শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

মূলত, রান্নার স্বাদ বাড়ানো এবং ভজ্যতার জন্য রানায় তেল ব্যবহার করা হয়।

মানবদেহের পুষ্টিবিধানে ভোজ্য তেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। খাদ্য উপাদানসমূহের মধ্যে ভোজ্য তেল পুঞ্জীভূত শক্তির আধার। তাই ভোজ্য তেল আমাদের শরীরে শক্তির যোগান দেয়। এছাড়া ভোজ্য তেল দেহের টিস্যু গঠনে সহায়তা করে, জৈবিক মেমব্রেনের মূল উপাদান, গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গসমূহের কুশন (Cushion) হিসেবে কাজ করে ও সেগুলোকে আঘাত থেকে রক্ষা করে, ভিটামিন ‘এ’, ‘ডি’ ও ‘ই’ এর উৎস ও পরিবাহক এবং ভিটামিন ‘কে’ এরও পরিবাহক। ভোজ্য তেলের মধ্যে রয়েছে অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড যা দেহের জন্য খুবই প্রয়োজন অথচ দেহ তা তৈরী করতে পারে না। ভোজ্য তেলের মাধ্যমে দেহ এই অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড পেয়ে থাকে। দেহকে সুস্থ, সুগঠিত, ও রোগ প্রতিরোধে কার্যকর রাখতে ভোজ্য তেলের গ্রহণ নিয়মিত এবং পরিমাণগতভাবে সঠিক হওয়া প্রয়োজন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO), গ্লোবাল ফোরাম ফর নিউট্রিশন, আমেরিকান হার্ট এসোসিয়েশন (AHA) প্রভৃতি সংস্থাসমূহের মতে সুস্বাস্থ্য রক্ষার জন্য মানব দেহে দৈনিক প্রয়োজনীয় ক্যালরির ৩০% আসা উচিৎ ভোজ্য তেল থেকে। 

( তথ্যঃ ইন্টারনেট )

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ