চুলের পুষ্টির জন্য ও চুল পড়া কমাতে কি করতে পারি?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

চুলের পুষ্টির জন্য অ্যামাইনো অ্যাসিড, ক্যালশিয়াম, আয়রন এবং ভিটামিন (এ, বি-কমপ্লেক্স, সি, ডি, ই) আমাদের ডায়েটে অবশ্যই থাকা উচিত, যা-যা খেলে আমরা এগুলো পেতে পারি, সেরকম কয়েকটি জিনিস হল… ১) এককাপ তাজা সবুজ শাকের রস বা রান্না-করা শাক । ২) সপ্তাহে তিন দিন দু’কাপ করে সোয়াবিন বা রাজমা বিন বা কর্ন । ৩) নিয়মিত টক দই, টক দইয়ের ঘোল, ছানা, ছানার জল, ডাবের জল, সুক্তোজাতীয় মিক্সড ভেজ বা ভেজ সুপ এবং বিভিন্ন ধরনের ডাল ঘুরিয়ে- ফিরিয়ে রাখতেই হবে ডায়েটে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
adiladi

Call

লেবু চুলকে প্রাকৃতিকভাবে সুন্দর রাখতে নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন লেবুর রস। লেবুর রসের প্রাকৃতিক সুবাস আপনার চুলকে সব সময় রাখবে ফ্রেশ ও সুরভিত। প্রতিদিন গোসলের পরে এক মগ পানিতে কিছুটা লেবুর রস চিপে নিন। সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে চুলের দুর্গন্ধ, খুশকির সমস্যা ও চুলের রুক্ষতা দূর হবে যাবে। গোলাপজল গোলাপজল ব্যবহারেও চুল সুন্দর হয়ে উঠবে। গোসলের পর মগের পানিতে গোলাপজল মিশিয়ে নিন। এরপর সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। তাহলে চুলে বহুক্ষণ থাকবে গোলাপজলের সৌরভ। বেলিফুলের নির্যাস চুলকে সুরভিত করতে তাজা বেলিফুল থেকে নির্যাস বের করে ব্যবহার করতে পারেন। অথবা খাঁটি বেলিফুলের তেলও ব্যবহার করতে পারেন। সুরভিত ধোঁয়া প্রাচীনকালে চুল শুকাতে ব্যবহার করা হতো সুরভিত ধোঁয়া। বিশেষ করে ধূপের ধোঁয়া ব্যবহার করে চুল শুকানোর প্রচলন ছিল অনেক বেশি। এতে চুল সুরভিত থাকতো বেশি সময়। চা পাতা নিয়মিত চা পাতার লিকার দিয়ে চুল ধুয়ে নিলেও চুল সুন্দর থাকে। গোসলের পর ঠান্ডা চায়ের লিকার দিয়ে চুল ধুয়ে নিন প্রতিদিন। এটা প্রাকৃতিক কন্ডিশনারের কাজ করবে এবং চুল হবে উজ্জ্বল। মেহেদী প্রাচীনকাল থেকেই চুল রাঙাতে এবং চুলের যত্নে মেহেদীর ব্যবহার হয়ে আসছে। চুলের যত্নে মেহেদীর তুলনা নেই। সেই সঙ্গে চুলকে সুরভিত রাখতেও মেহেদী কার্যকরী। তাই চুলকে প্রাকৃতিকভাবেই সুরভিত রাখতে চাইলে মাঝে মাঝেই মেহেদী ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া চুলের যত্নে আরো কিছু সচেতনতা বাড়াতে হবে। যত্ন নিতে আরো যা করতে পারেন- তেল চুলের যত্নে তেলের কোন বিকল্প নেই। ভালো চুল পেতে হলে সপ্তাহে ৪ দিন আপনাকে চুলে তেল দিতে হবে। চেষ্টা করুন রাতে ঘুমানোর আগে তেল দেয়ার। নারিকেল তেলের পাশাপাশি আমন্ড অয়েল, ক্যাস্টর অয়েল, তিল তেল এগুলো মিশিয়ে চুলে দিবেন। ক্যাস্টর অয়েল নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। সপ্তাহে ১ দিন চুলে অবশ্যই হট অয়েল মাসাজ করবেন। চুলের যত্নে 'হেয়ার মাস্ক' আপনার চুলের পুষ্টির জন্য কিছু ঘরোয়া মাস্ক ব্যবহার করতে পারেন, যেগুলো খুবই সহজলভ্য এবং নিয়মিত ব্যবহার করলে চুলের সমস্যা দূর হয়। ডিম চুলের যত্নের একটি অনন্য উপাদান। সপ্তাহে ২ দিন নাহলে অন্ততপক্ষে ১ দিন চুলের দৈর্ঘ্য অনুযায়ী ডিম ফেটিয়ে চুলে দিয়ে ৪৫ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন শ্যাম্পু দিয়ে। তারপর, প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে এক মগ পানিতে ২/৩ চা চামচ ভিনেগার মিশিয়ে চুলে দিয়ে ২ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। যারা চুলের কালার এবং পুষ্টি দুটোই চান, তারা মেহেদি পাতা বাটা এবং ৪ চা চামচ কফি পাউডার মিশিয়ে চুলে এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। শ্যাম্পু করবেন না ঐদিন। মাথায় খুশকি বা ফুসকুড়ি থাকলে নিমপাতা ও মেথি একসাথে বেটে সপ্তাহে ২ দিন লাগালে খুব তাড়াতাড়ি ফল পাবেন। চুল সিল্কি করতে চাইলে ডিম ফেটিয়ে তাতে লেবুর রস মিশিয়ে আধা ঘণ্টা রেখে শ্যাম্পু করে ফেলুন। ডিম এবং মধুর মাস্ক চুলের ভলিউম বাড়াতে সাহায্য করে। মাথার তালু ঠাণ্ডা রাখার একটি অব্যর্থ উপাদান হলো আলভেরার শাঁস বা জুস। এর সাথে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে মাথায় ৩০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলবেন। পেঁয়াজের রস চুল গজাতে সাহায্য করে। ১৫ দিনে ১ বার মাথার তালুতে তুলোয় করে পেঁয়াজের রস লাগাবেন। যারা কেমিক্যাল-যুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করতে চান না, তারা রিঠা সারা রাত ভিজিয়ে রেখে পরদিন সেটার পানি ছেঁকে শ্যাম্পুর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। তবে শুধু চুলের উপরীভাগের পরিচর্যাই নয় ,ভালো চুল পেতে হলে খাওয়া দাওয়াতেও নিয়ম মেনে চলতে হবে। প্রোটিন যেমন মাছ, ডিম এবং ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার চুলের জন্য ভালো। শাক সবজি এবং ফল ও খেতে হবে প্রচুর। পেটের সমস্যা থেকে অনেক সময় চুল পড়ে, তাই সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এছাড়া চুল ছেড়ে না রাখাই ভালো। এতে চুলকে দূষণের হাত থেকে বাঁচানো যায়। গোসলের পর চুল শুকিয়ে ভালোভাবে বেণি বা খোপা করে রাখুন। বাইরে বের হলে স্কার্ফ ব্যবহার করুন। মনে রাখবেন অতিরিক্ত তাপ বা ঠাণ্ডা দুটোই কিন্তু চুলের পক্ষে ক্ষতিকর।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

চুল পড়া রোধে দারুণ কার্যকর একটি উপাদান হল পেঁয়াজ, জানিয়েছেন অ্যারোমা থেরাপিস্ট শিবানী দে। তিনি বলেন, “পেঁয়াজের রস মাথায় নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে। মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় এবং জীবাণুমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।” একটি বড় পেঁয়াজ ভালো করে পিষে ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে রস বের করে নিতে হবে। তারপর এই রস পুরো মাথার ত্বক ও চুলে লাগিয়ে একঘণ্টা অপেক্ষা করার পরামর্শ দেন শিবানী। পেঁয়াজের গন্ধ বেশ তীব্র, যদি সহ্য না হয় তবে পেঁয়াজের রসের সঙ্গে গোলাপ জল মেশানো যেতে পারে। একঘণ্টা পর মাথা শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। চুল পড়ার পরিমাণের উপর নির্ভর করে সপ্তাহে দুইবার পেঁয়াজের রস ব্যবহার করা যাবে। ক্ষতিগ্রস্ত ও দুর্বল চুলে পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে কলা। কলা একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা চুলের গোড়ার ক্ষতি রোধ করার মাধ্যমে গোড়া শক্ত করতে সাহায্য করে। এটি চুলের দুর্বল গোড়ায় শক্তি যোগায় এবং শক্ত হয়ে বেড়ে উঠতে সাহায্য করে। এছাড়া এতে থাকা আয়রন ও ভিটামিন চুলে যোগায় পুষ্টি, জানান শিবানী দে। একটি কলা এবং এক টেবিল চামচ মধু দিয়ে চুলে পুষ্টি যোগানোর একটি প্যাক তৈরি করে নেওয়া যায়। প্রথমে একটি অতিরিক্ত পাকাকলা ভালোভাবে চটকে নিতে হবে। এরপর এতে এক টেবিল-চামচ মধু মিশিয়ে চুলে লাগাতে হবে। বিশেষ করে চুলের গোড়ায়। মাস্কটি ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া কমানোর জন্য রয়েছে আরও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি। - এক কাপ সরিষার তেলের সঙ্গে চার চামচ মেহেদি পাতা সিদ্ধ করুনবে। এই তেল ঠাণ্ডা করে বোতলে সংরক্ষণ করতে হবে। প্রতিদিন চুলে এবং তালুতে এই তেল হালকাভাবে মালিশ করে কিছুক্ষণ পর চুল ধুয়ে ফেলতে হবে। এই তেল চুলের গোড়া মজবুত করতে সাহায্য করে। - প্রতিদিন চুলের গোড়া বা মাথা হালকা হাতে মালিশ করলে মাথার তালুতে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায়। আর এটি চুলের স্বাস্থ্যের জন্য বেশ উপকারী। - মাথার যে অংশে চুলের পরিমাণ কম, সেখানে এক টুকরা পেঁয়াজ নিয়ে ঘষতে হবে। এর উপর মধু দিতে হবে। এটি চুলের গোড়া মজবুত করার একটি প্রাকৃতিক উপায়। - একটি ডিমের কুসুমের সঙ্গে খানিকটা মধু ভালোভাবে মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগাতে হবে। আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলতে হবে। - ১০০ গ্রাম পরিমাণ আমলা, রিঠা ও শিকাকাই নিয়ে দুই লিটার পানিতে জ্বাল দিতে হবে যতক্ষণ না পানির পরিমাণ অর্ধেকে নেমে আসে। এই পানি ঠাণ্ডা করে চুল ধোয়ার জন্য ব্যবহার করতে হবে। এটি চুল পড়া রোধের একটি প্রাকৃতিক উপায়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

চুল পড়ে যাচ্ছে! মহা টেনশনে আছেন তাই না? দুশ্চিন্তাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে যত্ন নিন চুলের। আর এই শীতের মৌসুমে কীভাবে চুলপড়া ঠেকাবেন? জেনে নিন সেই কৌশল। জানাচ্ছেন শামীমা সীমা। এই শীতের সময়ে চুলের অধিক যত্ন নেয়া প্রয়োজন। এক্সপার্টদের মতে, ক্ষতিগ্রস্থ রুক্ষ-শুস্ক চুলের জন্যে নারিকেল অথবা কলা দিয়ে ঘরে তৈরি মাস্ক সবচেয়ে বেশি কাজ করে। জেনে নিন চুল পড়া রোধে এই কার্যকরী মাস্কগুলো কিভাবে ঘরেই তৈরি করে ব্যবহার করতে পারবেন। নারিকেল ক্রিমের মাস্ক – এই মাস্কটি রুক্ষ ও জমাট বাঁধা চুলের জন্য সবচেয়ে ভাল কাজ করে। এর ময়েস্চারাইজিং উপাদানগুলো চুল Hair নরম করে উজ্জ্বলতা বাড়ায়। ঢেউখেলানো চুল পেতে খুব সহজেই এই মাস্কটি ঘরেই তৈরি করে ফেলুন। উপাদানঃ * নারিকেল তেল * অলিভ ওয়েল প্রণালি: দুটি উপাদান একসাথে মিশিয়ে মাস্কের মত তৈরি করে আপনার চুলের গোড়ায় লাগান। লাগানোর পর আপনার চুলগুলো শাওয়ার ক্যাপ দিয়ে এক ঘন্টার বেশি সময় ঢেকে রাখুন। আপনার চুলের সাথে মানানসই হারবাল শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। চাইলে কন্ডিশনারও ব্যবহার করুন। তারপর দেখুন জাদু! এই মাস্কটি আপনার চুল শুধু নরম আর উজ্জ্বলই করবে না, এটি চুলের গোড়ায় পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করে। কলা – মধুর মাস্ক – এই মাস্কটি আপনার ক্ষতিগ্রস্থ ও দুর্বল চুলকে আরো প্রাণবন্ত করে তোলে। কলা একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা আপনার চুলের গোড়া শক্ত করে। এটি চুলের গোড়ায় পুষ্টি পৌঁছায় এবং শক্ত চুল গজাতে Hair grown সাহায্য করে। কলায় প্রচুর পরিমানে আয়রন ও ভিটামিন আছে যেগুলো এই মাস্কের মাধ্যম আপনার চুলে পুষ্টি জোগাবে। উপাদানঃ * একটি কলা * এক চামচ মধু প্রণালি: একটি পাকা কলা খুব ভালোভাবে চটকে নিন। এর মধ্যে এক চামচ মধু মেশান। কলা ও মধুর এই প্যাকটি খুব ভালোভাবে মিশিয়ে আপনার চুলের গোড়া থেকে শুরু করে পুরো চুলেই লাগান। মাস্কটি আপনার চুলে ১৫ থেকে ২০ মিনিট রাখুন, তারপর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। পরের বার ব্যবহার করার জন্য আপনি এই মাস্কটি ফ্রিজে সংরক্ষণ করতে পারেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

সাধারণত বয়স বেড়ে গেলে চুল পড়ে। তবে এখন কম বয়সীদেরও চুল পড়ছে এবং এই প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে। রাসায়নিক দ্রব্যের অতিরিক্ত ব্যবহার, মানসিক চাপ এবং দূষণই এর জন্যে দায়ি। এছাড়া চুল পড়ার আরও কিছু কারণ রয়েছে যেমন- পুষ্টিকর খাবার না খাওয়া, হরমোনজনিত সমস্যা, মাথার ত্বকে সংক্রমণ ইত্যাদি। ঘরোয়া কিছু উপায়ে পুরুষের চুল পড়া প্রতিরোধ করা সম্ভব। এসব উপাদান ব্যবহারে নতুন চুলও গজাবে। ভিটামিন বি৭ – ভিটামিন বি৭ যা বায়োটিন নামে পরিচিত, চুল পড়া প্রতিরোধ করে। এই ভিটামিন আপনার চুলের গোড়া শক্ত রাখে। ডিম, বাদাম, দই, কলিজা ইত্যাদি খাবারে এই ভিটামিন রয়েছে। এছাড়া বায়োটিন ক্যাপসুলও খেতে পারেন। প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার – চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে এবং চুল পড়া প্রতিরোধ করতে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার বেশি খেতে হবে। শিম, ডাল, মুরগির মাংস, দুধ, ডিম ইত্যাদি খাবারে প্রোটিন রয়েছে। তেল দেয়া – চুলে নিয়মিত তেল দিতে হবে। চুল পড়া প্রতিরোধে এবং নতুন চুল গজাতে তিলের তেল খুবই কার্যকরী। তেল মাথার ত্বকে ঘষে ঘষে দিতে হবে। এতে মাথায় রক্ত সঞ্চালনও বাড়ে। ডিমের প্যাক – আধা কাপ দইয়ের সঙ্গে একটি ডিম মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে চুলের গোড়ায় লাগাতে পারেন। এটা শুধু চুল পড়া কমাবে না বরং খুশকি ও দূর করবে, যা চুল পড়ার অন্যতম কারণ। পেঁয়াজের রস – পেঁয়াজের রস নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে এবং চুলকে মজবুত করে। তিনটি পেঁয়াজ অল্প পানিতে এক ঘণ্টা সেদ্ধ করুন। সেদ্ধ হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে ঠাণ্ডা করুন। এরপর পেঁয়াজ সেদ্ধ পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। চুল পড়া প্রতিরোধে ঘরোয়া পদ্ধতিগুলোর মধ্যে এটা সবচেয়ে কার্যকরী। রসুনের পেস্ট – কয়েকটা রসুন বেটে পেস্ট তৈরি করে নিন। চুলের গোড়ায় ভালোভাবে লাগান। এটা চুল পড়া বন্ধের পাশাপাশি নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। সবুজ চা – চুল পড়া বন্ধে সবুজ চা দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে পারেন। ২০ মিনিট পর হালকা কোন শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এছাড়া চুল পড়া বন্ধে ধূমপান পরিহার করতে হবে। ধূমপান মাথায় রক্ত সঞ্চালন কমিয়ে দেয়। যার ফলে চুল পড়ে। সপ্তাহে দুই দিন চুল পরিষ্কার করতে হবে। বেশি বেশি চুল ধোয়ার ফলে চুলে প্রাকৃতিকভাবে যে তেল থাকে তা শুকিয়ে যায়। পুরুষদের শ্যাম্পুতে রাসায়নিক দ্রব্য বেশি থাকে যা চুলের জন্যে ক্ষতিকর। চুল ধোয়ার জন্যে বেবি শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন। আজকাল ছেলেরা প্রায়ই চুলে জেল ব্যবহার করে থাকেন যা চুলকে শক্ত করে ফেলে, এতে চুল ভেঙে যায়। এছাড়া এতে থাকে প্রচুর রাসায়নিক দ্রব্য। তাই চুল সুস্থ রাখতে জেল ব্যবহার করা যাবেনা।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Sazu

Call

ক্যাস্টর অয়েল দিতে পারেন। এটা চুলের জন্য অনেক উপকারী। যেমনঃ আপনার চুলে পড়া বন্ধ করে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। এটা যেহেতু অনেক ঘন তাই ব্যাবহারের আগে অন্য কিছু তেল মিক্স করে লাগাবেন।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ