Unknown

Call

আইন কখনো সমাজের উর্ধ্বে যায়না, বা বলতে পারেন যাওয়ার দুঃসাহস দেখায়না। একই ধর্মের ছেলেমেয়েও পরিবার ফাঁকি দিয়ে বিয়ে করতে চাইলে আইন কোনোরকম সাহায্য করবেনা। বরং বাধা দিবে। আর আপনাদের বেলায় সাহায্য পাওয়ার প্রশ্নই উঠেনা। তবে আইনিভাবে বিয়ে করার পর যদি কেউ আপনাদের আলাদা করতে চায় সেক্ষেত্রে সহায়তা পেতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

বাংলাদেশে মুসলিম কোনো ব্যক্তি ইচ্ছা করলে অন্য ধর্মের কোনো ব্যক্তিকে মুসলিম আইন অনুযায়ীই বিয়ে করতে পারেন। যদি অন্য পক্ষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন তবে কোনো সমস্যাই নেই, অর্থাত্ বিয়েটি ‘বৈধ বিয়ে’। আর যদি অন্য পক্ষ ইসলাম ধর্ম গ্রহণ নাও করেন, তবু মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী বিয়ে করা যাবে। তবে এ ক্ষেত্রে বিয়েটি ‘অনিয়মিত’ হবে। খ্রিষ্ট ধর্মের ক্ষেত্রেও কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। অন্য পক্ষ খ্রিষ্ট ধর্ম গ্রহণ করলে কোনো সমস্যাই নেই। তবে অন্য পক্ষ খ্রিষ্ট ধর্ম গ্রহণ না করলে খ্রিষ্টান পারিবারিক আইন অনুযায়ী বিয়েটি ‘অনিয়মিত’ বিয়ে হবে। বিয়ে সম্পাদনের ইচ্ছা পোষণ করলে দুই পক্ষের কোনো একজনকে অবশ্যই নিবন্ধক বরাবর লিখিত নোটিশ দিতে হবে। যে জেলার নিবন্ধক বরাবর নোটিশ প্রদান করবেন, নোটিশ প্রদানকারীকে অবশ্যই নোটিশ দেওয়ার কমপক্ষে ১৪ দিন আগে থেকে সেখানে বসবাস করতে হবে। নিবন্ধককে অবশ্যই ওই জেলার হতে হবে, যে জেলায় দুই পক্ষের অন্তত কোনো একজন নোটিশ দেওয়ার কমপক্ষে ১৪ আগে থেকে বসবাস করছেন। বিয়ের প্রত্যয়নপত্র: বিয়ে সম্পাদনের পর নিবন্ধক ‘বিবাহ প্রত্যয়ন বই’য়ে প্রত্যয়নপত্র অন্তর্ভুক্ত করবেন, যা নির্ধারিত একটি ফরম। এবং এটি উভয় পক্ষ ও তিনজন সাক্ষী কর্তৃক স্বাক্ষরিত হবে। নিবন্ধক সরকার-নির্ধারিত ফরমে ‘বিবাহ প্রত্যয়ন বই’য়ে লিপিবদ্ধ সব অন্তর্ভুক্তির অনুলিপি তাঁর জেলার ‘জন্ম, মৃত্যু ও বিয়ের রেজিস্ট্রার জেনারেল’-এর কাছে পাঠাবেন। জন্মগ্রহণকারী সন্তানের বিবাহ: এ আইনের অধীনে বিয়ের ফলে জন্মগ্রহণকারী সন্তান যদি এ আইনের অধীনেই বিয়ের ইচ্ছা পোষণ করেন, তবে তাঁর পিতা বিয়ের ক্ষেত্রে যে আইনে রক্ত-সম্পর্কীয় ও বৈবাহিক সম্পর্কীয় বাধার সম্মুখীন ছিলেন, সে আইন এবং এ আইনের ২ ধারা তাঁর ওপর প্রযোজ্য হবে। তথ্য সূত্রঃ- দৈনিক প্রথম আলো

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ