শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

উপকরণঃ – পোলাউ চাউল, তিন পোয়া – মুসরী ডাল, আধা পোয়া – মুগ ডাল, আধা পোয়া – গরুর মাংস, ১ কেজি( মাংস ব্যাবহার না ও করতে পারেন) – পেঁয়াজ কুঁচি বা বাটা, এক কাপ – আদা বাটা, দুই টেবিল চামচ – রসুন বাটা, দুই টেবিল চামচ – জিরা গুড়া, ১ চা চামচ – শুকনা মরিচ গুড়া, ১ বা দেড় চা চামচ (ঝাল বুঝে) – হলুদ গুড়া, ২ চা চামচ – জয়ত্রী বাটা, হাফ চা চামচ – জয়ফল বাটা, এক চিমটি – গরম মশলা (এলাচি কয়েকটা, দারুচিনি কয়েক পিস) – লবন, পরিমান মত – ভিনেগার, এক চা চামচ (এটা শুধু গোসত নরম করার জন্য দেয়া হয়েছিল, না হলে নাই তবে লেবু থাকলে দুই চামচ লেবু রস দিতে পারেন) – কয়েকটা আস্ত কাঁচা মরিচ – তেল, দেড় কাপ কম বেশি – পানি প্রনালীঃ পাতিলে তেল গরম করে তাতে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ কুঁচি ও কয়েকটা কাঁচা মরিচ ভেঁজে নিয়ে নিন (গরম মশলা, এলাচি কয়েকটা, দারুচিনি কয়েক পিস দিয়ে দিন) এবং একে একে উপরে উল্লেখিত মশলা দিতে থাকুন। আদা, রসুন দিয়ে শুরু করতে পারেন। এবার গুড়া মশলা গুলো দিয়ে দিন। ভেজেই এককাপ পানি দিয়ে দিন এবং কষাতে থাকুন। ব্যস মশলার ঝোল হয়ে গেল। তেল উপরে উঠে আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। যত কষাবেন এবং মশলা পাকবে তত ঘ্রান বের হবে এবং ঝোল স্বাদের হয়ে উঠবে। এবার গোসত দিয়ে দিন। ভাল করে মিশিয়ে কিছুক্ষন মাধ্যম আগুনের আঁচে রাখুন। এবার গোস্তে দুইকাপ পানি দিন (এখানেই ভিনেগার বা লেবুর রস দিতে পারেন) এবং ঢাকনা দিয়ে রান্না করুন। মাঝে মাঝে উলটে দিন, গোসত নরম হল কিনা দেখে নিন। গোসত নরম এবং এই ধাপেই গোসত সুস্বাদু হয়ে যাবে। গোসত হয়ে গেলে এবার চাল, ডাল দিন। চাল, ডাল দিয়ে কিছুক্ষন ভেঁজে নিন। এবার পানি দিন। এখানে পানির পরিমান হবে চালের উপরে দুই ইঞ্চির মত। আপনি যদি ঝরঝরে করতে চান তবে পানি কম, আর একটু মাখামাখা করতে চাইলে পানি বেশি চলবে! পানিতে লবন দেখুন। পানি কটা হতে হবে। পানি কটা হলে শেষে লবন ঠিক হবে। ঢাকনা দিয়ে মাধ্যম আঁচে রাখুন। মিনিট ২০ লাগতে পারে। মাঝে মাঝে ঢাকনা তুলে দেখতে ভুলবেন না। নাড়িয়ে দিতে পারেন। ব্যস হয়ে গেল, ঘরোয়া খিচুড়ি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ