শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে
Talha2003

Call


প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ কোয়া রসুন খেলে যৌন শক্তি বাড়বে।তবে এলার্জি থাকলে না খাওয়াই  ভালো

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

বীর্য ঘন হবে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Sakib Ahmed

Call

১) উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: অসংখ্য মানুষ যারা উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন তারা দেখেছেন, রসুন খাওয়ার ফলে তাদের উচ্চ রক্তচাপের কিছু উপসর্গ ভাল দেখা যায়। এর কারন রসুন খাওয়ার ফলে তারা শরীরে ভাল পরিবর্তন দেখতে পায়।

২) অন্ত্রের জন্য ভাল: খালি পেটে রসুন খাওয়ার ফলে যকৃত এবং মূত্রাশয় সঠিকভাবে নিজ নিজ কার্য সম্পাদন করে। এছাড়াও, এর ফলে পেটের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয় যেমন- ডায়রিয়া। এই রসুন হজম ও ক্ষুধার উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে।

৩) শরীরকে ডি-টক্সিফাই করে: অন্যান্য ঔষধের তুলনায় শরীরকে ডি-টক্সিফাই করতে রসুন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, রসুন প্যারাসাইট, কৃমি পরিত্রাণ, জিদ, সাঙ্ঘাতিক জ্বর, ডায়াবেটিস, বিষণ্ণতা এবং ক্যান্সার এর মত বড় বড় রোগ প্রতিরোধ করতে অনেক উপকারি।

৪) শ্বসন: রসুন যক্ষ্মা, নিউমোনিয়া, ব্রংকাইটিস, ফুসফুসের কনজেশন, হাপানি, হুপিং কাশি ইত্যাদি প্রতিরোধ করে। রসুনের মধ্যে সকল রোগ আরোগ্যের করার উপায় সৃষ্টিকারি উত্‍স বিদ্যমান রয়েছে।

৫) যক্ষ্মা প্রতিরোধক: রসুনে এতো উপাদান যে যদি আপনার যক্ষ্মা বা টিবি জাতীয় কোন সমস্যা ধরা পড়ে, তাহলে সারাদিনে একটি সম্পূর্ণ রসুন কয়েক অংশে বিভক্ত করে বার বার খেতে থাকলে। যক্ষ্মা রোগ নির্মূলে করা সম্ভাব

৬) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি: রোগ-প্রতিরোধে আপনি যদি প্রতিদিন সকালের খবার খেয়ে এক কোয়া রসুন গিলে ফেলেন। চিবিয়ে খাবেন না, শুধু গিলে ফেলবেন। এর ফলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং ঋতু পরিবর্তনের সময় স্বাস্থ্যগত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে

৭) হজমের সমস্যা মুক্তি: ২/৩ টি রসুনের কোয়া কুচি করে সামান্য ঘিয়ে ভেজে নিন। এটি সবজির সাথে কিংবা এমনি খাওয়ার অভ্যাস করুন। এতে করে হজমের নানা সমস্যা থেকে দূরে থাকবেন।এবং কোস্টকাঠিন্যের সমস্যা সমাধান হবে।

৮) হৃদপিন্ডের সুস্থতায়: হৃদপিন্ডের সুস্থতায় রসুন অনেক উপকার করে থাকে। রসুন কোলেস্টরল কমাতে খুবই সহায়ক। এই কারনে হার্ট অ্যাটাকের ঝুকি কম থাকে।সুতরাং হার্ট এর জন্য রসুন অনেক উপকারি। যে প্রতিদিন রসুনের কয়েকটি কোয়া কাঁচা বা আধা সিদ্ধ করে সেবনে কেলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকে। আর রক্তচাপ ও রক্তে চিনির মাত্রা ঠিক রাখতেও রসুন কাজ করে।

৯) প্লাক জমাতে বাধা প্রদান করে: রসুন শিরা-উপশিরায় প্লাক জমাতে বাধা প্রদান করে। তাছাড়া রসুন শিরা-উপশিরার মারাত্নক রোগ অথেরোস্ক্লেরোসিসের হাত থেকে রক্ষা করে। শিরা-উপশিরায় রক্ত জমাট বাধাতেও সাহায্য করে।

১০) গিট বাতের সমাধানে: রসুন গিট বাতের রোগে অনেক উপকার করে থাকে। নিয়মিত ২ কোয়া করে খেলে গিটের বাত সেরে যেতে পারে।

১১) শরীরের ফোড়া সারাতে: রসুনের রস শরীরের যে কোন পুজ ও ব্যথাযুক্ত ফোড়া সারাতে সাহায্য করে থাকে। যেখানে এই পুজ বা ফোড়া হবে, সেখানে রসুনের রস লাগিয়ে ১৫মিনিট পরে শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেললে অতিতাড়াতাড়ি সেইটার নিরাময় হয়। দাদ,খোস পাচড়া ধরনের চর্মরোগ থেকে রসুন উপকার দেই। চামড়ায় ফোসকা পড়ার যন্তনা থেকে মুক্তি দেয় এই রসুন।

১২) ক্যান্সের প্রতিরোধে রসুন: কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে এই রসুন। গলব্লাডার ক্যান্সার হওয়া থেকেও মুক্ত রাখে। মেয়েদের স্তন ক্যান্সারের ঝুকি কমায়। এমনকি রেক্টাল ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করে। রসুন প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। এই রসুন ইস্ট ইনফেকশন দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া নিয়মিত রসুন সেবনে শরীরে সব ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধক্ষমতা তৈরি হয়।

১৩) ব্রনের সমস্যা দূর করতে: রসুনের মধ্যে অনেক গুন আছে। এটি ব্রনের সমস্যায় অনেক সহায়ক হিসেবে কাজ করে। অনেক সময় শরীরে আঁচিল হয়ে থাকে, এই রসুনের রস আচিলের ক্ষেত্রে উপকার করে।

১৪) পেটের কৃমি নিরাময়ে: রসুন পেটের কৃমি নিরাময়ে অনেক উপকার করে থাকে। সুতরাং রসুন দেহের অভ্যন্তরীণ ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং কৃমিধ্বংসকরে।

১৫) রক্ত পরিষ্কার রাখে: রক্ত পরিষ্কারে প্রতিদিন সকালে রসুনের দুটি কোয়া ও এক গ্লাস পরিমাণ গরম জলে সেবন করতে হবে। আর দিনে প্রচুর পরিমাণ জল পান করতে হবে। এতে রক্ত পরিষ্কার হবে এবং ত্বক ভালো থাকবে। আর ওজন কিছুটা কমাতে চাইলে সকালে রসুনের সাথে পান করা গরম জলে কিছুটা লেবুর রস দিতে হবে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

মূল কথা হলো আনন্দ ; আনন্দের সাথে কিভাবে বেশি সময় কাটানো যায় ? চরম আনন্দের চেয়ে স্বাভাবিক আনন্দই উত্তম। শরীরে জটিল কোনো সমস্যা না দেখা দিলে ঔষধ খাওয়া উচিত নয় । আমাদের দেহের স্বাভাবিক ছন্দে ঝড় না তোলাই ভালো ; না এ্যালোপ্যাথিক উপায়ে, না হোমিওপ্যাথিক উপায়ে, না ভেষজ উপায়ে। আনন্দকে দীর্ঘমেয়াদি করতে উভয়ের মানসিক সিদ্ধান্তই যথেষ্ট ; তা মুখের কথা দিয়ে হোক, স্পর্শ দিয়ে হোক, ত্যাগ দিয়ে হোক । তা লিঙ্গ দিয়েই হতে হবে এমন হতাশা দাম্পত্য জীবনে সকল আনন্দের অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় । ঔষধ কোম্পানি, চিকিৎসক এবং সুপুরুষদের আমাদের জীবনের স্বাভাবিক ছন্দে নাক গলাতে না আনলেই হলো। ঝড় তারা তুলুক গিয়ে পর্নোগ্রাফিতে। ... .....

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ