অতিরিক্ত প্রস্রাব ডায়াবেটিস এর কারন,আর ঘা না শুকানো ও ডায়াবেটিস এর লক্ষন, আপনি লজ্জা বোধ না করে তারাতারি ডাক্তার এর শরণাপন্ন হউন।।।।তবে এলার্জী রোধে নিচের ধাপগুলো দেখতে পারেন। (১) যথাসম্ভব দুশ্চিন্তা মুক্ত জীবন-যাপনের চেষ্টা করতে হবে, (২) অতিরিক্ত গরম-ঠান্ডা, ধুলা-বালি ও রোদ এড়িয়ে চলতে হবে, (৩) সিন্থেটিকস এর কাপড় এড়িয়ে সবসময় সূতীর কাপড়-চোপড় ব্যবহার করতে হবে, (৪) সেন্ট, লোশন, স্প্রে, এরোসল এবং সুগন্ধীযুক্ত সাবান-তেল ও প্রসাধনী সমগ্রী যতদূর সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে, (৫) বাড়ীতে কুকুর-বিড়াল বা অন্য কোন প্রাণি না পোষাই ভাল, (৬) মশা-মাছি, পোকা-মাকড়ের কামড় এড়িয়ে চলতে হবে, (৭) কোন খাদ্যদ্রব্যে বা ওষুধে (বিশেষ করে- সালফার, পেনিসিলিন ও এসপিরিন জাতীয় ওষুধ) সমস্যা হয় কিনা, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে, (৮) ঘরে কার্পেট ব্যবহার না করলেই ভাল, (৯) শীতকালে অনেকদিন পর হঠাৎ কোন গরম কাপড় বা লেপ-কম্বল বের করে সরাসরি ব্যবহার না করে তা ধৌত করে এবং একদিন রোদে রেখে ব্যবহার করা ভাল, (১০) শরীরে কোন ইনফেকশন বা কৃমি হলে যত শীঘ্র সম্ভব তার সুচিকিৎসা করতে হবে,
ঘন ঘন প্রস্রাব ডায়বেডিস রোগের লক্ষণ । তাই ডাক্তারের পরামর্শ নিন। আর এলার্জি বা চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে নিচের নিয়ম অনুসরণ করুন-ঔষধ প্রস্তুতির উপকরনঃ (১) এক কেজি নিম পাতা (২) এক প্যাকেট বা অল্প পরিমান খোলা ইসব গুলের ভুষি ঔষধ প্রস্তুত প্রনালীঃ ্রঃ এলার্জিজনিত রোগ বা চুলকানি থেকে মুক্তির উপায় (১) এক কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন। (২) এবার নিমপাতা গুলোকে পাটায় পিষে একদম পাউডারের মতো মিহি করে ফেলুন। (৩) এক চা চামচের তিন ভাগের একভাগ নিম পাতার গুড়া এবং এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। (৪) আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন। সেবন প্রক্রিয়াঃ (১) প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাতে শোয়ার আগে খাবেন। (২) এভাবে টানা ২১ দিন খেতে হবে। কার্যকারিতাঃ ইনশা আল্লাহ এক মাসের মধ্যে ফল পেতে শুরু করবেন। পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াঃ হারবাল ঔষুধে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। খাবার দাবারঃ আগে যেগুলো এলার্জি বা চুলকানি হলে খেতে পারতেন না, ইনশাআল্লাহ এখন সব খেতে পারবেন।
(১) এক কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন। (২) এবার নিমপাতা গুলোকে পাটায় পিষে একদম পাউডারের মতো মিহি করে ফেলুন। (৩) এক চা চামচের তিন ভাগের একভাগ নিম পাতার গুড়া এবং এক চা চামচ ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘন্টা ভিজিয়ে রাখুন। (৪) আধা ঘন্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন। সেবন প্রক্রিয়াঃ (১) প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাতে শোয়ার আগে খাবেন। (২) এভাবে টানা ২১ দিন খেতে হবে। কার্যকারিতাঃ ইনশা আল্লাহ এক মাসের মধ্যে ফল পেতে শুরু করবেন।
এভাবে কিছুদিন খেয়ে যান এটা পরিক্ষিত ভাল কাজ করে।আর কাজ না হলে ডাক্তার দেখান।