কোনো এক ছাত্র বিশ্ববিদ্যালয় সার্টিফিকেট (সনদ) অর্জন করেছে এবং শিক্ষার যেসব স্তর সে অতিক্রম করেছে, সেসব স্তরের মধ্যে কখনও কখনও নকল কপি বহন অথবা তার বন্ধু-বান্ধবদের নিকট থেকে সহযোগিতার মাধ্যমে প্রতারণার পথ অবলম্বন করেছে; আর পাশ করে বের হওয়ার পর সে তার অর্জিত সার্টিফিকেট অনুযায়ী কোন এক দফতরে চাকুরীতে নিয়োগ পেয়েছে এবং এর বিনিময়ে মাসিক বেতন-ভাতা গ্রহণ করছে; সুতরাং এই অবস্থায় তার এই বেতন-ভাতা হালাল হবে, নাকি হারাম হবে; জেনে রাখা দরকার যে, সে তার উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে, বরং বিশেষ সময়ে তার (অর্পিত দায়িত্বের) চেয়ে অধিক দায়িত্ব পালন করে; সুতরাং যখন এই অর্জিত বস্তুটি (সনদ) হারাম হয়, তখন উৎপত্তিস্থলের বিধান কী হবে, আমাদেরকে সমাধানমূলক ফতোয়া দিন?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Call

তার উপর আবশ্যক হল, সে যে কাজ করেছে, তার জন্য আল্লাহর কাছে তাওবা করা এবং লজ্জিত হওয়া, আর চাকুরীটি বিশুদ্ধ এবং তার থেকে যা উপার্জন করেছে তাও শুদ্ধ, যতক্ষণ সে তার উপর দেয়া দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করে, আলহামদুলিল্লাহ (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য), কিন্তু আমরা যেমন বললাম: তার উপর আবশ্যক হল এই অসৎ ও মন্দ কর্ম থেকে আল্লাহর দিকে ফিরে আসা এবং তার পূর্বের কৃত এই ধরনের অসৎ ও মন্দ কর্ম থেকে তাওবা করা ও অনুতপ্ত হওয়া। শাইখ ইবনু বায মাজমু‘উ ফতোয়া (مجموع فتاوى ): ৪ / ৩০১

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ