মৃত্যুর পর মানুষকে কবর দেওয়া হয় এটা ইসলামের বিধান।আর মৃত্যুর পর কবরে দুজন ফেরেশতা আসেন নাম মুনকার ও নাকীর।তারা মৃত্যু ব্যক্তিকে তিনটি প্রশ্ন করেন।যদি মৃত্যু ব্যক্তি উত্তর গুলো সঠিক দিতে পারেন তাহলে সে কবরে আরাম আয়েশে দিন কাটান।আর যদি উত্তর ভুল করেন তাহলে সে কিয়ামত পর্যন্তু সাজা ভোগ করেন।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ইসলামি শরীয়ত মোতাবেক মানুষ মারা যাওয়ার কবর দিতে হবে | মানুষকে কবর দেওয়ার পর মুনকার ও নাকির নামক দুই জন ফেরেস্তা এসে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবেন | যে উত্তর দিতে পারবেন তার আত্মা জান্নাতবাসী হবে, আর যে পারবে না তার আত্মা জাহান্নামে থাকবে | কিয়ামতের দিন প্রতিটি মানুষ স্বশরীরে জেগে উঠবে কবর থেকে |
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
মানুষ মাটির তৈরি । পার্থিব জগৎ এ মানুষ যা যা করবে তার ফল তারা মৃত্যুপরবর্তী সময়ে পাবে । মৃত্যুর পরে মানুষকে কবর দেয়া ইসলামে বিধান । তখন মানুষ মাটির সাথে মিশে যায় । তাছাড়া অন্যভাবে যদি চিন্তা করেন তাহলে মানুষ এর মৃত্যুর পর তার লাশ অনেক পোকা মাকর সহ অনুজীব
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
উপরে সবার কমেন্ট ঠিক আছে। এর সাথে আরেকটা বিষয় যোগ করছি তা হল- যদি লাশ কবর দেয়া না হত তবে পরিবেশে এর পচা গন্ধের প্রভাব পড়ত। তাই দুর্গন্ধ থেকে বাঁচার জন্যও লাশকে কবর দেয়া হয়।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
মহানবী (সঃ) কে মসজিদে দাফন করা হয়নি। আর নিষেধ এই জন্য করা হয় যে, “ইয়াহুদী ও খ্রিস্টানদের উপর আল্লাহ্র অভিশাপ, কারণ তারা তাদের নবীদের কবরকে মসজিদ বানিয়ে নিয়েছে।” ৪৮৪ (বুখারী...
মেয়েটির লাস সম্বন্ধে পুলিশ কে জানাতে হবে। তার পর পুলিশ তদন্ত করে তার পরিবার বা আত্মিয় সজনকে খুঁজে বার করেবে তার পর জানা যাবে মেয়েওটি হিন্দু কিনা মুসলিম।
#9 অনেকের ধারনা এটি প্রাকৃতিক চুম্বকে পরিনত হয় কিন্তু এটা আসলেই ভুল ধারনা ৷ আর সেই জন্যই আগে এসব চুরি হতো কিন্তু মানুষ এখন জানে যে এতে তেমন কো বিশেষত্ব...
হিজরী ৫৫৭ সালের একরাতের ঘটনা।সুলতান নূরুদ্দীন জাঙ্কি (র:) তাহাজ্জুদ ও দীর্ঘ মুনাজাতের পর ঘুমিয়ে পড়েছেন। চারিদিক নিরব নিস্তব্দ। কোথাও কোন সাড়া-শব্দ নেই। এমতাবস্থায় হঠাৎ তিনি স্বপ্নে দেখলেন স্বয়ং রাসুল (স)...
দাফন সম্পন্ন হওয়ার পর কবরের উপরাংশের মাটি যেন সরে না যায় সে জন্য পানি ছিটিয়ে দেয়া মুস্তাহাব। এটাকে জরুরী মনে করার কোনো সুযোগ নেই। বরং মাটি সরে যাওয়ার আশংকা না...
মূলত এদেশের রাজনৈতিক অবকাঠামো ভাল না থাকায় এরকম সমস্যা। তাছাড়া এদেশের কিছু মানুষ আছে যারা বড় হওয়ার নেশায়, দেশের প্রতি সঠিক বিচার করেন না, যার কারনে এরকম সমস্যা।