দয়া করে সকলে যানান।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

ধূমপান ছাড়ার উপায়: * আপনার ধূমপানের পক্ষের এবং বিপক্ষের যুক্তিগুলোর তালিকা তৈরি করুন। তালিকাটি পরিবার এবং বন্ধুদের দেখান। অন্যদের যুক্তিগুলোও তালিকাতে যোগ করুন। নিশ্চিতভাবেই আপনার বিপক্ষের যুক্তির তালিকা লম্বা হয়ে যাবে। * ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলির লম্বা একটি তালিকা চোখের সামনেই রাখার ব্যবস্থা করুন। * ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো নিয়ে আলোচনা করুন এবং না করার ব্যাপারে নিজেকে উৎসাহিত করুন। * ঠিক কোন কোন সময় আপনি ধূমপান করেন এবং তখন আপনি কী করেন সেটি নোট করুন। পরবর্তী সময়ে ওই কাজ করার সময় আর ধূমপান করবেন না। সিগারেটের বদলে বরং বাদাম, লজেন্স, চুইংগাম এগুলো খেতে পারেন। * এক মাস পরের একটি দিন ঠিক করে ফেলুন এবং নিজেকে কথা দিন ওই দিনের পর আপনি আর কখনও ধূমপান করবেন না। * একসঙ্গে দু’টি সিগারেটের বেশি কিনবেন না। * সিগারেট না কেনার কারণে প্রতিদিন যে টাকা জমবে তা একটি কাচের পাত্রে রাখুন যাতে টাকাগুলো বাহির থেকে দেখা যায়। এক মাস পর ওই টাকায় প্রিয়জনকে সুন্দর কিছু দেওয়ার পরিকল্পনা করুন। * সিগারেট খাবার সময় হলেই অন্যকিছুতে নিজেকে ব্যস্ত করে ফেলুন। গান শুনুন, কম্পিউটারে গেম খেলুন অথবা বাগানে নতুন কোনও গাছ লাগান। * অতিথি কিংবা সবার বেলাতেই বাড়িতে ধূমপান নিষিদ্ধ করুন। * নিজের অগ্রগতির প্রশংসা করুন এবং নিজের লক্ষ্য সম্পর্কে আরও স্থির হোন। পরিবারের সদস্যদের উৎসাহিত করতে বলুন। সবচেয়ে বড় কথা হলো নিজের ইচ্ছাশক্তি। ধূমপানের বিরুদ্ধে নিজের ইচ্ছাশক্তিকে জাগিয়ে তুলুন। অবশ্যই সফল হবেন। আপনার জন্য অপেক্ষা করছে একটি সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর জীবন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ধূমপান ত্যাগের ১০টি কৌশল। ১) নিকোটিন রিপ্লেসমেন্ট ধূমপানের কারণে শরীরে তৈরি হয় নিকোটিনের ওপরে নির্ভরশীলতা। আর তাই ধূমপান হঠাৎ করে ছেড়ে দিলে শরীর নিকোটিন থেকে বঞ্চিত হয় এবং দেখা যায় বিভিন্ন লক্ষণ। শরীরে যদি অন্য কোনও উপায়ে নিকোটিনের সরবরাহ দেওয়া যায় তবে ধূমপানের ওপরে নির্ভরশীলতা কমে আসে। এর জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে নিকোটিন প্যাচ বা নিকোটিন চুইং গাম। ২) একটা দিন ঠিক করে ফেলা ভাবুন আপনার একটা পরীক্ষা আছে, তাহলে আপনি সেই পরীক্ষার জন্য আগে থেকেই পড়াশোনা করবেন অনেক, তাই না? ঠিক সেভাবে একটা দিন ঠিক করুন যার মাঝে ধূমপান ছারতে হবে আপনার। তাহলে আপনার মাঝে একটা তাগিদ থাকবে। তবে দিনটা বেশি প্রলম্বিত করবেন না। ঠিক করে রাখুন আপনি ছয় মাস বা এক বছরে পরের কোনও একটি দিনের মাঝে ধূমপানের অভ্যাস পুরোপুরিভাবে ছেড়ে দেবেন। ৩) কখন কখন ধূমপান করছেন তা লিখে রাখুন একটা নোটবই নিন। যতবার ধূমপান করছেন ততবার লিখে রাখুন। এরপর সেই লেখাটা দেখলেই নিজের ওপরে রাগ হবে আপনার। মনে হবে, এতবার ধূমপান করলাম? এর থেকে আপনি নিজের অজান্তেই কমিয়ে ফেলবেন ধূমপান। শুধু তাই নয়, কোন কোন কাজের পড়ে আপনি ধূমপান করছেন তার ব্যাপারেও আপনি সতর্ক হবেন। ৪) কাউন্সেলিং কাউন্সেলিং শুধুমাত্র মানসিক সমস্যার জন্যেই নয় বরং এমন ক্ষতিকর সব অভ্যাস দূর করার ক্ষেত্রেও কাজে আসে। ৫) প্রিয়জনের সাহায্য নিন শুধুমাত্র পেশাদার সাহায্য নয়, আপনার কাছের মানুষেরাও কিন্তু আপনার এই অভ্যাস দূর করতে সাহায্য করতে পারে অনেক। তাদের সাহায্য নিন। তারা আপনার অনেক কাছে থেকে আপনার উপকার করতে পারে। ৬) খালি হাতের ব্যায়াম ধূমপান ছাড়া থাকতে থাকতে যখন খুব ধূমপানের ইচ্ছে করবে এবং শারীরিক কষ্ট হবে, তখন ৫-১০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এতে আপনার মনোযোগ অন্যদিকে চলে যাবে এবং এই সময়ের মাঝে ধূমপানের ইচ্ছেটা চলে যাবে। ৭) ওয়েট লিফটিং শুধু খালি হাতে ব্যায়াম নয়, ছোটখাটো ভারোত্তোলন যে ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে উপকারি হতে পারে তা দেখা গেছে বেশ কিছু গবেষণায়। এর জন্য অফিসের ডেস্কে রাখতে পারেন অজন্দার কিছু এবং ধূমপানের ইচ্ছে হলে তাকে ব্যবহার করতে পারেন। ৮) টেক্সট মেসেজিং এটা আমাদের দেশের জন্য খুব একটা প্রযোজ্য নয় বটে। পাশ্চাত্যের কিছু দেশে এমন সুবিধে আছে যে যারা ধূমপান ছাড়তে আগ্রহী তাদের ফোনে একটা নির্দিষ্ট সময় পরপর ধূমপান ছাড়ার উপকারিতা এবং ধূমপানের অপকারিতা সম্বলিত টেক্সট মেসেজ আসবে। আপনি যা করতে পারেন তা হলো, পরিচিত মানুষদের বলতে পারেন আপনাকে নিয়মিত আমন মেসেজ পাঠাতে। তবে আপনার মনে সব সময়েই ধূমপান থেকে দূরে থাকার তাগিদ থাকবে। ৯) স্মার্টফোন অ্যাপ অনেকেই এখন স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকেন এবং এগুলোতে ব্যবহার্য অনেক অ্যাপ আছে যা ধূমপান ছাড়তে আপনার উপকারে আসতে পারে। এমন কোনো একটি অ্যাপ নামিয়ে নিতে পারেন আপনি। ১০) ই-সিগারেট এত কিছুর পরেও আপনার ঠোঁটের মাঝে যদি একটি ক্যান্সার স্টিকের অভাব অনুভব করেন, তাহলে একটি ই-সিগারেট নিয়ে নিন। অনেকে দাবি করেন যে তাদের ধূমপান ছাড়তে এটা সাহায্য করেছে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ধুমপান একটা অভ্যাসগত সমস্যা যা ছাড়ানো বড় কঠিন তবে এ থেকে বাচার সহজ একটা নিয়ম হল প্রথমে কিছুদিন দিনে মাত্র একটা খাবে তারপর দুই দিনে একটা তার পর তিন দিনে একটা এভাবে দিন বাড়াতে থাকলে এক সময় অভ্যাস চলে যাবে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
RanaRana

Call

স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর একটি অভ্যাস হলো ধূমপান। কিন্তু এই হানিকারক অভ্যাস দূর করাটা বেশিরভাগ মানুষের জন্যেই ভীষণ কষ্টকর। ধূমপান ত্যাগ করতে গেলে সবচাইতে বেশি কষ্টের হলো উইথড্রয়াল সিনড্রোম। এতে অনেকখানি শারীরিক এবং মানসিক কষ্টের মধ্য দিয়ে যান ধূমপানে আসক্ত ব্যক্তিটি। কিন্তু এমন কিছু বৈজ্ঞানিক উপায় আছে যাতে ধূমপানের অভ্যাস ত্যাগের প্রক্রিয়াটি যেতে পারে নির্বিঘ্নে। দেখে নিন কার্যকর এবং বৈজ্ঞানিক উপায়ে ধূমপান ত্যাগের ১০টি কৌশল। ১) নিকোটিন রিপ্লেসমেন্টধূমপানের কারণে শরীরে তৈরি হয় নিকোটিনের ওপরে নির্ভরশীলতা। আর তাই ধূমপান হঠাৎ করে ছেড়ে দিলে শরীর নিকোটিন থেকে বঞ্চিত হয় এবং দেখা যায় বিভিন্ন লক্ষণ। শরীরে যদি অন্য কোনও উপায়ে নিকোটিনের সরবরাহ দেওয়া যায় তবেধূমপানের ওপরে নির্ভরশীলতা কমে আসে। এর জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে নিকোটিন প্যাচ বা নিকোটিন চুইং গাম। ২) একটা দিন ঠিক করে ফেলাভাবুন আপনার একটা পরীক্ষা আছে, তাহলে আপনি সেই পরীক্ষার জন্য আগে থেকেই পড়াশোনা করবেন অনেক, তাই না? ঠিক সেভাবে একটা দিন ঠিক করুন যার মাঝে ধূমপান ছারতে হবে আপনার। তাহলে আপনার মাঝে একটা তাগিদ থাকবে। তবে দিনটা বেশি প্রলম্বিত করবেন না। ঠিক করে রাখুন আপনি ছয় মাস বা এক বছরে পরের কোনও একটি দিনের মাঝে ধূমপানের অভ্যাসপুরোপুরিভাবে ছেড়ে দেবেন। ৩) কখন কখন ধূমপান করছেন তা লিখে রাখুনএকটা নোটবই নিন। যতবার ধূমপান করছেন ততবার লিখে রাখুন। এরপর সেই লেখাটা দেখলেই নিজের ওপরে রাগ হবে আপনার। মনে হবে, এতবার ধূমপান করলাম? এর থেকে আপনি নিজের অজান্তেই কমিয়ে ফেলবেন ধূমপান। শুধু তাই নয়, কোন কোন কাজের পড়ে আপনি ধূমপান করছেন তার ব্যাপারেও আপনি সতর্ক হবেন। ৪) কাউন্সেলিং কাউন্সেলিং শুধুমাত্র মানসিক সমস্যারজন্যেই নয় বরং এমন ক্ষতিকর সব অভ্যাস দূর করার ক্ষেত্রেও কাজে আসে। ৫) প্রিয়জনের সাহায্য নিন শুধুমাত্র পেশাদার সাহায্য নয়, আপনার কাছের মানুষেরাও কিন্তু আপনার এই অভ্যাস দূর করতে সাহায্য করতে পারে অনেক। তাদের সাহায্য নিন। তারা আপনার অনেক কাছে থেকে আপনার উপকার করতে পারে। ৬) খালি হাতের ব্যায়াম ধূমপান ছাড়া থাকতে থাকতে যখন খুব ধূমপানের ইচ্ছে করবে এবং শারীরিক কষ্টহবে, তখন ৫-১০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এতে আপনার মনোযোগ অন্যদিকে চলে যাবে এবং এই সময়ের মাঝে ধূমপানের ইচ্ছেটা চলে যাবে। ৭) ওয়েট লিফটিংশুধু খালি হাতে ব্যায়াম নয়, ছোটখাটো ভারোত্তোলন যে ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে উপকারি হতে পারে তা দেখা গেছে বেশ কিছু গবেষণায়। এর জন্য অফিসের ডেস্কে রাখতে পারেন অজন্দার কিছু এবং ধূমপানের ইচ্ছে হলে তাকে ব্যবহার করতে পারেন। ৮) টেক্সট মেসেজিংএটা আমাদের দেশের জন্য খুব একটা প্রযোজ্য নয় বটে। পাশ্চাত্যের কিছু দেশে এমন সুবিধে আছে যে যারা ধূমপান ছাড়তে আগ্রহী তাদের ফোনে একটা নির্দিষ্ট সময় পরপর ধূমপান ছাড়ার উপকারিতা এবং ধূমপানের অপকারিতা সম্বলিত টেক্সট মেসেজ আসবে। আপনি যা করতে পারেন তা হলো, পরিচিত মানুষদের বলতে পারেন আপনাকে নিয়মিত আমন মেসেজ পাঠাতে। তবে আপনার মনে সব সময়েই ধূমপান থেকে দূরে থাকার তাগিদ থাকবে। ৯) স্মার্টফোন অ্যাপঅনেকেই এখন স্মার্টফোন ব্যবহার করে থাকেন এবং এগুলোতে ব্যবহার্য অনেক অ্যাপ আছে যা ধূমপান ছাড়তে আপনার উপকারে আসতে পারে। এমন কোনো একটি অ্যাপ নামিয়ে নিতে পারেন আপনি। ১০) ই-সিগারেট এত কিছুর পরেও আপনার ঠোঁটের মাঝে যদি একটি ক্যান্সার স্টিকের অভাব অনুভব করেন, তাহলে একটি ই-সিগারেট নিয়ে নিন। অনেকে দাবি করেন যে তাদের ধূমপান ছাড়তে এটা সাহায্য করেছে। →বিস্ময় থেকে সংগৃহীত

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Manik Raj

Call

বন্ধুদের মধ্যে যারা তামাক সেবন করেন না, তাদের সাথে বেশি করে সময় কাটান। ধূমপান ছাড়ায় আপনার সাময়িক মানসিক চাপ থাকতে পারে। সে সকল কিছুই ভুলে থেকে সাফল্যের সাথে তামাকমুক্ত জীবন গড়তে পারবেন বন্ধুদের সহায়তায়। শপথ নিন যে আর কোনদিন তামাক গ্রহণ করবেন না। নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন। আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে শুরু করেন আপনার জীবনের নতুন অধ্যায়। ধূমপায়ীরা একটি কথা প্রায়ই বলে থাকেন, “যারা ধূমপান করে না, তাদেরও তো মৃত্যু হয়”! হ্যাঁ, এ কথা সত্যি যে যারা ধূমপান করেন, তারা যেমন মারা যান; যারা ধূমপান করেন না, তারাও এক সময় মারা যান। তবে পার্থক্য হলো কে কীভাবে মারা যায়, সেখানে ধূমপায়ীরা মারা যায় ধুঁকে ধুঁকে, কষ্ট করে আর যৌক্তিকভাবেই অধূমপায়ীদের মৃত্যুপূর্ব কষ্ট তুলনামূলক কম। মনে রাখবেন, ধূমপানসহ যাবতীয় তামাক গ্রহণ শুধু আপনাকেই মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় না, সাথে সাথে ক্ষতিগ্রস্থ করে আপনার পাশে বসে থাকা ব্যক্তিকেও। জীবন অতি মূল্যবান। নেশার কারণে এই অমূল্য জীবন নষ্ট করবেন না। নেশার দাস হয়ে জীবন কাটাচ্ছেন যারা তারা পরাধীন। নেশামুক্ত জীবন শুরু করুন, বাঁচার মত বাঁচুন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
TarikAziz

Call

ধূমপান করা নেশায় পরিণত হয়ে গেলে তা ছেড়ে দেওয়া যথেষ্ট কঠিন হয়ে পড়ে। ধূমপান ত্যাগের সহজ উপায় হচ্ছেঃ হঠাৎ করে একবারে ছাড়ার চেষ্টা করবেন না শতকরা ৯০ ভাগ লোক ধূমপান ছাড়ার জন্য হঠাৎ করেই ধূমপান বন্ধ করে দেন। এভাবে ৫ থেকে ৭ শতাংশ লোক সফল হন। বাকিরা হতাশ হয়ে পুনরায় ধূমপান শুরু করেন। ধূমপান ত্যাগের সহজ উপায় হচ্ছে একটু সময় নেওয়া এবং সকলের সাহায্য নিয়ে ধূমপান ত্যাগের চেষ্টা। কেন ধূমপান ছাড়বেন? আপনি কেন ধূমপান ছাড়তে চান সে বিষয়টি নির্ধারণ করুন। শুধুমাত্র ছাড়তে হবে বলে ছাড়ছেন সেটা পর্যাপ্ত নয়। ধূমপান ছাড়ার কাল অনেক দীর্ঘ এবং যেকোনো সময় আবার আপনি ধূমপান শুরু করতে পারেন। তাই নিজের সংকল্পে অটুট থাকতে আপনার ধূমপান ছাড়ার কারণ অনেক সাহায্য করবে। ধূমপান ত্যাগের সহজ উপায় জানতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। যে সকল জিনিস আপনার ধূমপানের ইচ্ছা জাগায় সেগুলো থেকে দূরে থাকুন। মনে রাখবেন প্রথম কয়েক দিন খুবই কষ্টের। হতাশ বা নিরাশ হওয়া যাবেনা। ধূমপানের ইচ্ছা দমন করে ফেলুন। ইচ্ছা দমন করতে পারলে আপনার ধূমপান ছাড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। অন্য যে সকল বন্ধুরা ধূমপান করেনা তাদের সাথে মিলে নতুন কিছু করার চেষ্টা করুন। ধূমপায়ীদের সঙ্গ ত্যাগ ধূমপান ত্যাগের সহজ উপায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ