মাসরুক (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি আয়িশাহ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, আম্মাজান!
মুহাম্মাদ (সাঃ) কি তাঁর রবকে দেখেছিলেন? তিনি বললেন, তোমার কথায় আমার গায়ের পশম কাঁটা দিয়ে খাড়া হয়ে গেছে। তিনটি কথা সম্পর্কে তুমি কি জান না যে তোমাকে এ তিনটি কথা বলবে সে মিথ্যাচারী।
যদি কেউ তোমাকে বলে যে, মুহাম্মাদ (সাঃ) তাঁর প্রতিপালককে দেখেছেন, তাহলে সে মিথ্যাচারী।।
তারপর তিনি পাঠ করলেন ‘’তিনি দৃষ্টির অধিগম্য নন, কিন্তু দৃষ্টিশক্তি তাঁর অধিগত’’ আন’আম ৬/১০৩ ‘’মানুষের এমন মর্যাদা নেই যে, আল্লাহ তাঁর সঙ্গে কথা বলবেন, ওয়াহীর মাধ্যম ব্যতীত অথবা পর্দার আড়াল ছাড়া’’ শূরা ৪২/৫১
আর যে ব্যক্তি তোমাকে বলবে যে, আগামীকাল কী হবে, তা সে জানে, তাহলে সে মিথ্যাচারী। তারপর তিলাওয়াত করলেন ‘’কেউ জানে না আগামীকাল সে কী অর্জন করবে’’ লুকমান ৩১/৩৪
এবং তোমাকে যে বলবে, মুহাম্মাদ (সাঃ) কোন কথা গোপন রেখেছেন, তাহলেও সে মিথ্যাচারী। এরপর তিনি পাঠ করলেন ‘’হে রাসুল! তোমার প্রতিপালকের নিকট হতে তোমার প্রতি যা অবতীর্ণ হয়েছে, তা প্রচার কর’’ মায়িদাহ ৫/৬৭
তবে হাঁ, রাসুল (সাঃ) জিবরীল (আঃ)-কে তাঁর নিজস্ব আকৃতিতে দু’বার দেখেছেন''
-
(সহিহুল বুখারী হাদীস নং ৪৮৫৫)
*জান্নাতে জান্নাতিদের সর্ব শ্রেষ্ট নিয়ামত হল তারা সবাই আল্লাহ তায়ালাকে দেখবে।। আল্লাহ আমাদেরকে তাদের অন্তর্ভুক্ত করুক,