স্বপ্নদোষ হলে যত দ্রুত সম্ভব গোছল করে নেওয়া। যদি কোন কারনে দেরি হয়ে যায় তাহলে সমাস্যা নেই, তবে শর্ত হল কোন নামাজ যেন ছুটে না যায়। যদি এই পরিমাণ দেরি করেন যার দ্বারা কোন নামাজ ছুটে গেছে তাহলে এর জন্য গোনাহগার হবেন। আর স্বপ্নদোষ হলে পবিত্র কোরআন বা কোরআনের কোন আয়াত স্পর্শ করা যাবে না। অন্য বই ধরাতে কোন বাঁধা নেই। তবে কোন বইয়ে যদি পবিত্র কোরআনের কোন আয়াত লিখা থাকে তাহলে সেই আয়াতে কারিমায় হাত দেওয়া যাবে না গোসল করা ব্যতীত। আর লুঙ্গী পরিবর্তন করার দ্বারা শরীল পবিত্র হবে না বরং শরীল পবিত্র করার জন্য শর্ত হল ফরজ গোছল করা।