আমি যদি আল্লার রসুল এর সাফায়েত পাবার কথা মনে করে, জিনা বেবিচার হতে বাচার সার্থে, সয়তানের ধুকা হতে বাচতে, একাকিত্ত দূর করতে, আল্লাহর কাছে সেই মেয়েটিকে পাবার আশায় আল্লার কাছে ভিক্কা চাই যেই মেয়েটিকে হয়ত আল্লাহ আমার জন্যই সৃশটি করেছেন তাহলে কি আল্লা অসন্তুশট হবেন নাকি আমার দরখাস্ত আল্লাহ গ্রহন করতেও পারেন?

ভাইয়া আসলে ভালোবাসা হচ্ছে বৃষ্টির পানির মত, বৃষ্টির পানি যেমন একবার মাটিতে পরলে আর উপরে তোলা যায় না; এবং ভালবাসাও ঠীক তাই, যাকে একবার মন থেকে ভালোবাসা যায় তাকে কোনদিনও ভূলা যায় না|ভালোভাসার মায়া এত সহজে ভুলা যাইনা|তাই মেয়েটি আপনার...

এটা ভুল ধারণা। মানুষের কাছে দোয়া চাওয়াই হয় যাতে আল্লাহ তার মনের আশা দ্রুত পূরণ করেন। তবে আপনার আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে সাহায্য চাওয়া ঠিক নয়, কারন আল্লাহই কেবল সাহায্য করতে পারেন। আর...

আপনি যদি দুনিয়াতে ভাল কাজ করেন তাহলে পরজনমে আল্লাহ্ আপনাকে জান্নাত দান করবেন, আর জান্নাতে আপনি যা চাইবেন তাই আপনাকে দেওয়া হবে আর আপনার পছন্দের মানুষ কে পাবেন, বিয়ে করা...

হাদিসে রাসূল সাঃ বলেছেন যদি কেউ কোন অন্যায় কাজ করতে দেখে তাহলে সে যেন হাত দ্বারা প্রতিহত করে,আর যদি তা না পারে তাহলে মুখ দ্বারা নিষেধ করে,আর যদি এটাও না...

শুধু মৌখিক প্রতিবাদ দ্বারা নয় বরং নানাভাবেই অসৎকাজ থেকে বিরত রাখা যায়।একটি হাদিসে রাসুল (সাঃ),"তোমাদের কেউ যখন কোনো খারাপ কাজ হতে দেখে তবে সে যেন তা হাত দ্বারা প্রতিরোধ করে।যদি...

ভালবাসা সীমাহীন। এর কোনো শেষ নেই। আপনি আপনার স্ত্রীকে তার পরিপূর্ণ মর্যাদা দিয়ে ভালোবাসুন। এতে আল্লাহও খুশি হবেন। স্ত্রীকে বেশি ভালোবাসলে  যে আল্লাহর সাথে শিরক হয় এমন কোনো কথা নাই। আপনি যদি আল্লাহর নির্দেশমতো জীবনযাপন করেন, তবে আল্লাহ সর্বদা আপনার প্রতি খুশি থাকবেন।

আপনি প্রথমে তার সাথে সবাভাবিক কথাবার্তা বলুন, তার সাথে একটা সু সম্পর্ক গড়ে তোলেন, বন্ধুত্ব করুন, তার পর একদিন সুযোগ বুঝে আপনার মনের কথাটি তাকে বলে দিন। 

‪#‎অালা‬হযরত শাহ অাহমেদ রেজা খান রাহমাতুল্লাহ অালাইহ বর্ণনা করেন যে ব্যক্তি দুনিয়াতে মাত্র ৩ পয়সা পরিমান হক/ কর্জ অাত্মসাৎ করবে, কিয়ামতের দিন তার পরিবর্তে ৭০০ জামাতসহকারে অাদায় করা কবুল নামাজ দিয়ে তার বদলা পরিশোধ করতে হবে!!(ফতোয়ায়ে রজভিয়া খন্ড ২৫ পৃষ্টা ৬৯)এজন্য আপনি যে কাজ করেছেন সেটি খুবই জগন্য।  তাই আপনি ঐ ব্যাক্তিকে এই কথা গুলো বলে তার কাছে ক্ষমা চান।  তাহলে নিশ্চয় উনি ক্ষমা করবেন। 

আপনি বলরেন যে পরিবারের চাপে যোগাযোগ করতে পারেনা।আর যে কথা বললেন আনেক মেয়েরা আছে যে গায়ে হাত দেয়া পছন্দ করেনা বিয়ের আগে।হয় তোবা আপনার জিএফ সেই রকমই।এ নিয়ে পন খারাপ...

আপনার কথা শুনে মনে হচ্ছে সে আপনাকে ভালবাসে। আবার ছোট মানুষতো তেমনটা নাও হতে পারে। আপনার উচিত হবে তাকে সরাসরি জিজ্ঞাসা করা।