চক্ষুর অংশ | অবস্থান | কাজ |
১.স্ক্লেরা | অক্ষিগোলকের পিছনের দিকে অবস্থিত সবচেয়ে বাইরের তন্তুময় আবরণী । | অক্ষিগোলকের পশ্চাদভাগের অন্যান্য স্তরকে রক্ষা করে । |
২.কোয়েড | অক্ষিগোলকের পশ্চাদভাগে অবস্থিত মধ্য আবরক । | রেটিনাকে রক্ষা করে এবং বিচ্ছুরিত আলোকের প্রতিফলন রোধ করে । |
৩.রেটিনা | অক্ষিগোলকের পশ্চাদভাগে অবস্থিত অন্তঃআবরক । | বস্তুর প্রতিবিম্ব গঠনে সাহায্য করে । |
৪.করনিয়া | অক্ষিগোলকের বহিরাবরকের সম্মুখভাগে অবস্থিত। | প্রতিসারক মাধ্যম হিসাবে কাজ করে । |
৫.আইরিশ | অক্ষিগোলকের সামনে লেনস এর ওপরে অবস্থিত। | তারারন্ধ্রকে ছোট ও বড় হতে সাহায্য করে । |
৬.পিউপিল বা তারারন্ধ্র | আইরিশের পশ্চাদভাগে অবস্থিত। | এর মাধ্যমে চোখে আলোক রশ্মি প্রবেশ করে । |
৭.লেনস বা মনি | আইরিশের পশ্চাদভাগে অবস্থিত দ্বি-উত্তলাকার অংশ । | আলোর প্রতিসরণ ঘটায় এবং আলোক রশ্মিকে রেটিনার ওপর কেন্দ্রীভূত করে । |
৮.কনজাংটিভা বা নেত্রবর্ত্মকলা | করনিয়ার বাইরের আচ্ছাদন । | করনিয়ার বাইরের আচ্ছাদন । |
৯.অ্যাকুয়াস হিউমর | করনিয়া এবং লেন্সের মধ্যবর্তী প্রকোষ্ঠে অবস্থিত । | বিবর্ধক মাধ্যম হিসেবে কাজ করে । |
১০.ভিট্রিয়াস হিউমর | লেন্সের এবং রেটিনার মধ্যবর্তী প্রকোষ্ঠে অবস্থিত । | প্রতিসারক মাধ্যম হিসেবে কাজ করে । |
১১.ব্লাইন্ড স্পট বা অন্ধবিন্দু | তারারন্ধ্রের বিপরীত দিকে রেটিনার ওপর অবস্থিত । | এখানে প্রতিবিম্ব গঠিত হয় না । |
১২.ইয়োলো স্পট | তারারন্ধ্রের বিপরীত দিকে রেটিনার ওপর অবস্থিত । | এখানে সবচেয়ে ভাল প্রতিবিম্ব গঠিত হয় । |