শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

নামকরণ:

চার নম্বর আয়াতের অংশ বিশেষ থেকে বনী ইসরাঈল নাম গৃহীত হয়েছে। বনী ইসরাঈল এই সূরার আলোচ্য বিষয় নয়। বরং এ নামটিও কুরআনের অধিকাংশ সূরার মতো প্রতীক হিসেবেই রাখা হয়েছে। 
নাযিলের সময় কাল
মি’রাজের সময় এ সূরাটি নাযিল হয়। হাদীস ও সীরাতের অধিকাংশ কিতাবের বর্ণনা অনুসারে হিজরাতের এক বছর আগে মি’রাজ সংঘটিত হয়েছিল। 
সূত্র:
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call

সূরা বনি ইসরাইল আল কুরআনের ১৭ তম সূরা, এর আয়াত সংখ্যা ১১১ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১২ টি। বনী-ইসরাঈল সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে, মি’রাজের সময় এ সূরাটি নাযিল হয়।। জাতি বনী ইসরাঈল এই সূরার আলোচ্য বিষয় নয়। এই সূরা মুহাম্মাদ (সাঃ) এর মেরাজের কথা, পিতা-মাতার ও আত্মীয়-স্বজনের হক, এতীমদের সম্পর্কে, ওয়াদা করার সম্পর্কে, নামায সম্পর্কে, রূহু সম্পর্কে কুরাইশদের প্রশ্ন, বলা হয়েছে।

তবে, আপনি যদি বনি ইসরাইল জাতি সম্পর্কে জানতে চান এখানে পড়ে দেখুন। জাতি হিসেবে এরা ছিল খুবই অকৃতজ্ঞ এক জাতি।


ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ