এই অক্ষরের উচ্চারণ অনেকটা 'য্ব' এর মতো হবে। অর্থাৎ য ও দ এর মাঝামাঝি অনেকটা য্ব এর মতো। এক্ষেত্রে আপনি বিখ্যাত তাজবীদের গ্রন্থ জামালুল কুরআন দেখতে পারেন। উল্লেখ্য যে, বিশুদ্ধভাবে কুরআন পাঠকারী ক্বারীদের মাঝে ‘ওয়ালাযয্বাল্লীন’ পাঠের ক্ষেত্রে কোন মতভেদ নেই। প্রতিটি আরবী অক্ষরের মাখরাজ বা নির্দিষ্ট উচ্চারণস্থল রয়েছে। আরবী অক্ষর মাখরাজ অনুযায়ী উচ্চারণ করতে হবে। ‘যোয়াদ’-কে অন্য অক্ষরের ন্যায় উচ্চারণ করা হ’লে অর্থ পরিবর্তন হয়ে যাবে। ফলে ছালাত বাতিল না হ’লেও ত্রুটিপূর্ণ হবে। অতএব আরবী হরফের মাখরাজ অনুযায়ী বিশুদ্ধভাবে উচ্চারণ করে পড়া যরূরী। তবে ভুলক্রমে বা চেষ্টা করা সত্ত্বেও উচ্চারণ করতে না পারলে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।