শীতকালে কুয়াশা পড়ে কেন?

শীতকালে ঠান্ডার কারনে শরিরের শিরা-ধমনী সংকুচিত হয়ে যায়। হাত পা বাহিরে থাকে, সেজন্য এখানে রক্তসঞচালন কম হয় বলে ঠান্ডা থাকে।

সাধারনত শিতকালে রাতে যখন তাপমাত্রা কমে যায় তখন বায়ুর বাষ্প ধারন ক্ষমতা কমে যায় ।ফলে বাতাস ঐ একই পরিমান বাষ্প দ্বারা সম্পৃক্ত হয়ে যায় এবং অতিরিক্ত বাষ্প ঘনীভূত হয়ে কুয়াশা...

এটা সত্যি কথা যে শীতের সময় ব্যথা একটু বেশি লাগে | কিন্তু একটু ভালো করে চিন্তা করে দেখুন, যদি আপনি শীতের সময় ব্যাডমিন্টন খেলে একটু ঘেমে উঠেন, তাহলে কিন্তু আর...

শীতকালে বাতাসে আদ্র্রতার পরিমাণ বেশি থাকে। তাই তাড়াতাড়ি শুকায়।

শীতকালে খড়ের তৈরি ঘর গরম থাকে, কারন- খড়তাপের কুপরিবাহক। এবং খড়ের ফাঁকে যে আবদ্ধ বায়ু থাকে তাও তাপের কুপরিবাহক। ফলে, শীতকালে বাইরের শীতল বাতাস ভিতরে আসতে পারেনা।

http://answers.priyo.com/sites/default/files/styles/large/public/201501/winter.jpg শীতের দিনে আসলে আমাদের মুখ থেকে যা বের হয় তা ধোঁয়া নয় এটি বাতাসের এক ধরনের ঘনীভবন। আমরা নি:শ্বাসের সাথে যে বাতাসটি গ্রহণ করে থাকি তা হালকা গরম হয়ে বের হয়। আর যখন এটি বাহিরের...

মূলত এদেশের রাজনৈতিক অবকাঠামো ভাল না থাকায় এরকম সমস্যা। তাছাড়া এদেশের কিছু মানুষ আছে যারা বড় হওয়ার নেশায়, দেশের প্রতি সঠিক বিচার করেন না, যার কারনে এরকম সমস্যা।

শীতকালে ঠান্ডার কারনে শরিরের শিরা-ধমনী সংকুচিত হয়ে যায়। হাত পা বাহিরে থাকে, সেজন্য এখানে রক্তসঞচালন কম হয় বলে ঠান্ডা থাকে।

শীতকালে চারপাশের তাপমাত্রা ৮-১৫ °সে. থাকে প্রায়ই। কিন্তু তখন ই মুত্র এবং শরীরের তাপমাত্রা থাকে ৩৭°সে. ।এই বৃহৎ তাপমাত্রা পার্থক্যের কারনে মুখ এবং মুত্র থেকে পানি দ্রুত বাষ্প থাকে, ফলে...

শীতে বাতাসের চাপ হ্রাস পায় যা শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টের চার পাশের টিসুগুলোর প্রদাহ বৃদ্ধি করে ব্যথা বাড়ায়। বিভিন্ন জয়েন্টের চার পাশের ত্বক খুব বেশি ঠাণ্ডা হলে এতে অবস্থিত স্নায়ু প্রান্তগুলোর...