আমার চুল কুকড়ানো। আমি চুল সোজা করতে চাই। কোনো উপায় আছে কি???
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

হ্যা উপায় অাছে, অাপনি Hair Gel  অার Hair Straightener ব্যবহার করতে পারেন তবে এগুলোর পার্শপ্রতিক্রিয়া অনেক সময় খুব খারাপ তাই ভাল হয় কোকড়ানো চুলের অনেক সুন্দর স্টাইল অাছে সেগুলো চেষ্টা করে দেখুন।

এছাড়া নীচের পদ্ধতি অনুস্বরন করতে পারেনঃ

* ১ কাপ নারকেলের দুধ
* ১টি লেবুর রস
* ২ টেবিলচামচ অলিভ অয়েল
* ৩ টেবিলচামচ কর্ণ স্টার্চ

যেভাবে জেল তৈরি করবেন

-প্রথমে লেবুর রসের সাথে কর্ণ স্টার্চ পাউডার ভাল করে মেশান। কর্ণ স্টার্চ পাউডার বার বার দিয়ে লেবুর রসের সাথে মেশাতে থাকুন।

-এবার একটি পাত্রে নারকেলের দুধের সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন।

-তারপর লেবুর রস এবং কর্ণ স্টার্চ পাউডারের মিশ্রণটি ঢেলে দিন। মাঝারি আঁচে চুলায় মিশ্রণটি জ্বাল দিন।
-জ্বাল দেওয়ার সময় মিশ্রণটি বার বার নাড়তে থাকুন।

-ঘন জেলের মত হয়ে এলে চুলা থেকে মিশ্রণটি নামিয়ে ফেলুন।

-এবার একটি প্লাষ্টিকের বা কাঁচের বয়ামে জেলটি ঢেলে ফেলুন।

-ঠাণ্ডা হবার পর চুলে এটি ব্যবহার করুন। নিয়মিত ব্যবহারে এটি আপনার চুলকে করবে একদম সোজা বা স্ট্রেইট করে দেবে যেমনটি আপনি চান। এই মিশ্রণ চুলে মেখে নিন ভালো করে। তারপর একটি গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে দিয়ে চুল পেঁচিয়ে রাখুন। ২ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন।

ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুল স্ট্রেইট কি করে করবেন ? রিবন্ডিং হচ্ছে চুল সোজা করার কৃত্রিম ও রাসায়নিক পদ্ধতি। আজকাল কোকড়া চুল তো বটেই সোজা চুলকেও আরো সোজা করার ধুম চলছে। অনেকে আয়রন করে চুল স্ট্রেইট করেন বটে, কিন্তু চুল ধুলে বা শ্যাম্পু করলেই সোজা চুল আর থাকছে না। এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে যে আধুনিক পদ্ধতি আছে তাকে বলা হয় হেয়ার রিবন্ডিং। চুল রিবন্ডিং করলে অন্তত ৬ মাস বা এক বছর চুল সোজা থাকে। এই রিবন্ডিং সব ধরণের চুলেই করা যায়। রিবন্ডিং এর কেমিকেল চুলের প্রাকৃতিক বন্ধন ভেঙ্গে দিয়ে চুলের কোকড়া ভাব ও ঢেউ দূর করে আর চুল হয়ে উঠে সোজা, রেশমি, কোমল এবং মোলায়েম। রিবন্ডিং হল মূলত চুল সোজা করার স্থায়ী ব্যবস্থা। এতে অনেক রকম রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয় বলে চুল পড়ার ঝুঁকি থাকে,তাই রিবন্ডিং করার পরে চুলের অতিরিক্ত যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। তাছাড়া এটি অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপার তাই অনেকেই হয়ত ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও পার্লারে গিয়ে রিবন্ডিং করানোর সময় বের করে উঠতে পারেন না । তাছাড়া এতে এতো কেমিকেল ব্যবহার হয় যে তাতে চুলে বারোটা বেজে যায়। আজ আমি ঘরোয়া উপারে কি ভাবে চুল সোজা করা যায় সেই পদ্ধতি টি সেয়ার করবো। ‪#‎কি‬ কি লাগবে ৫ চামচ মুলতানি মাটি ৩ চামচ বেসন মধু ৩ চামচ ২ টো ডিমের সাদা অংশ ১ টা বড় পাকা কলা কেসটার ওয়েল ২ চামচ মাঝারি মাপের বাটির ১/২ দুধ ৫ ফোঁটা Essential Oil (optional) ‪#‎আরও‬ যা যা লাগবে > চিরুনি – তিন ধরনের চিরুনি চাই। একটি Parting or “Rat Tail” Comb অন্য টি Bristle Brush এবং মোটা দাঁতের চিরুনি > মাস্ক লাগানোর ব্রাশ >গোটা কয়েকটি চুলের ক্লিপ >যে কোন ভালো ব্র্যান্ডের Hair Straightening Shampoo, Straightening Conditioner >গরম জল ও তোয়ালে #কি ভাবে তৈরি করবেন প্রথমেই কলা টি মিক্সিতে নিয়ে খুব ভালো করে ব্লেন্ড করে নিয়ে হবে। একদম ক্রিমের মতো ব্লেন্ড করতে হবে। কলার কোন অংশই যেন এর মধ্যে না থাকে। এবার বাকি সব উপাদান মিশিয়ে নিতে হবে। আবার মিক্সি চালিয়ে দিন ১৫ থেকে ২০ সেকেন্ডের জন্য। পেস্ট রেডি। এই পেস্ট টি তৈরির সময় আমি জল ব্যবহার না করে দুধ ব্যবহার করেছি। দুধ ঠাণ্ডা হওয়া চাই। পেস্টটির একটু ফ্লাপি ও ভারি মতো হবে। জল জল হলে এটি চুলে থাকবে না। ছবি তে যে রকম দেওয়া হয়েছে ঠিক সেই রকম দেখতে হবে পেস্ট। ‪#‎লাগানোর‬ পদ্ধতি ১। আমি মাস্কটি লাগানোর আগে, চুলে শ্যাম্পু করে নিয়েছি। তবে এক্ষেত্রে আজ আমার শ্যাম্পু ভিন্ন। আজ আমি Pantene Pro-V Curly Hair Curls Straightening Shampoo ব্যবহার করেছি। বাজারে বিভিন্ন ভালো ব্র্যান্ডের শ্যাম্পু রয়েছে। আপনি যে কোন একটি বাছাই করে নিতে পারেন। সাধারন শ্যাম্পু চুল রিবন্ডিং এর কোন কাজে আসে না। কারন সেই সমস্ত শ্যাম্পুর মধ্যে চুল সোজা করবার গুন থাকে না। তাই Hair Straightening শ্যাম্পু ব্যবহার করা উচিৎ। যাদের চুল ড্রাই ও রুক্ষ তারা শ্যাম্পু করার আগে চুলে তেল লাগিয়ে নেবেন। আর যাদের চুলে তেল তেল ভাব আছে তারা লেবু রস মেখে শ্যাম্পু করবেন। চুল স্বাভাবিক ভাবে শুকোতে দিন। ৯০% শুকিয়ে এলে বুঝতে হবে যে আপনার চুল মাস্ক টি লাগানোর জন রেডি। ২ চুল খুব ভালো করে মোটা দাঁতের চিরুনি দিয়ে আলগা করে নিন। এবার Bristle Brush দিয়ে ৩ থেকে ৪ বার আবার আঁচড়ে নিন। Bristle Brush দিয়ে চুল আঁচড়ালে অনেক অনেক সোজা হয়ে যায়। ৩। এবার Parting or “Rat Tail” চুরুনি দিয়ে সরু করে চুলে কয়েকটি ভাগ করুন এবং ক্লিপ দিয়ে আটকে দিন। ৪। চুলে মাস্কটি লাগানোর আগে দেখে নিন চুল শুষ্ক লাগছে কি না? যদি লাগে তাহলে খুব সামান্য তেল নিয়ে একবার চুলে হাত বুলিয়ে নিন। ৫। এবার চুলের একটা একটা পার্ট খুলে Parting চিরুনির সরু দানার দিক দিয়ে টেনে টেনে ব্রাশের সাহায্যে মাস্কটি লাগান। ৬। গোটা চুলে লাগানো হয়ে লেগে চুল কিন্তু বেঁধে রাখবেন না। চুল ছাড়া থাকবে। এই ভাবে চুল সোজা করে রাখতে হবে ২ ঘণ্টার মতো যেটা আমি করে থাকি। ৭। ২ ঘণ্টা রাখার পরে চুলে হেয়ার স্টীম নিতে হবে। একটি বড় পাত্রে জল ফুটিয়ে নিন। ঐ গরম জলের পাত্রে একটি তোয়ালে ডুবিয়ে সেটি নিঙড়ে নিন। তারপর ঐ তোয়ালে টি মাথায় পেচিয়ে নিন। আপনার চুলের দৈর্ঘ্য ও অবস্থা অনুযায়ী সময় দিন। ৮। স্টীম নেওয়ার ১০ থেকে ১৫ মিনিট পরে চুল ধুয়ে নিতে হবে। আমি চুল ধোয়ার সময়ও মাথা সোজা রাখি। সাওয়ার ছেড়ে বা মগ দিয়ে চুলের উপরে জল ঠেলে পরিষ্কার করি। ৯। পুরো মাস্ক চুল থেকে সরে গেলে Pantene Pro-V Curly Hair Straightening Conditioner লাগিয়ে নিয়ে ৫ মিনিট পরে আবার Straightening Shampoo ব্যবহার করি। ১০। আমি চুল স্বাভাবিক ভাবেই শুকাই। তারপর Bristle Brush দিয়ে চুল খুব ভালো করে আঁচড়ে নেই। প্রয়োজনে ব্লো-ড্রায়ার ব্যবহার করতে পারেন, তবে খেয়াল রাখুন হিট যেন মধ্যম প্রকৃতির হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

Call

ছেলেদের কোকড়ানো চুল সোজা করার নিয়ম: -কোকড়ানো চুল সোজা করার সহজ উপায় রয়েছে। তাহলে আসুন জেনে নেই এই কোকড়ানো চুল কিভাবে সহজে সোজা ও যত্ন নেওয়া যায়। চুল নিয়ে মানুষের ভাবনা যেনো শেষ নেই। চুল কিভাবে সুন্দর ও সিল্কি হবে এবং সোজা করা যায় তাছাড়া চুলের যত্নই বা কিভাবে নেওয়া যাবে সে বিষয়ে জানা দরকার। # ক্রিম বা লোশন দিয়ে চুল সোজা করা যায়। তবে এই প্রক্রিয়া একটু জটিল বলে অভিজ্ঞ হাতে করাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। # সপ্তাহে দুই দিন মেহেদি, টক দই এক কাপ, ডিম একটি, তেল দুই চা চামচ এবং প্রয়োজন মতো পানি দিয়ে পেস্ট তৈরি করে চুলে আধা ঘণ্টা লাগিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। # পাকা কলার সঙ্গে মধু পেস্ট করে চুলে ২০ থেকে ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেললে চুল মশৃণ হবে। # কোকড়ানো চুল সোজা করতে চাইলে ব্লোড্রাই অথবা আইরণ করতে হবে। # অস্থায়ী চুল সোজা করতে জেল, বোমুজ ক্রিম ব্যবহার করা যায়। # চুল সোজা করার পর ঠিক মতো যত্ন করতে হবে। কোকড়ানো চুল সোজা করলে গোসলের পর থেকে চুল শুকানোর সময় পর্যন্ত বিশেষ যত্ন নিতে হবে। # কোকড়ানো ভেজা চুল দ্রুত শুকিয়ে নিতে হবে। # অর্ধেকের বেশি চুল শুকানোর পর বাকিটা চিরুনি বা রুলার ব্রাশ দিয়ে টেনে ব্রাশ করতে করতে শুকাতে হবে। # কোকড়ানো চুল সোজা করলে শ্যাম্পুর পর কণ্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে। # কোকড়ানো চুল বেনি করা যাবে না। # রাতে ঘুমানোর আগে হাতখোপা অথবা কাপড় বা ফিতা দিয়ে চুল বেনির বদলে ভালো করে টাইট করে পেঁচিয়ে রাখতে হবে। # কোকড়ানো চুল সোজা করার পর খুবই রুক্ষ্ম হয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে কণ্ডিশনার ব্যবহার সপ্তাহে দুই দিন ভালো মতো ম্যাসেজ করে স্টিম বা গরম পানির ভাব দিয়ে তারপর শ্যাম্পু করতে হবে। # নিশিন্দার পাতার রস সম পরিমাণ নারকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিয়ে ঠাণ্ডা হলে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ঘষে ঘষে লাগিয়ে নিতে হবে। পরদিন শ্যাম্পু করতে হবে। এতে চুলের খুশকি দূর হয়ে চুর হবে সিল্কি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সোজা বা স্ট্রেইট চুল সব নারীর পছন্দ। ঝাঁকড়া কোকড়ানো চুলের যুগ এখন আর নেই। এখন কোকড়া চুল তো বটেই, সোজা চুলকেও আরো সোজা করার প্রবণতা এখন দেখা যায়। পার্লারে রিবন্ডিং বা ঘরে স্ট্রেইটনার দিয়ে অনেকে চুল সোজা করে থাকেন। কিন্তু এই স্ট্রেইটনার ব্যবহারে আছে নানা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। চুলের গোড়াকে দুর্বল করে দেয়, আগা ফাটে, চুলকে রুক্ষ করে তোলে ঘন ঘন স্ট্রেইটনার ব্যবহারে। অনেক সময় এই সকল সমস্যা ঠিক হয় না, চুল দীর্ঘ সময়ের জন্য নষ্ট হয়ে যায়। এই সকল সম্যসা থেকে মুক্তি পেতে চুলকে প্রাকৃতিকভাবে স্ট্রেইট বা সোজা করে ফেলুন। চলুন শিখে নিই চুল সোজা করার জেল তৈরির পদ্ধতি যা সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি। এই জেলটি চুলে নিয়মিত ব্যবহার করলে সৌন্দর্য না হারিয়েই চুল থাকবে একদম সোজা। যা যা লাগবে_ ১ কাপ নারকেলের দুধ ১টি লেবুর রস ২ টেবিলচামচ অলিভ অয়েল ৩ টেবিলচামচ কর্ণ স্টার্চ যেভাবে জেল তৈরি করবেন_ – প্রথমে লেবুর রসের সাথে কর্ণ স্টার্চ পাউডার ভাল করে মেশান। কর্ণ স্টার্চ পাউডার বার বার দিয়ে লেবুর রসের সাথে মেশাতে থাকুন। – এবার একটি পাত্রে নারকেলের দুধের সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। – তারপর লেবুর রস এবং কর্ণ স্টার্চ পাউডারের মিশ্রণটি ঢেলে দিন। মাঝারি আঁচে চুলায় মিশ্রণটি জ্বাল দিন। – জ্বাল দেওয়ার সময় মিশ্রণটি বার বার নাড়তে থাকুন। – ঘন জেলের মত হয়ে এলে চুলা থেকে মিশ্রণটি নামিয়ে ফেলুন। – এবার একটি প্লাষ্টিকের বা কাঁচের বয়ামে জেলটি ঢেলে ফেলুন। – ঠাণ্ডা হবার পর চুলে এটি ব্যবহার করুন। নিয়মিত ব্যবহারে এটি আপনার চুলকে করবে একদম সোজা বা স্ট্রেইট করে দেবে যেমনটি আপনি চান। এই মিশ্রণ চুলে মেখে নিন ভালো করে। তারপর একটি গরম পানিতে ভেজানো তোয়ালে দিয়ে চুল পেঁচিয়ে রাখুন। ২ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। আর দেখুন ম্যাজিক!

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ