নামাজ হবে কিন্তু নামাজ অপরিপুর্ন রয়ে যাবে। কারন নামাজে সানা পড়া সুন্নাত। ফরজ ছোটে গেলে নামাজ ভেংগে যায় আর ওয়াজিব ভাংলে সহু সিজদা দিতে হয়। আর সুন্নত ছুটে গেলে নামাজ অপরিপুর্ন রয়ে যায়। কিন্তু নামাজ হয়ে যাবে।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আপনার উচিত অন্য কোথাও অন্য ইমামের পিছনে নামায আদায় করা। কারণ আপনি ইমাম সাহেবের ভূল উপলব্ধি করতে পারছেন। আর একটি কথা যে ব্যক্তি নবীজির সুন্নত কে অবহেলা করে তার মত নাদান পৃথিবীতে নাই। তাই এমন নাদান এর পিছনে নামাজ পরা বেদায়াত।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আপনি তাকে বোঝানোর চেষ্টা করুন ।নিজে না পারলে মুরুব্বি কাউকে দিয়ে বোঝান ।আশা করি,উনি বুঝতে পারবেন ।শুধু শুধু একটা সুন্নাত নষ্ট করবেন কেন?এতে নামাজ পরিপূর্ণতা পায় না ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
আপনার বাবা কে বোঝান, প্রয়োজনে
আপনার যারা মুরুব্বি তাদের কাছে বলুন।
তারা আপনার বাবা কে বুঝাবে,
এবং তারা প্রয়োজনে আপনার বাবা কে
ইমাম সাহেব দিয়ে বোঝাবে।
তারাবির নামাজ বিশ রাকাতই।
ইমাম আবু হানিফাঃ
ইমাম আবু হানিফা, আবু ইউসুফ এবং মুহাম্মদ তাঁরা সবাই তাদের মতামতে এক।তাঁরা বলেছেন, “ইমামের পিছনে মুক্তাদীর পবিত্র কোরআনের যে কোন অংশ তিলাওয়াত করা, সেটি সুরা ফাতিহা হোক...
হ্যাঁ হবে! তবে পড়লে ভালো হবে! আর নিয়ত মুখে না করলেও চলবে!তবে অন্তরে নিয়ত থাকতে হবে! রসূল মুখে নিয়ত করছে এমন হাদিস আজো পাইনি! তবে ঈমাম আবু হানাফীর মতে মুখে...