হিন্দু ধর্মগ্রন্থ পুরান:
অন্ধকারময় ঠিক সে সময়ে ‘আহমেদ’ নামে এক ব্যক্তি যার বাস ‘মরুস্থলে’ (আরবদেশে)আপন দলবলসহ আবির্ভূত হবেন। হে আরবে প্রভূ! হে জগদগুরু! তোমার প্রতি আমার স্ততিবাদ। তুমি জগতের সমুদয় কলুষ দূর করার অনেক উপায় জান, তোমাকে নমস্কার। হে পবিত্র পুরুষ! আমি তোমার দাস। আমাকে তোমার চরণতলে স্থান দাও।
বৌদ্ধ শাস্ত্রে নবী মুহাম্মদ (স.):
বৌদ্ধদের প্রামাণ্য গ্রন্থ ‘দিঘা-নিকায়া’য় বর্ণিত হয়েছে, ‘মানুষ যখন গৌতম বুদ্ধের ধর্ম ভুলে যাবে, তখন আর একজন বুদ্ধ আসবেন, তার নাম ‘মৈত্রেয়’ (সংস্কৃত শব্দ মৈত্রেয়) অর্থাৎ শান্তি ও করুণার বুদ্ধ।
বাইবেলে:
“যীহুদা হইতে রাজদণ্ড যাইবে না,তাহার চরণযুগলের মধ্য হইতে বিচারদও যাইবে না, যে পৰ্য্যন্ত শীলো না আইসেন,জাতিগণ তাহারই আজ্ঞাবহতা স্বীকার করিবে।“সে দ্রাক্ষালতায় আপন গর্দ্দভ বাধবে, উত্তম দ্রাক্ষালতায় আপন খরশাবককে বাঁধিবে; সে দ্রাক্ষারসে আপন পরিচ্ছদ কাচিয়াছে, দ্রাক্ষার রক্তে আপন কাপড় কাচিয়াছে। -আদিপুস্তক ৪৯:১০,১১