ইসলাম ধর্মে সুন্নি পন্তি,শিয়া পন্তি,খারিজি পন্তি,ওহাবি পন্তি বলতে কি বুঝায়।এবং কোন অনুসারিকে কি পন্তি বলে।ও পন্তিগুলো কিভাবে ভাগ হয়েছে। দয়া করে সঠিক সমাধান দিবেন।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Bakul3014

Call

ইসলাম শব্দের মূল ধাতু হচ্ছে ‘সিলম’, যার অর্থ শান্তি। অতএব ইসলাম-এর পারিভাষিক অর্থ হবে নবী (ছাঃ)-এর ত্বরীক্বা মোতাবেক আল্লাহর বিধান পালন করতঃ জীবন গঠন করে শান্তি লাভ করা। পৃথিবীতে অনেক ধর্ম বিদ্যমান রয়েছে। এগুলোর মধ্যে ইসলামই হ’ল সঠিক ও সত্য ধর্ম। বাকী সব বাতিল। পৃথিবীতে যত নবী এসেছেন সকলেই ইসলামের ওপর প্রতিষ্ঠিত ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে শয়তানের প্ররোচনায় বিভিন্ন ধর্ম ও মতের আবির্ভাব ঘটে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﻭَﻣَﻦ ﻳَّﺒْﺘَﻎِ ﻏَﻴْﺮَ ﺍﻟْﺈِﺳْﻼَﻡِ ﺩِﻳْﻨًﺎ ﻓَﻠَﻦ ﻳُّﻘْﺒَﻞَ ﻣِﻨْﻪُ - ‘যে কেউ ইসলাম ছাড়া অন্য দ্বীনের অন্বেষণ করবে তার পক্ষ থেকে তা কখনও গ্রহণ করা হবে না’ (আলে ইমরান ৩/৮৫) । অতএব ইসলাম ছাড়া যত দ্বীন আছে সবই বাতিল। আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ﻭَﺍﻟَّﺬِﻯْ ﻧَﻔْﺲُ ﻣُﺤَﻤَّﺪٍ ﺑِﻴَﺪِﻩِ ﻻَ ﻳَﺴْﻤَﻊُ ﺑِﻰْ ﺃَﺣَﺪٌ ﻣِﻦْ ﻫَﺬِﻩِ ﺍﻟْﺄُﻣَّﺔِ ﻳَﻬُﻮْﺩِﻯٌّ ﻭَﻻَ ﻧَﺼْﺮَﺍﻧِﻰٌّ ﺛُﻢَّ ﻳَﻤُﻮْﺕُ ﻭَﻟَﻢْ ﻳُﺆْﻣِﻦْ ﺑِﺎﻟﺬِّﻯْ ﺃُﺭْﺳِﻠْﺖُ ﺑِﻪِ ﺇِﻻَّ ﻛَﺎﻥَ ﻣِﻦْ ﺃَﺻْﺤَﺎﺏِ ﺍﻟﻨَّﺎﺭِ . ‘যার হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ রয়েছে তার শপথ, যদি এ উম্মতের মধ্য হ’তে কোন ইহুদী ও খৃষ্টান আমার কথা শুনে কিন্তু আমাকে যা কিছু দিয়ে পাঠানো হয়েছে তার উপর ঈমান না এনে মারা যায়, তাহ’লে সে জাহান্নামীদের অন্তর্ভুক্ত হবে’। ১ সম্প্রতি ইসলাম বিদ্বেষীরা ইসলাম সম্পর্কে বিভিন্ন রকমের অপপ্রচার চালাচ্ছে। সে কারণে সরাসরি কুরআন ও সুন্নাহ থেকে ইসলামের সততা ও স্বচ্ছতা সম্পর্কে সংক্ষিপ্তাকারে আলোচ্য নিবন্ধে আলোচনা পেশ করা হ’ল: কুরআন সৎপথ প্রদর্শনকারী। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﺇِﻥَّ ﻫَـﺬَﺍ ﺍﻟْﻘُﺮْﺁﻥَ ﻳَﻬْﺪِﻱْ ﻟِﻠَّﺘِﻲْ ﻫِﻲَ ﺃَﻗْﻮَﻡُ ﻭَﻳُﺒَﺸِّﺮُ ﺍﻟْﻤُﺆْﻣِﻨِﻴْﻦَ ﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﻳَﻌْﻤَﻠُﻮْﻥَ ﺍﻟﺼَّﺎﻟِﺤَﺎﺕِ ﺃَﻥَّ ﻟَﻬُﻢْ ﺃَﺟْﺮﺍً ﻛَﺒِﻴْﺮﺍً - ﻭﺃَﻥَّ ﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﻻَ ﻳُﺆْﻣِﻨُﻮْﻥَ ﺑِﺎﻟْﺂﺧِﺮَﺓِ ﺃَﻋْﺘَﺪْﻧَﺎ ﻟَﻬُﻢْ ﻋَﺬَﺍﺑﺎً ﺃَﻟِﻴْﻤﺎً - ‘নিশ্চয়ই এ কুরআন হিদায়াত করে সেই পথের দিকে, যা সুদৃঢ় এবং সৎ কর্মপরায়ণ মুমিনদেরকে সুসংবাদ দেয় যে, তাদের জন্য রয়েছে মহাপুরস্কার। আর যারা আখেরাতের উপর ঈমান রাখে না, আমরা তাদের জন্য বেদনাদায়ক শাস্তি তৈরী করে রেখেছি’ (বনী ইসরাঈল ১৭/৯-১০) । ইসলাম মাতা-পিতা, আত্মীয়-স্বজন, গরীব-মিসকীন তথা সকল মানবের সাথে সদ্ব্যবহারের নির্দেশ প্রদান করেছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﻭَﺍﻋْﺒُﺪُﻭﺍْ ﺍﻟﻠّﻪَ ﻭَﻻَ ﺗُﺸْﺮِﻛُﻮﺍْ ﺑِﻪِ ﺷَﻴْﺌﺎً ﻭَﺑِﺎﻟْﻮَﺍﻟِﺪَﻳْﻦِ ﺇِﺣْﺴَﺎﻧﺎً ﻭَﺑِﺬِﻱ ﺍﻟْﻘُﺮْﺑَﻰ ﻭَﺍﻟْﻴَﺘَﺎﻣَﻰ ﻭَﺍﻟْﻤَﺴَﺎﻛِﻴْﻦِ ﻭَﺍﻟْﺠَﺎﺭِ ﺫِﻱ ﺍﻟْﻘُﺮْﺑَﻰ ﻭَﺍﻟْﺠَﺎﺭِ ﺍﻟْﺠُﻨُﺐِ ﻭَﺍﻟﺼَّﺎﺣِﺐِ ﺑِﺎﻟْﺠَﻨﺐِ ﻭَﺍﺑْﻦِ ﺍﻟﺴَّﺒِﻴْﻞِ ﻭَﻣَﺎ ﻣَﻠَﻜَﺖْ ﺃَﻳْﻤَﺎﻧُﻜُﻢْ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠّﻪَ ﻻَ ﻳُﺤِﺐُّ ﻣَﻦ ﻛَﺎﻥَ ﻣُﺨْﺘَﺎﻻً ﻓَﺨُﻮْﺭﺍً - ‘তোমরা ইবাদত কর আল্লাহর আর তার সাথে কাউকে শরীক করো না, পিতা- মাতা, আত্মীয়-স্বজন, ইয়াতীম, মিসকীন, নিকটাত্মীয় প্রতিবেশী, অনাত্মীয় প্রতিবেশী, পার্শ্ববর্তী সহচর পথিক এবং তোমাদের ডান হাত যাদের অধিকারী তাদের সাথে সদ্ব্যবহার কর। নিশ্চয়ই আল্লাহ অহংকারী ও আত্মাভিমানীকে ভালবাসেন না’ (নিসা ৪/৩৬) । উক্ত আয়াতে নিয়মতান্ত্রিক মুসলিম- অমুসলিম সবার সাথে সদ্ব্যহারের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। ইসলাম যে ন্যায়-নিষ্ঠার ধর্ম তা-ই এ আয়াতে বিবৃত হয়েছে। অতএব ইসলাম যে শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে চায় এবং অশান্তি প্রতিষ্ঠা চায় না এ আয়াত দ্বারা তা দিবালোকের ন্যায় প্রমাণিত হচ্ছে। ইসলাম অন্যায়ভাবে কাউকে হত্যা করতে ও কারো সম্পদ আত্মসাৎ করতে নিষেধ করেছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍْ ﻻَ ﺗَﺄْﻛُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻣْﻮَﺍﻟَﻜُﻢْ ﺑَﻴْﻨَﻜُﻢْ ﺑِﺎﻟْﺒَﺎﻃِﻞِ ﺇِﻻَّ ﺃَﻥ ﺗَﻜُﻮْﻥَ ﺗِﺠَﺎﺭَﺓً ﻋَﻦْ ﺗَﺮَﺍﺽٍ ﻣِّﻨْﻜُﻢْ ﻭَﻻَ ﺗَﻘْﺘُﻠُﻮﺍْ ﺃَﻧْﻔُﺴَﻜُﻢْ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠّﻪَ ﻛَﺎﻥَ ﺑِﻜُﻢْ ﺭَﺣِﻴْﻤﺎً- ﻭَﻣَﻦ ﻳَّﻔْﻌَﻞْ ﺫَﻟِﻚَ ﻋُﺪْﻭَﺍﻧﺎً ﻭَﻇُﻠْﻤﺎً ﻓَﺴَﻮْﻑَ ﻧُﺼْﻠِﻴْﻪِ ﻧَﺎﺭﺍً ﻭَﻛَﺎﻥَ ﺫَﻟِﻚَ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﻠّﻪِ ﻳَﺴِﻴْﺮﺍً - ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা অন্যায়ভাবে পরস্পরে একজন আরেকজনের ধন-সম্পদ ভক্ষণ করো না, তবে পারস্পরিক সম্মতিতে ব্যবসা বাণিজ্যের মাধ্যমে (যা উপার্জিত হয় তা ভক্ষণ করো)। আর তোমরা একে অপরকে হত্যা করো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ তোমাদের প্রতি অতি দয়াশীল। আর যে কেউ সীমালঙ্ঘন ও নির্যাতন করে এ রকম করবে আমি তাকে জাহান্নামের আগুনে নিক্ষেপ করব। এটা আল্লাহর জন্য খুবই সহজ’ (নিসা ৪/২৯-৩০) । ইসলাম লোকজনকে নিয়ে ঠাট্ট-বিদ্রূপ করতে নিষেধ করেছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮْﺍ ﻻَ ﻳَﺴْﺨَﺮْ ﻗَﻮﻡٌ ﻣِّﻦ ﻗَﻮْﻡٍ ﻋَﺴَﻰ ﺃَﻥ ﻳَّﻜُﻮْﻧُﻮْﺍ ﺧَﻴْﺮﺍً ﻣِّﻨْﻬُﻢْ ﻭَﻻَ ﻧِﺴَﺎﺀٌ ﻣِّﻦ ﻧِّﺴَﺎﺀٍ ﻋَﺴَﻰ ﺃَﻥ ﻳَﻜُﻦَّ ﺧَﻴْﺮﺍً ﻣِّﻨْﻬُﻦَّ ﻭَﻻَ ﺗَﻠْﻤِﺰُﻭْﺍ ﺃَﻧْﻔُﺴَﻜُﻢْ ﻭَﻻَ ﺗَﻨَﺎﺑَﺰُﻭْﺍ ﺑِﺎﻟْﺄَﻟْﻘَﺎﺏِ ﺑِﺌْﺲَ ﺍﻟْﺎِﺳْﻢُ ﺍﻟْﻔُﺴُﻮْﻕُ ﺑَﻌْﺪَ ﺍﻟْﺈِﻳْﻤَﺎﻥِ ﻭَﻣَﻦ ﻟَّﻢْ ﻳَﺘُﺐْ ﻓَﺄُﻭْﻟَﺌِﻚَ ﻫُﻢُ ﺍﻟﻈَّﺎﻟِﻤُﻮْﻥَ- ‘হে ঈমানদারগণ! কোন পুরুষ যেন অন্য পুরুষকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ না করে। সম্ভবতঃ ওরা বিদ্রূপকারীদের থেকে ভাল হ’তে পারে। আর কোন নারী যেন অন্য নারীকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ না করে। সম্ভবতঃ ওরা বিদ্রূপকারিণীদের থেকে ভাল হ’তে পারে। তোমরা একজন আরেকজনকে দোষারোপ করো না এবং একজন আরেকজনকে মন্দ নামে ডেকো না। ঈমান আনার পর অসৎ কাজ করা কতই না খারাপ। আর যারা তওবা করে না তারাই অত্যাচারী’ (হুজুরাত ৪৯/১১) । উক্ত আয়াতে সাধারণ লোকজনকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করা এবং একে অপরকে দোষারোপ ও মন্দ নামে ডাকাকে নিষেধ করা হয়েছে। মানুষের মান-সম্ভ্রম রক্ষার জন্য ইসলামের যদি এরকম নির্দেশ থাকে, তাহ’লে ইসলাম কি সন্ত্রাসী কাজ- কর্মের নির্দেশ দিতে পারে? একটু ভাবলেই তা অনুমেয়। অতএব ইসলাম যে শান্তির ধর্ম এর দ্বারা তা-ই প্রমাণিত হচ্ছে। ইসলাম পরনিন্দা করতে নিষেধ করেছে। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟَّﺬِﻳْﻦَ ﺁﻣَﻨُﻮﺍ ﺍﺟْﺘَﻨِﺒُﻮْﺍ ﻛَﺜِﻴْﺮﺍً ﻣِّﻦَ ﺍﻟﻈَّﻦِّ ﺇِﻥَّ ﺑَﻌْﺾَ ﺍﻟﻈَّﻦِّ ﺇِﺛْﻢٌ ﻭَﻟَﺎ ﺗَﺠَﺴَّﺴُﻮْﺍ ﻭَﻟَﺎ ﻳَﻐْﺘَﺐْ ﺑَّﻌْﻀُﻜُﻢ ﺑَﻌْﻀﺎً ﺃَﻳُﺤِﺐُّ ﺃَﺣَﺪُﻛُﻢْ ﺃَﻥ ﻳَّﺄْﻛُﻞَ ﻟَﺤْﻢَ ﺃَﺧِﻴْﻪِ ﻣَﻴْﺘﺎً ﻓَﻜَﺮِﻫْﺘُﻤُﻮْﻩُ ﻭَﺍﺗَّﻘُﻮﺍ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﺗَﻮَّﺍﺏٌ ﺭَّﺣِﻴْﻢٌ - ‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা অধিক ধারণা থেকে দূরে থাক। কারণ কোন কোন ধারণা গুনাহ। আর তোমরা অন্যের গোপন বিষয় অন্বেষণ করো না এবং তোমরা একজন আরেকজনের পরনিন্দা করো না। তোমাদের কেউ কি তার মৃত ভাইয়ের গোশত ভক্ষণ করাকে পসন্দ করবে? না, তোমরা একে অপসন্দই করবে। ভয় করো আল্লাহকে, নিশ্চয়ই আল্লাহ তওবা কবুলকারী ও দয়াবান’ (হুজুরাত ৪৯/১২) । কতই সুন্দর ইসলাম যে, সন্ত্রাস তো দূরের কথা বরং কোন ব্যক্তি সম্পর্কে কুধারণা করতে নিষেধ করেছে। তবে কেউ যদি প্রকাশ্যে কিছু করে তাহ’লে তা ভিন্ন কথা। কারো গোপন দোষ অন্বেষণ করতে এবং পরনিন্দা করতেও ইসলাম নিষেধ করেছে। ইসলাম যে স্বচ্ছ, সুন্দর ও কালিমামুক্ত এগুলো তারই প্রমাণ। ইসলাম জাত ও বর্ণের পার্থক্য করে না। আল্লাহ পাক বলেন, ﻳَﺎ ﺃَﻳُّﻬَﺎ ﺍﻟﻨَّﺎﺱُ ﺇِﻧَّﺎ ﺧَﻠَﻘْﻨَﺎﻛُﻢْ ﻣِّﻦْ ﺫَﻛَﺮٍ ﻭَّﺃُﻧﺜَﻰ ﻭَﺟَﻌَﻠْﻨَﺎﻛُﻢْ ﺷُﻌُﻮْﺑﺎً ﻭَّﻗَﺒَﺎﺋِﻞَ ﻟِﺘَﻌَﺎﺭَﻓُﻮْﺍ ﺇِﻥَّ ﺃَﻛْﺮَﻣَﻜُﻢْ ﻋِﻨﺪَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺃَﺗْﻘَﺎﻛُﻢْ ﺇِﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻋَﻠِﻴْﻢٌ ﺧَﺒِﻴْﺮٌ - ‘হে লোকসকল! আমি তোমাদের নর ও নারী হ’তে সৃষ্টি করেছি এবং পরিচিতির জন্য তোমাদেরকে বিভিন্ন জাতি ও উপজাতিতে বিভক্ত করেছি। নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট তোমাদের মধ্য হ’তে সে-ই সবচেয়ে বেশী মর্যাদাশীল যে সর্বাধিক পরহেযগার। নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্বজ্ঞ ও দক্ষ’ (হুজুরাত ৪৯/১৩) । http://www.at-tahreek.com/may2010/2-4.html

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ