নারীদের কে পুরুষ হুর এর কথা উল্লেখ করলে নারীরা নিজেই আল কুরআনে এই লেখা পড়ে লজ্জিত হতো কারন ভাল নারী মানেই লজ্জাশীল। *নারীরা যেহেতু একই স্থান, কাল ও পাত্রে একটি মাত্র সন্তান জন্ম দিতে পারে এবং পুরুষেরা যেহেতু একাধিক জন্ম দেয়ার ক্ষমতা রাখে সেহেতু পুরুষকেই সাধারণত বহুগামী হতে দেখা যায়। আর নারীর প্রতি নরের যে আকর্ষণ, নরের প্রতি নারীর আকর্ষণ ঠিক একইরকম নয়, যে কারনে আল্লাহ জান্নাতে নারীর কথা বলে পুরুষদের আগ্রহী করেছেন, কিন্তু নারীর ক্ষেত্রে নীরবতা পালন করেছেন। *আল্লাহ স্ত্রীদের কথা উল্লেখ করেছেন স্বামীদের জন্য, কারন স্বামীরাই সাধারনত স্ত্রীদের প্রতি মোহিত এবং তার কামনাকারী। এজন্যই জান্নাতে নারীর কথা বলে পুরুষদের আগ্রহী করা হয়েছে কিন্তু নারীদের ব্যাপারে নীরব থাকা হয়েছে, এর মানে এই নয় যে নারীদের সঙ্গী থাকবে না বরং তাদেরও স্বামী থাকবে আদম সন্তানদের মধ্য থেকে তাদের অাকাঙ্খা ও প্রত্যাশা অনুযায়ী। সবথেকে বড় কথা হচ্ছে নারী-পুরুষ যারাই বেহেস্তবাসী হবেন তারা তাদের ইচ্ছা অনুযায়ী সকল কিছু পাবেন যা খুশি তাই করতে পারবেন অার বেহেস্তে পাপ, নিষেধ, উচিৎ নয় বলে কোন শব্দ থাকবে না তাই বেহেস্তবাসী নারী-পুরুষ কারো কোন ইচ্ছাই অপূর্ণ থাকবে না। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ