টাকা দিয়ে খেলা বলতে-টাকার বাজি ধরে ক্রিকেট,ফুটবল,তাস খেলা ইত্যাদি।
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
absraju

Call

ইসলামে সকল খেলা হারাম নয় ।আত্ত্বরক্ষামূলক খেলা জায়েয ।যেমনঃ তীর ধনুক খেলা ,সাঁতার খেলা ।তবে অবশ্যই পর্দার সহিত খেলতে হবে । টাকা নিয়ে খেলা হারাম ।মদ জুয়া সম্পূর্ণ হারাম ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

টাকা দিয়ে যে খেলা হয় সেটাই জুয়া।জুয়া খেলা হারাম।তাই এটা পরিত্যাগ করা উচিত

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
ShakilIslam

Call

টাকা দিয়ে যে খেলা হয় সেটাই জুয়া। আর জুয়া খেলা একটি ঘৃণিত ও গর্হিত কাজ। একটি মারাত্মক সামাজিক অপরাধ। জুয়াড়ির জীবন-সংসার কুরে কুরে বিনষ্ট হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে তা সম্পূর্ণ অবৈধ এবং জুয়ার মাধ্যমে উপার্জিত সম্পদ হারাম। এ ব্যাপারে কোনো আলেম দ্বিমত পোষণ করেননি। জাহেলিয়াতের যুগে জুয়ার কার্যক্রম ব্যাপক আকারে প্রচলিত ছিল। তারা এর প্রতি এমন আসক্ত ছিল যে, কখনো কখনো স্ত্রী-ছেলেমেয়েদেরও বাজির উপকরণ বানিয়ে ফেলত। বর্তমানে খেলাধুলাকে কেন্দ্র করে কোনো কোনো ক্ষেত্রে চলে এই অবৈধ জুয়াবাজি। বিশেষ করে ক্রিকেট খেলা নিয়ে জুয়াবাজির মাত্রা ভয়াবহ আকার ধারণ করে। এছাড়াও বর্তমান সমাজে লটারি, হাউজি, বাজি ধরা, চাক্কি ঘোরানো, রিং নিক্ষেপ প্রভৃতি নামে নানা ধরনের জুয়ার প্রচলন রয়েছে। জুয়ার যাবতীয় প্রক্রিয়াকে হারাম এবং নিষিদ্ধ ঘোষণা করে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে ইমানদারগণ, মদ, জুয়া, প্রতিমা ও লটারি এ সবই শয়তানের কাজ। তোমরা এগুলো থেকে বিরত থাক। আশা করা যায়, তোমরা সফল হতে পারবে। নিশ্চয়ই শয়তান মদ ও জুয়ার মাধ্যমে তোমাদের মধ্যে শত্রুতা ও বিদ্বেষ সৃষ্টি করতে চায় এবং আল্লাহর জিকির ও নামাজ থেকে তোমাদের মধ্যে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে থাকে। তাই তোমরা এসব জিনিস থেকে বিরত থাকবে কি?’ (সূরা মায়েদা : ৯০-৯১)। আল্লাহ তায়ালা আরো বলেন, ‘তারা আপনাকে (নবী) মদ ও জুয়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। আপনি বলে দিন, উভয়ের মধ্যেই রয়েছে মহাপাপ’ (সূরা বাকারা : ২১৯)। জাহেলিয়াতের যুগে ঘোড়াদৌড়েও জুয়ার প্রচলন ছিল। দু’ব্যক্তি ঘোড়াদৌড়ের প্রতিযোগিতায় নামত এবং পরস্পরে এ চুক্তিতে আবদ্ধ হতো, যে পরাজিত হবে সে বিজয়ীকে নির্ধারিত পরিমাণ অর্থ দেবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) একেও জুয়ার অন্তর্ভুক্ত করে হারাম ঘোষণা করেছেন’ (আবু দাউদ)। রাসুলুল্লাহ (সা.) শুধু জুয়াকেই হারাম করেননি, বরং জুয়ার ইচ্ছা প্রকাশকেও গুনাহ সাব্যস্ত করেছেন। যে ব্যক্তি অপরকে জুয়া খেলার জন্য ডাকবে তাকেও গুনাহর প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে কিছু সদকা করার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘যে ব্যক্তি অপরকে জুয়া খেলার প্রতি আহ্বান করবে, তার উচিত কিছু সদকা করে দেয়া’ (বুখারি শরিফ)। সব ধরনের জুয়াবাজি অবৈধ এবং এর থেকে প্রাপ্ত সম্পদ হারাম। হারাম সম্পদ ভোগ করে ইবাদত- বন্দেগি করলে আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না। তাই সব ধরনের জুয়াবাজি থেকে আমাদের বেঁচে থাকতে হবে। লেখক: ধর্মীয় গবেষক

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

টাকা দিয়ে খেলা ইসলাামে হারাম।কারণ টাকা দিয়ে খেলা হলো জুয়া

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ