কারো অনুপস্থিতিতে তার দোষ নিয়ে সমালোচনা করলে, দোষ সত্য হলেও তা গিবতের অন্তর্ভুক্ত আর মিথ্যা হলে অপবাদ হবে যা চরম জঘন্যতম কাজ ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

সুরা নূরের ১১ নম্বর আয়াতে মহান আল্লাহ বলেছেন- إِنَّ الَّذِينَ جَاءُوا بِالْإِفْكِ عُصْبَةٌ مِنْكُمْ لَا تَحْسَبُوهُ شَرًّا لَكُمْ بَلْ هُوَ خَيْرٌ لَكُمْ لِكُلِّ امْرِئٍ مِنْهُمْ مَا اكْتَسَبَ مِنَ الْإِثْمِ وَالَّذِي تَوَلَّى كِبْرَهُ مِنْهُمْ لَهُ عَذَابٌ عَظِيمٌ (11) “যারা ওই মিথ্যা অপবাদ রটনা করেছে,তারা তো তোমাদেরই একটি দল। তোমরা একে নিজেদের জন্যে খারাপ মনে করো না;বরং এটা তোমাদের জন্যে মঙ্গলজনক। (কারণ এর মাধ্যমে সৎ লোকের নিরপরাধ অবস্থা প্রমাণিত ও মিথ্যাবাদী অপমানিত হবে) তাদের প্রত্যেকের জন্যে ততটুকু শাস্তি আছে যতটুকু গোনাহ সে করেছে এবং তাদের মধ্যে যে এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছে,তার জন্যে রয়েছে  মহা শাস্তি।” (২৪:১১)

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
NiloySheikh

Call

কারো নাম মিথ্যা অপবাদ দেওয়া কে আমি জঘন্যতম অপরাধ মনে করি। ইসলামে এর জন্য মারাত্মক শাস্তি আছে

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ

যে লোক মিথ্যা কথা বলে এবং অপবাদ দেওয়াকে আমি জঘন্য মনে করি ।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ
Usaid

Call

এটা অত্যন্ত মারাত্মক গোনাহ! যিনার গোনাহের চেয়েও জঘন্য হলো এই অপবাদের গোনাহ। কারণ, এটা হলো 'হক্কুল ইবাদ' নষ্ট করার গোনাহ। এই গোনাহ আল্লাহ তায়ালা ততক্ষণ পর্যন্ত মাফ করবেন না যতক্ষণ না ঐ মিথ্যা অপবাদ আরোপিত ব্যক্তি মাফ না করবে। এটাকে ইসলামী পরিভাষায় 'বুহতান' বলে।

ভিডিও কলে ডাক্তারের পরামর্শ পেতে Play Store থেকে ডাউনলোড করুন Bissoy অ্যাপ