলে কোন শ্রেণীতে পড়ে না। বাংলাদেশেহিজড়ার সংখ্যা প্রায় পনের হাজার, বন্দর নগরী চট্টগ্রামে অস্থায়ী ভাসমান। বসবাসকারী প্রান্তিক হিজড়ারসংখ্যা প্রায় ২৫০-৩০০ জন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ