শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Rabbe

Call

একাগ্রচিত্তে আল্লা তা’আলার ইবাদতের উদ্দেশ্যে সুনির্ধারিত পন্থায় মসজিদে অবস্থান করাকে ই’তেকাফ বলে।ই’তেকাফ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। রাসূল সা. ইন্তেকালের পূর্ব পর্যন্ত নিয়মিত ই’তেকাফ করেছেন।পরবর্তীতে তাঁর সাহাবীগণ এ ধারা অব্যাহত রেখেছেন।সে হিসেবে রমযানের শেষ দশকে ই’কাফ করা সুন্নত।ই’তেকাফের মাধ্যমে বান্দার সাথে আল্লাহর সম্পর্ক সুদৃঢ় হয়।অহেতুক কথা, কাজ ও কুপ্রবৃত্তি থেকে সংযত থাকার অভ্যাস গড়ে ওঠে।ই’তেকাফের মাধ্যমে মসজিদের সাথে সম্পর্ক তাজা হয় ও মসজিদে অবস্থানের অভ্যাস গড়ে উঠে।ই’তেকাফ অবস্থায় লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করা সহজ হয়।ই’তেকাফকারী দুনিয়াবী ব্যস্ততা থেকে দূরে অবস্থান করে ইবাদত বন্দেগীর মাধ্যমে আধ্যাতিœক উৎকর্ষের বিশেষ পর্যায়ে পৌঁছতে সক্ষম হয়।বদ অ্যাস ও কুপ্রবৃত্তি।অনেকাংশে নিয়ন্ত্রিত হয়ে ই’তেকাফের মাধ্যমে চারিত্রিক বলিষ্ঠতা অর্জন হয়।এজন্য ই'তেকাফে থাকা জরুরী।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

না ইতেকাফ থাকা জরুরী নয়। হাদীস থেকে জানা যায় রমজানের শেষ দশ দিনের বিজোড় রাত্রিগুলোর ভিতরেই লাইলাতুল হয়ে থাকে তাই রমজানের ২১,২৩,২৫,২৭,২৯ রাত্রিগুলো ইবাদতের মাধ্যমে লাইলাতুল কদর পাওয়া যায়। তবে ই' ইতেকাফ করলে যেহেতু রমজানের শেষ ১০ দিন মাসজিদে অবস্থান করতে হয় তাই লাইলাতুল কদর পাওয়াটা সহজ হয়।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ