শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

(১) এমন কেউ নেই যার নিকট রাসূলের (সঃ) সমস্ত হাদীস পৌঁছেছে বরং কিছু হাদীস পৌঁছেছে আর কিছু তাঁর অজ্ঞাত রয়ে গেছে, তাই আমি যত কথাই বলিনা কেন, আর যতই কায়দা প্রণয়ন করিনা কেন, যদি রাসূল (সঃ) হতে তার প্রতিকূলে কোন কথা থাকে তবে রাসূল (সঃ) এর কথাই গ্রহণযোগ্য আর সেটাই আমার উক্তি বা মত।   (২) মুসলমানদের ইজমা (ঐকমত্য) এই যে, যদি কোন ব্যক্তির নিকট রাসূল (সঃ) এর কোন সুন্নাত স্পষ্টভাবে প্রকট হয় তবে তাঁর কথা ছাড়া অন্য কারো কথা গ্রহণ করা জায়েয হবে না।   (৩) যদি আমার কোন কিতাবে রাসূল (সঃ) এর হাদীসের বিপরীত কোন কথা পাও, তবে রাসূল (সঃ) এর কথাকেই গ্রহণ করবে সেটাই আমার মত।   (৪) যদি কোন হাদীস সহীহ হয় তাহলে সেটাই আমার মাযহাব।   (৫) ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রঃ) কে সম্বোধন করে উক্তিঃ তোমরা আমার অপেক্ষ‍া হাদীস ও তার বর্ণনাকারীদের বিষয়ে অধিক জ্ঞাত আছ। অতএব যদি কোন হাদীস সহীহ সূত্রে পাও তাহলে আমাকে সঙ্গে সঙ্গে জানিয়ে দেবে যেন আমি তা অবলম্বন করতে পারি।   (৬) যে সমস্ত মাসআলা আমি বলেছি তার প্রতিকূলে যদি হাদীস বিশারদদের নিকট সহীহ হাদীস প্রমাণিত হয়, তাহলে আমার বলা মাসআলা থেকে আমি আমার জীবদ্দশাতে ও মৃত্যুর পর প্রত্যাবর্তন করছি।   (গ্রন্থসূত্রঃ তারীখে দেমাশক / আলঈকায, পৃ. ৫৮, ১০০, ১০৪, ১০৭, ১৫২ / এলামুল মোআক্কেঈন, ২য় খন্ড, পৃ. ৩০২, ৩২৫, ৩৬১, ৩৬৩-৩৬৪, ৩৭০ / যম্মুল কালাম

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ