একাগ্রচিত্তে আল্লা তা’আলার ইবাদতের উদ্দেশ্যে সুনির্ধারিত পন্থায় মসজিদে অবস্থান করাকে ই’তেকাফ বলে।ই’তেকাফ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। রাসূল সা. ইন্তেকালের পূর্ব পর্যন্ত নিয়মিত ই’তেকাফ করেছেন।পরবর্তীতে তাঁর সাহাবীগণ এ ধারা অব্যাহত রেখেছেন।সে হিসেবে রমযানের শেষ দশকে ই’কাফ করা সুন্নত।ই’তেকাফের মাধ্যমে বান্দার সাথে আল্লাহর সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়।অহেতুক কথা, কাজ ও কুপ্রবৃত্তি থেকে সংযত থাকার অভ্যাস গড়ে ওঠে।ই’তেকাফের মাধ্যমে মসজিদের সাথে সম্পর্ক তাজা হয় ও মসজিদে অবস্থানের অভ্যাস গড়ে উঠে।ই’তেকাফ অবস্থায় লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করা সহজ হয়।ই’তেকাফকারী দুনিয়াবী ব্যস্ততা থেকে দূরে অবস্থান করে ইবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে আধ্যাতিœক উৎকর্ষের বিশেষ পর্যায়ে পৌঁছতে সক্ষম হয়।বদ অ্যাস ও কুপ্রবৃত্তি।অনেকাংশে নিয়ন্ত্রিত হয়ে ই’তেকাফের মাধ্যমে চারিত্রিক বলিষ্ঠতা অর্জন হয়।এজন্য ই'তেকাফে থাকা জরুরী।