একথা সত্য?
শেয়ার করুন বন্ধুর সাথে

হ্যাঁ।মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) তার ৬৩ বছরের জীবনে কখনোই মিথ্যা কথা বলেননি।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, তৎকালীণ কাফের নেতা (যিনি পরে নবী সা. এর হাতে ইসলাম গ্রহণ করেন) রাজা হিরাক্লিয়াস-এর সামনে নবীজি সা.এর সম্পর্কে তথ্য দিতে গিয়ে স্বীকার করেন যে, নবী সা. কখনো মিথ্যা কথা বলেন না। -তাফসীরে ইবনে কাসীর: ১৩/৩১০ তাছাড়া পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে- এবং (তিনি) প্রবৃত্তির তাড়নায় কথা বলেন না। -সূরা নাজম: আয়াত- ৩। ধন্যবাদ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

হ্যাঁ একথা সত্য আমরা তো মিথ্যা কথা বলি মিথ্যা কথা বলা যাবেনা যদি মিথ্যা কথা বলে থাকেন মিথ্যা কথা বলা বাদ দিবেন ধন্যবাদ ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

আবু দাউদ শরীফের হাদীস নং ৪৯২১ এ হাদীসে দেখা যায় নবী করিম (স.) মিথ্যা কথা বলেছিলেন।

সেখানে বর্নিত,
নবী (স.) যুদ্ধের ময়দানে ঘোষণা দেন তিনি ফজরের নামাজের পর পূর্ব দিকে যাবেন। কিন্তু দেখা গেল তিনি পশ্চিম দিকে গেলেন। পরে তাকে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, আমিতো মিথ্যা বলেছি কারন মুনাফিকরাও আমার ঘোষণা শুনেছে। তারা কাফেরদের নিকট জানাবে।
এছাড়াও নবী (স.) তার যোদ্ধাদের শিক্ষা দিতেন। তারা যেন কাফেরদের নিকট বন্ধি হলে অন্যরা কোথায় আছে তা না জানায় অথবা মিথ্যা বলে।
নবী (স.) মা আয়শাকে মাঝেমধ্যে শান্ত করতে মিথ্যা বলতেন।

তবে নবী (স) জীবনে কখনোই ক্ষতি হবে এমন মিথ্যা বলতেন না। তিনি যে স্থানে মিথ্যা বলা জায়েয সেখানেই বলতেন।

আপনী কি সোস্তা গাজা খান..?

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Call
মহানবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ) তার ৬৩ বছরের জিন্দিগি জীবনে কখনোই মিথ্যা কথা বলেননি।

শিশু মোহাম্মদ (সাঃ) বাল্যকাল থেকেই ছিলেন পুত চরিত্রের অধিকারী। সত্যবাদীতায় তার জুড়ি ছিলো না। এমন নির্মল ও বলিষ্ঠ স্বভাব চরিত্র তার সততা, বদান্যতা আর সত্যবাদীতা সততা, বিশ্বাস,ন্যা য়পরায়ণতা ইত্যাদি গুণাবলীতে বালক মোহাম্মদ (সাঃ) ছিলেন অতুলনীয়।

তার উত্তম চরিত্র ও সদাচরণের কারণে পরিচিত মহলের সবাই তাকে আল-আমিন যার অর্থঃ বিশ্বস্ত, বিশ্বাসযোগ্য, আস্থাভাজন। আল-সিদ্দিক অর্থ সত্যবাদী বলে সম্বোধন করতেন।

সবার নিকট বিশ্বাসী, সৎ, মহৎ আমানতদার। সরলতা আর সত্যবাদীতা ছিলো তার চরিত্রের অলংকার। এসব গুণে মুগ্ধ হয়েই দেেশবাসী তাকে দেশের শ্রেষ্ঠ উপাধি "আল আমিন" নামে ভুষিত করে মহাসন্মান দান করেছিলো।

উম্মে কুলসুম (রাঃ) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছেনঃ যে ব্যক্তি লোকজনের মধ্যে আপোষ-মীমাংসা করে দেয় এবং কল্যাণকর কথা বলে বা কল্যাণকর ব্যবস্থার উন্নয়ন করে, সে মিথুক নয়।

তিনটি স্থানে মিথ্যা বলা যায়। এই তিন জায়গা কেউ মিথ্যা বললে তা মিথ্যাবাদী বলতে পারবে না কারন সে মিথুক নয়।

(১) মীমাংসার জন্য, লোকজনের মধ্যে আপোষ-রফা করতে।

(২) যুদ্ধক্ষেত্রে, যুদ্ধ ক্ষেত্রে যুদ্ধের কৌশল হিসাবে।

(৩) স্ত্রী-স্বামী পরষ্পরের নিকট।

(সহীহ আবু দাঊদঃ ৪৯২১; মুসলিম, তিরমিযী, মিশকাতঃ ৫০৩১ ও ৫০৩৩ আল-আদাবুল মুফরাদঃ ৩৮৬ সহীহ বুখারীঃ ২৬৯২ রিয়াযুস স্বা-লিহীন হাদিস নম্বরঃ ২৫৪ হাদিসের মানঃ সহিহ)।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, তুমি আমার কথাগুলো লিখতে থাকো। আল্লাহ তাআলার শপথ! সত্য কথা ছাড়া আমার মুখ দিয়ে অন্য কোন কথা বের হয় না। (আবূ দাঊদঃ ৩৬৪৬, সিলসিলা সহীহাহঃ ১৫৩২ সংক্ষিপ্ত)।

আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, আমি সত্য ছাড়া কিছু বলি না। কতক সাহাবী বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি যে আমাদের সাথে রসিকতা করেন? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, আমি সত্য ছাড়া কিছু বলি না। (তিরমিযীঃ ১৯৯০, হাসান সহীহ)।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ