আপনাকে এই সমস্যার জন্য ডাক্তারকে দেখাতে হবে। কিন্তু পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন তো থাকতেই হবে। এছাড়া এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে কিছু ঘরোয়া উপায়…… নারিকেল তেল:_আপনার এই চুলকানি কমানোর একটি সহজ উপায় হচ্ছে নারিকেল তেল লাগানো। নারিকেল তেলের পুষ্টি উপাদান আপনার ত্বকের কোন ক্ষতি সাধন না করেই চুলকানি কমাতে করতে সাহায্য করবে। লেবু:_লেবুর ভিটামিন সি কন্টেন্ট ও ব্লিচিং প্রোপার্টিজ ত্বকের চুলকানো কমাতে খুব কার্যকরী। শরীরে চুলকালে হলে একটি লেবু দুভাগে কেটে আপনার আক্রান্ত জায়গায় লাগান এবং শুকিয়ে ফেলুন। এতেই চুলকানি কমে যাবে। বেকিং সোডা:_এক ভাগ পানি ও তিন ভাগ বেকিং সোডা মিলিয়ে পেস্ট বানিয়ে সেই পেস্ট যদি আপনার শরীরের চুলকানো জায়গায় লাগান তাহলে চুলকানি কমে যাবে। আর এতে আপনার শরীরে কোন সমস্যা ও হবে না।অ্যালোভেরা:_ত্বকের যত্নে অ্যালোভেরার ব্যবহারের কথা তো সবাই জানেন। চুলকানি প্রতিকারেও অ্যালোভেরার জুড়ি নেই। ত্বকের যে স্থানে চুলকায় সেখানে একটি তাজা অ্যালোভেরা পাতা থেকে রস বের করে লাগিয়ে রাখুন। এতে আপনার এই চুলকানি কমে যাবে। মূল কথা:আপনার সমস্যাটা খুব জটিল, তাই আপনাকে অবশ্যই এর জন্য ডাক্তার দেখাতে হব |
'সারকোপ্টাস স্কাবি' নামক একটা মাইক্রোওরগানিসমের পরিমান শরীরে বেশি হলে অনেক সময় শরীর অত্যধিক পরিমানে চুলকায়। আর তখন এটাকে স্ক্যাবিস বলে। এর প্রতিকারের জন্য আপনি ' ইউনিক্স-সি' ( দাম সম্ভবত মাত্র ১০০ টাকা) নামে একটা লোশন ফার্মেসিতে পাবেন। ব্যবহার নিয়ম সেটাতে দেয়া আছে। ব্যবহার করুন ইনশা আল্লাহ চুলকানি ভাল হয়ে যাবে। আর হ্যা, অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।