যেমন ধরেন রাতে আমার স্বপ্নদোষ হল, কোন কারণে আমি গোসল করলাম না, (আমার যে বীর্যপাত হয়েছে সেটা কেউ জানে না) এখন সে অবস্থায় যদি আমি মারা যাই তাহলে কি হবে এবং করণীয় কি?
ইচ্ছাকৃত ফরয গোসলে বিলম্ব অনুচিত। তবে যেহেতু ফরয গোসল আবশ্যক হওয়ার পর তার জন্য গোসল করার সুযোগযোগ্য সময় থাকা অবস্থায় মৃত্যু বরণ করায় তার কোন গুনাহ হবে না। কারণ সে মারা না গেলে তো গোসল করতে পারত। আর মারা যাওয়ার পর তো কোন করণীয় থাকলেও কাজে আসে না। তাই তা উল্লেখ করা অনর্থক। ধন্যবাদ।
ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
বস্তুত পবিত্রতা অর্জনের মাধ্যম হচ্ছে পানি। যা আল্লাহ তাআলা পর্যাপ্ত পরিমাণে সরবরাহ করে রেখেছেন। তারপরও অবস্থার আলোকে যদি পানি না পাওয়া যায় বা বান্দা অসুস্থ হয়ে পানি ব্যবহারে একেবারে অপারগ...
হ্যাঁঁ, গোসল ফরজ অবস্থায় অর্থাৎ জুনুবী ব্যক্তির জন্য কোরআন তেলাওয়াত শোনা বৈধ৷ এতে কোন সমস্যা নেই৷ তবে শর্ত হলো তেলাওয়াত শুনতে শুনতে নিজে মুখ নাড়িয়ে পড়তে পারবে না৷
আরো বিস্তারিত জানতে...
গোসল ফরজ হওয়ার কারণসমূহ হলো-
১. জাগ্রত বা নিদ্রা অবস্থায় উত্তেজনার সাথে বীর্যপাত হওয়া। কিন্তু নিদ্রা অবস্থায় উত্তেজনার অনুভব না হলেও গোসল করা ফরজ। কেননা নিদ্রা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে মানুষ অনেক...
ঠান্ডার কারনে দুই দিন পর্যন্ত ফরজ গোসল না করা শরীয়ত সম্মত কোন ওজর নয়। ঠান্ডার সময় কেউ যদি নাপাক হয়, সে তায়াম্মুম করবে। তবে শর্ত হচ্ছেঃ
নাপাক হলেই গোসল করা...
স্বপ্নদোষ হতেই পারে আবার নামাজও পড়তে হবে। যদি স্বপ্নদোষ হয়ে যায় নামাজের সময় হওয়ার আগেই গোসল করে নামাজ পরে নিবেন। খুব বেশি সমস্যায় সুর্য উঠার পর ১২ টার আগে ফজর...