SohagRaha

Call

#9 অনেকের ধারনা এটি প্রাকৃতিক চুম্বকে পরিনত হয় কিন্তু এটা আসলেই ভুল ধারনা ৷ আর সেই জন্যই আগে এসব চুরি হতো কিন্তু মানুষ এখন জানে যে এতে তেমন কো বিশেষত্ব নেই তাই চুরি হয় না ৷ তবে এখনও ভুল ধারনার কবলে পড়ে এখনো চুরি করে থাকে ৷

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আসলে আমার জানা মতে যেখানে বজ্রপাত হয় তার আশে পাশে খনিজ টুকরা পাওয়া যায়, আমি পাহাড়ীদের ঐ সব খনিজ টুকরা সংগ্রহ করতে দেখেছি, তাদের মতে এই খনিজ পদার্থ ঝাঁড় ফুকের কাজ দেয়, ঐ সূত্র ধরে যেসব ব্যাক্তির উপর বজ্র সরাসরি আঘাত হানে খনিজ পর্দাথটি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তবে মানুষ হুজুগে ঐসব চৌর্য বৃত্তি করে আর পরে মাথা চুলকায়

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বজ্রপাতে মৃত ব্যাক্তির শরীরের বিশেষ বিশেষ হাড় প্রেত সাধনার কাজে ব্যাবহৃত হয়। যারা এসবে বিশ্বাস করে, তাদের মতে মৃত মানুষের কোন কোন হাড় দিয়ে বিশেষ প্রকৃয়ায় সাধনা করলে অলৌকিক ক্ষমতা অর্জন করা যায়। তবে সাধারন কারনে মৃত মানুষের চেয়ে বজ্রপাতে মৃত মানুষের হাড় নাকি এক্ষেত্রে অনেক বেশী কার্যকর। এরকম একজন লাশ চোরের প্রতিবেশীর কাছে আমি নিম্নোক্ত কাহিনীটি শুনেছিলাম- বক্কা চোরা এলাকায় একজন ছিঁচকে চোর হিসেবে পরিচিত ছিল। একবার বজ্রপাতে গ্রামের এক বালিকার মৃত্যু হয়। লাশ দাফন করার পরদিন কবর থেকে লাশটি চুরি হয়ে যায়, অনেক খোঁজ করেও লাশের সন্ধান মেলে না। এর কয়েকদিন পর অমাবশ্যার গভীর রাতে নদীর নির্জন তীর থেকে বিকট চিৎকার ধ্বনি ভেসে আসে। কৌতুহলী মানুষ সেখানে যেয়ে দেখতে পায় প্রায় গলিত সেই বালিকার নগ্নদেহ লাশের পাশে সম্পূর্ন নগ্ন বক্কা চোর ভূপতিত অবস্থায় থর থর করে কাঁপছে। মেয়েটিকে পুনরায় সমধিস্থ করা হয়, অপ্রকৃতিস্থ বক্কা মিয়া সুস্থ হলে তার ব্যাবস্থা করা হবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। কিন্তু ব্ক্কা চোরা আর স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে পায় নি, অপ্রকৃতিস্থ ও বাকরুদ্ধ অবস্থায় তিন দিন পর তার যন্ত্রনাদায়ক মৃত্যু ঘটে। এলাকারা মানুষের অভিমত, পদ্ধতিগত কোন ত্রুটির কারনে বক্কার সাধনা ব্যার্থ হয়েছিল।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ